AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Lionel Messi Fan: আবেগের বশে মুখমণ্ডলে মেসির ট্যাটু! এখন পস্তাচ্ছেন লিও’র ফ্যান

Lionel Messi's Fan: এই প্রসঙ্গে নিজের ইনস্টাগ্রামে মাইক লেখেন, "ট্যাটুটি করিয়ে এখন অনুশোচনায় ভুগছি। আমি ভাবিনি এই ট্যাটুটি করানোর পর এত নেতিবাচক জিনিস আমার জন্য অপেক্ষা করবে।

Lionel Messi Fan: আবেগের বশে মুখমণ্ডলে মেসির ট্যাটু! এখন পস্তাচ্ছেন লিও'র ফ্যান
মেসির ট্যাটু মুছে ফেলতে চান তাঁর ফ্যানImage Credit: Instagram
| Edited By: | Updated on: Jan 05, 2023 | 1:49 PM
Share

বোগোটা: কাতার বিশ্বকাপে (FIFA World Cup 2022) মেসির (Lionel Messi) হাতে উঠেছিল বহু প্রতিক্ষিত সোনালি ট্রফি। বিশ্বকাপ ফাইনালে ফ্রান্সকে পরাস্ত করে বিশ্বকাপ নিয়ে দেশে ফিরেছেন লিওনেল স্কালোনির শিষ্যরা। দীর্ঘ ৩৬ বছর পর বিশ্বকাপ দেশে পৌঁছতেই আনন্দের বাঁধ ভেঙেছিল আর্জেন্টিনায় (Argentina)। শুধু আর্জেন্টিনাতেই নয় গোটা বিশ্ব মেতেছিল মেসির জয় উদযাপনে। আর্জেন্টিনার জয়ের পর মেসির এক কলোম্বিয়ান ফ্যান সিদ্ধান্ত নেন মেসির নামে ট্যাটু করানোর। যেমন কথা তেমন কাজ। কপালে মেসির ট্যাটু করিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় বেশ ভাইরাল হন মাইক জ্যাম্বস। কিন্তু এই ট্যাটু করিয়ে নাকি বিপাকে পড়েছেন তিনি। ট্যাটুটি মুছে ফেলতে চান। কিন্তু কেন? তুলে ধরল TV9 Bangla

কলোম্বিয়ার মাইক জ্যাম্বস মেসির অন্ধ ভক্ত। ফুটবল ম্যাজিশিয়নের নাম মুখমণ্ডলে খোদাই করার সিদ্ধান্ত নেন। কপালে ও গালে মেসির নাম লিখিয়েছিলেন তিনি। তাঁর কপালের ট্যাটুতে লেখা ‘D10S’। স্প্যানিশ ভাষায় যার অর্থ ভগবান। মাইকের ট্যাটু করার ভিডিয়ো ইতিমধ্যেই ভাইরাল সোশ্যাল মিডিয়ায়। তবে ট্যাটুটি করানোর কিছু দিনের মধ্যেই অনুশোচনায় ভুগছেন তিনি। তিনি জানান, তিনি ট্যাটুটি করার পরের কিছুদিন তাঁর সিদ্ধান্তে গর্বিত ছিলেন, তবে এখন তিনি এটি মুছে ফেলতে চান।

View this post on Instagram

A post shared by Mike Jambs (@mike_jambs)

ইচ্ছেমতো ট্যাটু করিয়ে পরে অনুশোচনায় ভোগেন অনেকেই। তবে মেসির ফ্যান যে এত তাড়াতাড়ি এই সিদ্ধান্ত থেকে পিছু পা হবেন তা আঁচ করা যায়নি। এই প্রসঙ্গে নিজের ইনস্টাগ্রামে মাইক লেখেন, “ট্যাটুটি করিয়ে এখন অনুশোচনায় ভুগছি। আমি ভাবিনি এই ট্যাটুটি করানোর পর এত নেতিবাচক জিনিস আমার জন্য অপেক্ষা করবে। শুধু আমি একা না আমার পরিবারকেও অনেক অপমানিত হতে হচ্ছে আমার এই কাজের জন্য। আমি সমাজের জন্য ইতিবাচক উদাহরণ নই, এরকম কথাও বলা হচ্ছে। তাই আমি এখন এটিকে মুছে ফেলতে চাই।”