সাতের দশকে ইস্টবেঙ্গল হোক আর মোহনবাগান, সাফল্যের বৃত্তে পাকাপাকি ছিল তাঁর বাস। ছোটখাটো চেহারা। কিন্তু রাফ অ্যান্ড টাফ। তাঁকে টপকে যাওয়া যেমন কঠিন ছিল, তেমনই ছিলেন হার না মানা স্বভাবের। সাতের দশক যেমন দেখেছে মহম্মদ হাবিব, সুভাষ ভৌমিক, শ্যাম থাপাদের মতো দুরন্ত ফরোয়ার্ডদের, তেমনই ওই সময়ে ময়দানে ফুল ফোটাতেন গৌতম সরকারও। ড্রেসিংরুম তাতানোর জন্য বিখ্যাত ছিলেন। হারতে হারতে টিমকে ম্যাচে ফেরানোর জন্য পরিচিত ছিলেন। আর ছিল তাঁর বেকেনবাওয়ার ডাকনাম। রোভার্স থেকে ইডেন গার্ডেন্স, গুয়াহাটি থেকে কেরল কিংবা বেঙ্গালুরুর সব মাঠেরই দর্শকরা আজও মনে রেখেছে তাঁকে। মাঝ মাঠ থেকে নিখুঁত নিশানায় যেমন বল পাঠাতেন, তেমনই প্রয়োজনে প্রাচীর হয়ে যেতেন ডিফেন্সের ঠিক সামনে। সেই গৌতমই এ বার মোহনবাগান রত্ন পেতে চলেছেন। বিস্তারিত জেনে নিন TV9Bangla Sports-এর এই প্রতিবেদনে।
মোহনবাগানের এক্সিকিউটিভ কমিটি বৈঠকে আরও সিদ্ধান্ত হয়, লাইফটাইম অ্যাচিভমেন্ট পুরস্কার দেওয়া হবে, শঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়কে। এ বার মোহনবাগান দিবস পালন হবে দু-দিন ধরে। ২৯ জুলাই মহরম রয়েছে। সে কারণে সেদিন মোহনবাগান দিবস পালিত হলেও মূল অনুষ্ঠান হবে পরদিন ৩০ জুলাই। ২৯ জুলাই প্রাক্তনদের প্রদর্শনী ম্যাচ। সেদিনই প্রকাশিত হবে সুব্রত ভট্টাচার্যর আত্মজীবনি ‘ষোলো আনা বাবলু’।
পরদিন অর্থাৎ ৩০ জুলাই মোহনবাগানের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং পুরস্কার বিতরণ। অনুষ্ঠানে পারফর্ম করবেন লোপামুদ্রা মিত্র এবং বাবুল সুপ্রিয়। তার আগে আগামী ২০ জুলাই প্রয়াত অঞ্জন মিত্র নামাঙ্কিত মিডিয়া সেন্টার উদ্বোধন করবেন প্রাক্তন ফুটবলার আইএম বিজয়ন।
এ বার মোহনবাগানের বিভিন্ন পুরস্কার পাচ্ছেন যাঁরা
তালিকায় যোগ হয়েছে দুটি নতুন পুরস্কার