Mohun Bagan: ‘সবাই এক পক্ষ,’ মোহনবাগানের স্বার্থে মিলে গেল শাসক-বিরোধী!
Mohun Bagan club election: মোহনবাগানের স্বার্থেই এই সমঝোতা বলে জানিয়েছেন ক্লাবের বর্তমান সচিব দেবাশিস দত্ত। একই সুর বিরোধী শিবিরে প্রধান মুখ সৃঞ্জয় বসুর। টিভিনাইন বাংলা গতকালই জানিয়েছিল, আজ একযোগে সাংবাদিক সম্মেলন করতে পারেন দেবাশিস দত্ত ও সৃঞ্জয় বসু।

মোহনবাগানে নির্বাচনী হাওয়া। গত কয়েক সপ্তাহ ধরেই পুরোদমে প্রচার করছিল শাসক ও বিরোধী শিবির। একে অপরের বিরুদ্ধে প্রচার করছিলেন। মোহনবাগানে নির্বাচন হবে কি না, এখনই বলা যাবে না। তবে শাসক ও বিরোধী শিবির মিলে গেল। মোহনবাগানের স্বার্থেই এই সমঝোতা বলে জানিয়েছেন ক্লাবের বর্তমান সচিব দেবাশিস দত্ত। একই সুর বিরোধী শিবিরে প্রধান মুখ সৃঞ্জয় বসুর। টিভিনাইন বাংলা গতকালই জানিয়েছিল, আজ একযোগে সাংবাদিক সম্মেলন করতে পারেন দেবাশিস দত্ত ও সৃঞ্জয় বসু।
এ দিন মোহনবাগান ক্লাব তাঁবুতে সাংবাদিক সম্মেলনে সৃঞ্জয় বসু বলেন, ‘সব জায়গায় গণতন্ত্র থাকা উচিত। গণতন্ত্র না হলে সদস্যদের সঙ্গে যোগসূত্র থাকবে না। এই সদস্যদের সঙ্গে জনসংযোগ তৈরি করা। দুই পক্ষই নির্বাচন করেছি। কোনও বিরোধী পক্ষ না থাকলে গণতন্ত্র থাকত না। কোথাও একটা লাগাম দেওয়া উচিত। এই দুটো কমিটি আগেও একসঙ্গে কাজ করেছি। ব্যক্তিগত সমস্যার জন্য মাঝে আলাদা হয়েছিলাম। আলাপ আলোচনার মাধ্যমে সমস্যা সমাধান হয়। দুই পক্ষ এতদূর এগিয়ে আগে কখনও এক হয়নি। মোহনবাগানে সেরা একাদশ গড়েছি।’
এতদিন দুই শিবির পরস্পরের বিরুদ্ধে প্রচারের পর এমন সিদ্ধান্ত প্রসঙ্গে বলেন, ‘সব কিছুরই সময় আসে উপলব্ধি করার। এই সিস্টেম যদি ভালো কাজ করে খুবই ভালো। বিলম্বিত হওয়াতে সুবিধা হয়েছে সদস্যদের বক্তব্য আমরা শুনতে পেয়েছি। কোনায় কোনায় আমরা প্রচার করেছি।’
সৃঞ্জয় বসু যোগ করেন, ‘এই কথাটা অনেকদিন ধরেই চলেছে। আমি একটা পয়েন্ট নিয়ে বলেছি। দেবাশিস দা একটা পয়েন্ট বলেছে। টুবলাই বলেছে।’ দেবাশিস দত্তর কথায়, ‘মোহনবাগান ক্লাব সবচেয়ে বড় প্রতিষ্ঠান। মোহনবাগান ক্লাব সোসাইটির অংশ। সব মানুষই কিছু না কিছু ভাবে উদ্যোগ নিয়েছিল। রাজনৈতিক ভাবে দেখতে চাই না। সবাই মোহনবাগানী।’ দুই শিবির মিলে যে তালিকা দেওয়া হয়েছে, তাতে সচিব পদের জন্য মনোনয়ন দিয়েছেন সৃঞ্জয় বসু।





