বার্লিন: কাতার বিশ্বকাপের জন্য ইতিমধ্যেই ২৬ জনের চূড়ান্ত দল ঘোষণা করেছে জার্মানি। সবাইকে চমকে দিয়ে সেই দলে জায়গা করে নিয়েছেন ইউসুফা মৌকোকো। ১৭ বছরের এই ফুটবলার খেলেন জার্মান ক্লাব বরুসিয়া ডর্টমুন্ডে। ইতিমধ্যেই বুন্দেশলিগার ম্যাচে বেশ কয়েকটি গোল করেছেন তিনি। ছোট থেকেই ফুটবল মাঠে নিজের জাত চিনিয়েছেন তিনি। বরুসিয়ার অনূর্ধ্ব ১৫ দলে তিনি যখন খেলার সুযোগ পান, তখন তাঁর বয়স মাত্র ১২বছর। সেই বয়সেই বিপক্ষের ডিফেন্সকে টপকে একের পর এক ম্যাচে গোল করেছেন। তাই তাঁকে নিয়ে উন্মাদনা ছড়িয়েছে জার্মানিতে। ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডোর সঙ্গেও তাঁর তুলনা করা হচ্ছে। TV9 Bangla তুলে ধরল মৌকোকোর জীবন।
২০০৪ সালের ২০ নভেম্বর ক্যামেরুনের রাজধানীতে জন্ম মৌকোকোর। তাঁর বাবার নাম জোসেফ মৌকোকো এবং তাঁর মায়ের নাম মারি মৌকোকো। তাঁর ডাক নাম কোকো। ক্যামেরুনে বেড়ে ওঠা মৌকোকোর। কিন্তু মৌকোকোর জন্মের পরই তাঁর বাবা ক্যামেরুনের জার্মান দূতাবাসে তাঁর নাম লেখান। এর জেরেই জার্মান নাগরিকত্ব পান তিনি। ছোট থেকেই মৌকোকোর ফুটবল প্রতিভা নজর কাড়ে। মাত্র ১১ বছর বয়সেই জার্মানিতে চলে আসেন তিনি। সেন্ট পাউলি ফুটবল ক্লাবের জুনিয়র দলে খেলতে শুরু করেন। মাত্র ১১ বছর বয়সে সেন্ট পাউলির হয়ে ১২ ম্যাচে ২১ গোল করেন তিনি। ১২ বছর বয়স হতেই বরুসিয়া ডর্টমুন্ডের অনূর্ধ্ব ১৫ দলে জায়গা পান তিনি। সেখানেও একের পর এক গোল এসেছে মৌকোকোর পা থেকে। বরুসিয়ার ইয়ংস্টারদের মধ্যে সমর্থকদের মধ্যে বিপুল জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন তিনি।
বরুসিয়ার অনূর্ধ্ব ১৯ দলের হয়ে উয়েফা ইউথ লিগও খেলেছেন দাপটের সঙ্গে। এর পর ২০২০ সালের জানুয়ির মাসে বরুসিয়ার সিনিয়র দলের সঙ্গে ট্রেনিং শুরু করেন তিনি। এর পর বুন্দেশলিগা পা রাখতেই তৈরি হয় রের্কড। বুন্দেশলিগার ইতিহাসে সর্বকনিষ্ঠ ফুটবলার হিসাবে অভিষেক হয় তাঁর।
আগামী দিনের তারকা ফুটবলার হওয়ার সব মশলা মৌকোকোর মধ্যে মজুত বলে মনে করছেন ফুটবল বিশেষজ্ঞদের একাংশ। কাতার বিশ্বকাপের উদ্বোধনের দিন তাঁর বয়স হবে ১৮। এই বয়সেই বিশ্বকাপ খেলার অভিজ্ঞতা হবে তাঁর। নিজেকে বিশ্বের দরবারে তুলে ধরতে বিশ্বকাপের প্ল্যাটফর্মকে ব্যবহার করতে চান ক্যামেরুনে জন্মানো এই জার্মান ফুটবলার।
বার্লিন: কাতার বিশ্বকাপের জন্য ইতিমধ্যেই ২৬ জনের চূড়ান্ত দল ঘোষণা করেছে জার্মানি। সবাইকে চমকে দিয়ে সেই দলে জায়গা করে নিয়েছেন ইউসুফা মৌকোকো। ১৭ বছরের এই ফুটবলার খেলেন জার্মান ক্লাব বরুসিয়া ডর্টমুন্ডে। ইতিমধ্যেই বুন্দেশলিগার ম্যাচে বেশ কয়েকটি গোল করেছেন তিনি। ছোট থেকেই ফুটবল মাঠে নিজের জাত চিনিয়েছেন তিনি। বরুসিয়ার অনূর্ধ্ব ১৫ দলে তিনি যখন খেলার সুযোগ পান, তখন তাঁর বয়স মাত্র ১২বছর। সেই বয়সেই বিপক্ষের ডিফেন্সকে টপকে একের পর এক ম্যাচে গোল করেছেন। তাই তাঁকে নিয়ে উন্মাদনা ছড়িয়েছে জার্মানিতে। ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডোর সঙ্গেও তাঁর তুলনা করা হচ্ছে। TV9 Bangla তুলে ধরল মৌকোকোর জীবন।
২০০৪ সালের ২০ নভেম্বর ক্যামেরুনের রাজধানীতে জন্ম মৌকোকোর। তাঁর বাবার নাম জোসেফ মৌকোকো এবং তাঁর মায়ের নাম মারি মৌকোকো। তাঁর ডাক নাম কোকো। ক্যামেরুনে বেড়ে ওঠা মৌকোকোর। কিন্তু মৌকোকোর জন্মের পরই তাঁর বাবা ক্যামেরুনের জার্মান দূতাবাসে তাঁর নাম লেখান। এর জেরেই জার্মান নাগরিকত্ব পান তিনি। ছোট থেকেই মৌকোকোর ফুটবল প্রতিভা নজর কাড়ে। মাত্র ১১ বছর বয়সেই জার্মানিতে চলে আসেন তিনি। সেন্ট পাউলি ফুটবল ক্লাবের জুনিয়র দলে খেলতে শুরু করেন। মাত্র ১১ বছর বয়সে সেন্ট পাউলির হয়ে ১২ ম্যাচে ২১ গোল করেন তিনি। ১২ বছর বয়স হতেই বরুসিয়া ডর্টমুন্ডের অনূর্ধ্ব ১৫ দলে জায়গা পান তিনি। সেখানেও একের পর এক গোল এসেছে মৌকোকোর পা থেকে। বরুসিয়ার ইয়ংস্টারদের মধ্যে সমর্থকদের মধ্যে বিপুল জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন তিনি।
বরুসিয়ার অনূর্ধ্ব ১৯ দলের হয়ে উয়েফা ইউথ লিগও খেলেছেন দাপটের সঙ্গে। এর পর ২০২০ সালের জানুয়ির মাসে বরুসিয়ার সিনিয়র দলের সঙ্গে ট্রেনিং শুরু করেন তিনি। এর পর বুন্দেশলিগা পা রাখতেই তৈরি হয় রের্কড। বুন্দেশলিগার ইতিহাসে সর্বকনিষ্ঠ ফুটবলার হিসাবে অভিষেক হয় তাঁর।
আগামী দিনের তারকা ফুটবলার হওয়ার সব মশলা মৌকোকোর মধ্যে মজুত বলে মনে করছেন ফুটবল বিশেষজ্ঞদের একাংশ। কাতার বিশ্বকাপের উদ্বোধনের দিন তাঁর বয়স হবে ১৮। এই বয়সেই বিশ্বকাপ খেলার অভিজ্ঞতা হবে তাঁর। নিজেকে বিশ্বের দরবারে তুলে ধরতে বিশ্বকাপের প্ল্যাটফর্মকে ব্যবহার করতে চান ক্যামেরুনে জন্মানো এই জার্মান ফুটবলার।