Yamaha-র FZ-S V4 বাইক কি আগের V3-র থেকেও ভাল? নিজেই যাচাই করুন

TV9 Bangla Digital | Edited By: অন্বেষা বিশ্বাস

Feb 17, 2023 | 3:43 PM

Yamaha FZ-S V4 Vs FZ-S V3: বর্তমানে Yamaha তার নতুন FZ-S V4 এর আপডেটেড মডেল লঞ্চ করেছে। এতে অনেক নতুন ফিচার দেখা যাচ্ছে। এর আগে Yamaha V3 মডেলটি বাজারে এনেছিল যা মানুষের মধ্য়ে বেশ জনপ্রিয় হয়েছে। তবে নতুন মডেলে লুক থেকে ফিচার সবেতেই অনেক পরিবর্তন করা হয়েছে।

Yamaha-র FZ-S V4 বাইক কি আগের V3-র থেকেও ভাল? নিজেই যাচাই করুন

Follow Us

Yamaha Bikes: ভারতীয় বাজারে Yamaha-এর অনেক বাইক রয়েছে। ডিজাইন ও ফিচারের দিক থেকে Yamaha-এর বাইকগুলি সবসময়ই সেরা। বাইক-প্রেমীদের কাছে বেশ পরিচিত Yamaha-এর বাইকগুলি। প্রতিবার একগুচ্ছ নতুন আপডেট এবং ফিচার্সের সঙ্গে হাজির হয় কোম্পানিটি। বর্তমানে Yamaha তার নতুন FZ-S V4 এর আপডেটেড মডেল লঞ্চ করেছে। এতে অনেক নতুন ফিচার দেখা যাচ্ছে। এর আগে Yamaha V3 মডেলটি বাজারে এনেছিল যা মানুষের মধ্য়ে বেশ জনপ্রিয় হয়েছে। তবে নতুন মডেলে লুক থেকে ফিচার সবেতেই অনেক পরিবর্তন করা হয়েছে। যাতে গ্রাহকরা আরও ভাল বিকল্প পেতে পারেন। যদি উভয় মডেলের কথা বল হয়, তাহলে অনেকগুলি সেগমেন্ট রয়েছে যেখানে উভয়ই একে অপরের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করতে সক্ষম।

লুক এবং ডিজাইন:

লুক এবং ডিজাইনের দিক থেকে FZ-S V4 কে ফ্রেশ লুক দেওয়া হয়েছে। LED হেডলাইট এবং টেললাইটের বিপরীতে আরও বড় এবং V4 LED ইন্ডিকেটর পায়। যেখানে Yamaha V3 মডেলটিতে এলইডি হেডলাইট রয়েছে। তবে এর টেললাইটেও এলইডি লাইট দেখা যায়।

ইঞ্জিনের পার্থক্য়:

নতুন FZ-S V4 সংস্করণটি ভারতের প্রথম বাইকগুলির মধ্যে একটি যা E20 ফ্লেক্স ফুয়েলে চলে। FZ-S V4 20 শতাংশ ইথানল এবং 80 শতাংশ পেট্রোলে চলতে পারে। অন্যদিকে, স্ট্যান্ডার্ড FZ-S শুধুমাত্র বিশুদ্ধ পেট্রোলে চলে। ইঞ্জিন হিসাবে উভয় বাইকই একটি 150cc ইঞ্জিন রয়েছে। যা 12.4hp শক্তি এবং 13.3Nm টর্ক জেনারেট করতে পারে।

ফিচারের পার্থক্য়:

নিরাপত্তার দিক থেকে ইয়ামাহা বাইকদু’টিতেই ট্র্যাকশন কন্ট্রোল সিস্টেম রয়েছে। Yamaha V3 মডেলটিতে দেখা যায় না। উভয়েই স্ট্যান্ডার্ড FZ-S এবং নতুন FZ-S V4 সিঙ্গেল চ্যানেল ABS পায়। তাই নিরাপত্তার দিক থেকে দু’টি মডেলের মধ্যে একটি বড় পার্থক্য রয়েছে।

FZ-S V4 ও Yamaha V3-এর মধ্য়ে দামের পার্থক্য়:

আপডেট হওয়ার কারণে FZ-S V4 সংস্করণের দামও বেশি। এটির এক্স-শোরুম দাম 1.27 লক্ষ টাকা। যা স্ট্যান্ডার্ড মডেলের থেকে 3,000 টাকা বেশি। যেখানে স্ট্যান্ডার্ড মডেলটির এক্স-শোরুম দাম 1.24 লাখ টাকা।

Next Article