এক নতুন ছোট সদস্য বাড়িতে আসার সঙ্গে সঙ্গেই তার ছবি তুলে আপনি সোশ্যাল মিডিয়ায় দিলেন। তারপরে সে যত বড় হচ্ছে, আপনি তার প্রতিটা মুহূর্তের ছবি তুলে ফেসবুক থেকে শুরু করে বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে পোস্ট করছেন। জানেন কি কত বড় বিপদ ডেকে আনছেন? ন’ বছর বয়সী এলা একটি ছোট্ট মেয়ে, তার সঙ্গে কী ঘটেছে, তা জানলে আপনি আর দ্বিতীয়বার এই ভুল করবেন না। এলার বাবা-মা তার জন্ম থেকে এখনও পর্যন্ত তার যাবতীয় ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করছেন। যার মধ্যে এলার জন্মদিন, পার্টি এবং স্কুলের ছবি এবং ভিডিয়োও রয়েছে। কিন্তু এলার বাবা-মায়ের কোনও ধারণা ছিল না, যে তাদের সঙ্গে এই ভয়ানক বিপদ ঘটে যাবে।
বিশ্বজুড়ে সব অভিভাবকদের কাছে বিপদের ঘটনা পৌঁছে দিতে একটি টেলিকমিউনিকেশন সংস্থা, ডয়েস টেলিকম সোশ্যাল মিডিয়ার এই ভয়ানক দিক নিয়ে একটি প্রচার অভিযান শুরু করেছে। আর সেই প্রচারের মাধ্যমেই মানুষ জানতে পেরেছে ডিজিটাল পায়ের ছাপ ব্যবহার করে তাদের সঙ্গে স্ক্যাম করা হয়েছে। অর্থাৎ হ্যাকাররা ফটো এবং ভিডিয়োগুলি ব্যবহার করেছে। আর তা যে কোনও শিশুর সঙ্গে হতে পারে।
75 শতাংশ অভিভাবক এই ভুল করেন:
টেলিকমিউনিকেশন কোম্পানি ডয়েস টেলিকম (Deutsche Telecom) তার সোশ্যাল মিডিয়া প্রচারে জানিয়েছে, 75 শতাংশ অভিভাবক তাদের সন্তানের ছবি এবং ভিডিয়ো সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেন। শিশুদের ছবি ও ভিডিয়োগুলিতে AI ব্যবহার করে ভুল কাজের জন্য ব্যবহার করা হয়। কারণ অনেকেই এই ব্যাপারে একটুও সতর্ক থাকেন না, যে তারা কী শেয়ার করছেন। জন্মদিনের ডেটা থেকে শুরু করে সোশ্যাল মিডিয়ায় সব কিছু থাকে, তাই প্রতি মুহূর্তের সব ছবিকে স্ক্যামাররা কাজে লাগাতে পারে।
টেলিকমিউনিকেশন কোম্পানি ডয়েস টেলিকমের প্রচারাভিযানে একটি ভিডিয়ো শেয়ার করা হচ্ছে, যাতে সবার কাছে ঘটনাটা পুরো পৌঁছতে পারে। সেই ভিডিয়োয় এলা জানিয়েছে, আপনি যখনই কারও ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করবেন, তখনই তা মিম তৈরি থেকে শুরু করে অন্যান্য অপরাধমূলক কাজের জন্যও ব্যবহার করা যেতে পারে। এলা আরও জানিয়েছে, তার কণ্ঠস্বর AI-এর মাধ্যমে ক্যাপচার করা হয়েছে এবং মডিউল করা হয়েছে। ফলে এই সব কিছু আপনার সন্তানের সঙ্গেও হতে পারে।
আপনার শিশুর ছবিও ব্যবহার করা হতে পারে ডিজিটাল কিডন্যাপিংয়ের কাজে। এই খবরটিতে একবার নজর রাখুন:
এক নতুন ছোট সদস্য বাড়িতে আসার সঙ্গে সঙ্গেই তার ছবি তুলে আপনি সোশ্যাল মিডিয়ায় দিলেন। তারপরে সে যত বড় হচ্ছে, আপনি তার প্রতিটা মুহূর্তের ছবি তুলে ফেসবুক থেকে শুরু করে বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে পোস্ট করছেন। জানেন কি কত বড় বিপদ ডেকে আনছেন? ন’ বছর বয়সী এলা একটি ছোট্ট মেয়ে, তার সঙ্গে কী ঘটেছে, তা জানলে আপনি আর দ্বিতীয়বার এই ভুল করবেন না। এলার বাবা-মা তার জন্ম থেকে এখনও পর্যন্ত তার যাবতীয় ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করছেন। যার মধ্যে এলার জন্মদিন, পার্টি এবং স্কুলের ছবি এবং ভিডিয়োও রয়েছে। কিন্তু এলার বাবা-মায়ের কোনও ধারণা ছিল না, যে তাদের সঙ্গে এই ভয়ানক বিপদ ঘটে যাবে।
বিশ্বজুড়ে সব অভিভাবকদের কাছে বিপদের ঘটনা পৌঁছে দিতে একটি টেলিকমিউনিকেশন সংস্থা, ডয়েস টেলিকম সোশ্যাল মিডিয়ার এই ভয়ানক দিক নিয়ে একটি প্রচার অভিযান শুরু করেছে। আর সেই প্রচারের মাধ্যমেই মানুষ জানতে পেরেছে ডিজিটাল পায়ের ছাপ ব্যবহার করে তাদের সঙ্গে স্ক্যাম করা হয়েছে। অর্থাৎ হ্যাকাররা ফটো এবং ভিডিয়োগুলি ব্যবহার করেছে। আর তা যে কোনও শিশুর সঙ্গে হতে পারে।
75 শতাংশ অভিভাবক এই ভুল করেন:
টেলিকমিউনিকেশন কোম্পানি ডয়েস টেলিকম (Deutsche Telecom) তার সোশ্যাল মিডিয়া প্রচারে জানিয়েছে, 75 শতাংশ অভিভাবক তাদের সন্তানের ছবি এবং ভিডিয়ো সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেন। শিশুদের ছবি ও ভিডিয়োগুলিতে AI ব্যবহার করে ভুল কাজের জন্য ব্যবহার করা হয়। কারণ অনেকেই এই ব্যাপারে একটুও সতর্ক থাকেন না, যে তারা কী শেয়ার করছেন। জন্মদিনের ডেটা থেকে শুরু করে সোশ্যাল মিডিয়ায় সব কিছু থাকে, তাই প্রতি মুহূর্তের সব ছবিকে স্ক্যামাররা কাজে লাগাতে পারে।
টেলিকমিউনিকেশন কোম্পানি ডয়েস টেলিকমের প্রচারাভিযানে একটি ভিডিয়ো শেয়ার করা হচ্ছে, যাতে সবার কাছে ঘটনাটা পুরো পৌঁছতে পারে। সেই ভিডিয়োয় এলা জানিয়েছে, আপনি যখনই কারও ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করবেন, তখনই তা মিম তৈরি থেকে শুরু করে অন্যান্য অপরাধমূলক কাজের জন্যও ব্যবহার করা যেতে পারে। এলা আরও জানিয়েছে, তার কণ্ঠস্বর AI-এর মাধ্যমে ক্যাপচার করা হয়েছে এবং মডিউল করা হয়েছে। ফলে এই সব কিছু আপনার সন্তানের সঙ্গেও হতে পারে।
আপনার শিশুর ছবিও ব্যবহার করা হতে পারে ডিজিটাল কিডন্যাপিংয়ের কাজে। এই খবরটিতে একবার নজর রাখুন: