WiFi Router Facts: অনেক সময় ওয়াইফাই থেকে যে ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক রেডিয়েশন বের হয়, তাতে মাথায় প্রভাব ফেলে। যে ঘরে রাউটার আছে, সেই ঘরে দীর্ঘক্ষণ থাকলে, আপনার মাথা ব্যাথার মতো সমস্যা দেখা দিতে থাকে। পরে সেই সমস্যা আরও বেরে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
Follow Us
বর্তমানে অনেকের বাড়িতেই ওয়াইফাই (Wifi) আছে। আর তার মধ্যে বহু বাড়িতেই দিন-রাত ওয়াইফাই চলতে থাকে। সারা রাত ওয়াইফাই চালিয়ে রাখার ফলে কী-কী ক্ষতি হচ্ছে আপনি জানেন? আপনি প্রতিদিনই এমন কিছু ভুল করে বসছেন, যার জন্য পড়ে আফসোস করতে হবে। অনেকেই ওয়াইফাই ব্যবহার করার পরে এটি বন্ধ করতে ভুলে যান। তবে বেশিভাগ মানুষই রাউটারটি বন্ধ করার প্রয়োজন মনে করেন না। আপনার বাড়িতেও যদি ওয়াইফাই ইনস্টল করা থাকে এবং আপনি রাউটার বন্ধ না করে রাতে ঘুমাতে যান, তাহলে আপনার জানা উচিত তা আপনার কতটা ক্ষতি করছে। চলুন জেনে নেওয়া যাক।
কী-কী সমস্যা দেখা দেয়?
আপনার বাড়ির ওয়াইফাই রাউটার যদি সারারাত চলতে থাকে, তবে তা থেকে নির্গত ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক রেডিয়েশনের কারণে কিছু সময় পরে আপনার শরীরে অনেক রোগ দেখা দিতে পারে।
ওয়াইফাই থেকে প্রচুর পরিমাণে ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক রেডিয়েশন তৈরি হয়, যা শরীরের পক্ষে বিরাট ক্ষতিকর। ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক রেডিয়েশনের কারণে শরীরে এমন কিছু রোগ দেখা দিতে পারে, যা খুবই বিপজ্জনক।
আপনি যদি ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক রেডিয়েশন থেকে নিজেকে রক্ষা করতে চান, তাহলে রাতে শুতে যাওয়ার সময় ওয়াইফাই রাউটার বন্ধ করে দিন। এছাড়াও যখন আপনি ওয়াইফাই ব্যবহার করবেন না, তখন বন্ধ করে রাখুন।
সারারাত ওয়াইফাই চলতে থাকলে, তা আপনার ঘুমের উপরও প্রভাব ফেলবে। বাড়ির যে জায়গায় ওয়াইফাই রাউটার লাগানো আছে, সেখানে রাতে না ঘুমনোই ভাল। ঘুম না হওয়ার এই সমস্যা ভবিষ্যতে খুব গুরুতর হয়ে উঠতে পারে।
অনেক সময় ওয়াইফাই থেকে যে ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক রেডিয়েশন বের হয়, তাতে মাথায় প্রভাব ফেলে। যে ঘরে রাউটার আছে, সেই ঘরে দীর্ঘক্ষণ থাকলে, আপনার মাথা ব্যাথার মতো সমস্যা দেখা দিতে থাকে। পরে সেই সমস্যা আরও বেরে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
এছাড়াও আরও একটি কারণ রয়েছে। সারা রাত আপনি ঘুমচ্ছেন। অর্থাৎ কেউ ওয়াইফাইটি ব্যবহার করছে না। কিন্তু সেটি চলতে থাকছে। এতে বিদ্যুৎ বিলও অনেক বেশি আসে। আপনি যদি বিদ্যুৎ বিল বাঁচাতে চান, তাহলে রাতে রাউটারটি বন্ধ রাখতেই পারেন।