পৃথিবীর প্রায় অনেক দেশই মহাকাশে তার আধিপত্য বিস্তার করতে মরিয়া হয়ে উঠেছে। বিভিন্ন দেশের মহাকাশযান নানা নমুনা খুঁজে আনতে ব্যস্ত। সেখানেই চিন তার মহাকাশ অভিযান দিয়ে গোটা বিশ্বকে অবাক করে দিয়েছে। আমেরিকার নাসা এবং অন্যান্য মহাকাশ সংস্থা চিনকে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন (ISS) থেকে দূরে রাখার চেষ্টা করেছে। কিন্তু তাদের চেষ্টাকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে নিজস্ব মহাকাশ স্টেশন তিয়াংগং মহাকাশ স্টেশন তৈরি করেছেন তারা। 2022 সালের শেষ দিকে, চিন তার মহাকাশ স্টেশন প্রস্তুত করেছে। এই স্টেশনেই চলছে একের পর এক পরীক্ষা-নিরীক্ষা। তার মধ্যে একটি হল ‘স্পেস গার্ডেন’, যা ভূপৃষ্ঠ থেকে 450 কিমি উপরে তৈরি করা হয়েছে। অর্থাৎ মহাকাশে সবজি চাষ শুরু করেছে চিন! শুনেই চমকে গেলেন তাই না? আদতেই এমনটা হচ্ছে। Shenzhou 16 হল চিনের একটি মিশন। আর মহাকাশচারীরা সেই মহাকাশ স্টেশনেই একটি পরীক্ষার অংশ হিসাবে সবজি চাষ করছেন।
মহাকাশে সবজি চাষ..
মিশন কমান্ডার জিং হাইপেং, নভোচারী ঝু ইয়াংঝু এবং গুই হাইচাও এই গবেষণা করেছেন। ফসল ফলানোর একটি ভিডিয়োও ইতিমধ্যে গোটা বিশ্বের সামনে এসেছে। ভিডিয়োয় দেখা যাচ্ছে, তিন নভোচারী সেখানে একটি বিশেষ পরিবেশ তৈরি করেছেন, যাতে চাষ করার জন্য উপযোগী করা যায়। আর তারপরেই মহাকাশে সবজি চাষ করেছেন তাঁরা। আর ফসলে জল দেওয়ার প্রক্রিয়া দেখলে আপনার চোখ কপালে উঠতে বাধ্য।
তাপমাত্রা, আর্দ্রতা, অক্সিজেন এবং কার্বন ডাই অক্সাইডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে তৈরি করা হয়েছে সেই জায়গা। চিনের এজেন্সি CCTV+ জানিয়েছে যে, ভবিষ্যতে এই স্পেস গার্ডেন (Space Garden) মহাকাশচারীদের খাবার, জল ইত্যাদি সরবরাহ করবে। এতে স্পেস স্টেশনে থেকে তাদের গবেষণা করতে কোনও কষ্ট হবে না।
কীভাবে এই গবেষণা করা হয়েছে?
নভোচারীরা তাদের সঙ্গে প্রায় 100 জাতের বীজ নিয়ে গিয়েছিলেন। কোন বীজে কেমন ফলন হবে, আদৌ হবে কি না, এই সব পরীক্ষা করাই তাদের কাজ ছিল। অবশেষে ফলাফল মহাকাশচারীদের চমকে দিয়েছে। দীর্ঘদিনের অপেক্ষা আর পরিশ্রমের পরে সবজি ফলেছে স্পেস গার্ডেনে। সেগুলিকে পৃথিবীতে ফিরিয়ে আনার প্রস্তুতি চলছে। এরপর আরও পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হবে। বর্তমানে, মহাকাশে ফলানো ফসলগুলি মহাকাশচারীরা ব্যবহার করছেন না। বিভিন্ন ধরনের প্যাকেটজাত খাবার দিয়ে তাদের মহাকাশে পাঠানো হয়েছে। যদিও এটা নতুন কোনও গবেষণা নয়। নাসা এবং অন্যান্য মহাকাশ সংস্থা ইতিমধ্যে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে অনেক ফসল ফলিয়েছে।
পৃথিবীর প্রায় অনেক দেশই মহাকাশে তার আধিপত্য বিস্তার করতে মরিয়া হয়ে উঠেছে। বিভিন্ন দেশের মহাকাশযান নানা নমুনা খুঁজে আনতে ব্যস্ত। সেখানেই চিন তার মহাকাশ অভিযান দিয়ে গোটা বিশ্বকে অবাক করে দিয়েছে। আমেরিকার নাসা এবং অন্যান্য মহাকাশ সংস্থা চিনকে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন (ISS) থেকে দূরে রাখার চেষ্টা করেছে। কিন্তু তাদের চেষ্টাকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে নিজস্ব মহাকাশ স্টেশন তিয়াংগং মহাকাশ স্টেশন তৈরি করেছেন তারা। 2022 সালের শেষ দিকে, চিন তার মহাকাশ স্টেশন প্রস্তুত করেছে। এই স্টেশনেই চলছে একের পর এক পরীক্ষা-নিরীক্ষা। তার মধ্যে একটি হল ‘স্পেস গার্ডেন’, যা ভূপৃষ্ঠ থেকে 450 কিমি উপরে তৈরি করা হয়েছে। অর্থাৎ মহাকাশে সবজি চাষ শুরু করেছে চিন! শুনেই চমকে গেলেন তাই না? আদতেই এমনটা হচ্ছে। Shenzhou 16 হল চিনের একটি মিশন। আর মহাকাশচারীরা সেই মহাকাশ স্টেশনেই একটি পরীক্ষার অংশ হিসাবে সবজি চাষ করছেন।
মহাকাশে সবজি চাষ..
মিশন কমান্ডার জিং হাইপেং, নভোচারী ঝু ইয়াংঝু এবং গুই হাইচাও এই গবেষণা করেছেন। ফসল ফলানোর একটি ভিডিয়োও ইতিমধ্যে গোটা বিশ্বের সামনে এসেছে। ভিডিয়োয় দেখা যাচ্ছে, তিন নভোচারী সেখানে একটি বিশেষ পরিবেশ তৈরি করেছেন, যাতে চাষ করার জন্য উপযোগী করা যায়। আর তারপরেই মহাকাশে সবজি চাষ করেছেন তাঁরা। আর ফসলে জল দেওয়ার প্রক্রিয়া দেখলে আপনার চোখ কপালে উঠতে বাধ্য।
তাপমাত্রা, আর্দ্রতা, অক্সিজেন এবং কার্বন ডাই অক্সাইডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে তৈরি করা হয়েছে সেই জায়গা। চিনের এজেন্সি CCTV+ জানিয়েছে যে, ভবিষ্যতে এই স্পেস গার্ডেন (Space Garden) মহাকাশচারীদের খাবার, জল ইত্যাদি সরবরাহ করবে। এতে স্পেস স্টেশনে থেকে তাদের গবেষণা করতে কোনও কষ্ট হবে না।
কীভাবে এই গবেষণা করা হয়েছে?
নভোচারীরা তাদের সঙ্গে প্রায় 100 জাতের বীজ নিয়ে গিয়েছিলেন। কোন বীজে কেমন ফলন হবে, আদৌ হবে কি না, এই সব পরীক্ষা করাই তাদের কাজ ছিল। অবশেষে ফলাফল মহাকাশচারীদের চমকে দিয়েছে। দীর্ঘদিনের অপেক্ষা আর পরিশ্রমের পরে সবজি ফলেছে স্পেস গার্ডেনে। সেগুলিকে পৃথিবীতে ফিরিয়ে আনার প্রস্তুতি চলছে। এরপর আরও পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হবে। বর্তমানে, মহাকাশে ফলানো ফসলগুলি মহাকাশচারীরা ব্যবহার করছেন না। বিভিন্ন ধরনের প্যাকেটজাত খাবার দিয়ে তাদের মহাকাশে পাঠানো হয়েছে। যদিও এটা নতুন কোনও গবেষণা নয়। নাসা এবং অন্যান্য মহাকাশ সংস্থা ইতিমধ্যে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে অনেক ফসল ফলিয়েছে।