Aye-ayes Nose Picking Lemur: উদ্ভট একটা ভিডিয়ো নিয়ে চাঞ্চল্য দেখা গিয়েছে। আর তা দেখার পর আপনার গা ঘিনঘিনও করতে পারে! মাদাগাস্কার একটি বিশেষ প্রজাতির লেমুরের সন্ধান মিলেছে, যাদের নাক খোঁটার জন্য একটি আলাদা আঙুল রয়েছে। এই বিশেষ প্রজাতির লেমুরকে বলা হয় আয়ে-আয়েস (aye-ayes), মূলত মাদাগাস্কারেই এদের বসবাস। এই প্রথমবার গবেষকরা এমন প্রজাতির লেমুরের সন্ধান পেলেন, যারা একটা আঙুল দিয়ে নাকের ভিতরটা পরিষ্কার করে- মনযোগ সহকারে।
আয়ে-আয়েস হল প্রাইমেট প্রজাতির, যা মানুষের মতো প্রাণীদের একই পরিবারের সদস্য। বিজ্ঞানীরা প্রাণীবিদ্যা জার্নালে তাদের ফলাফল রেকর্ড করেছেন। তাঁরা জানিয়েছেন, এই লেমুর এবং তাদের নাক খোঁটার জন্য বিশেষ আঙুলটি এই গোত্রীয় প্রাণীদের নাক খোঁটার বিষয়ে বৈজ্ঞানিক দিকটি আলোকপাত করতে পারে।
গবেষণা দলটি সিটি স্ক্যান পদ্ধতির সাহায্য নিয়েছেন, যা ডাক্তাররা আপনার শরীরের ভিতরের ছবি তুলতে ব্যবহার করেন। তাদের ওই লম্বা আঙুলে কী এমন রয়েছে, তা যাচাই করার জন্য জাদুঘরের একটি আয়ে-আয়েস লেমুরের মাথার খুলি ব্যবহার করেছিলেন গবেষকরা।
এই বিশেষ প্রজাতির লেমুররা নিজেদের নাকের ভিতরে মধ্যমা আঙুলটি ব্যবহর করেছিল। গবেষণার প্রধান লেখক অ্যান-ক্লেয়ার ফ্যাব্রে, লন্ডনের প্রাকৃতিক ইতিহাস জাদুঘরের বৈজ্ঞানিক সহযোগী বিবিসিকে বলেছেন, “আমি জানতে চেয়েছিলাম, এই আঙুলটি নাকের ভিতর ঠিক কতদূর যাচ্ছে?”
পরবর্তীতে তিনি এবং অন্যান্য বিজ্ঞানীরা খুঁজে পেয়েছেন, লেমুরের আঙুলটি তার গলায় যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে! যদিও এই লেমুরদের সম্পর্কে অন্যান্য বৈজ্ঞানিক গবেষণারও যথেষ্ট প্রয়োজন রয়েছে বলে গবেষকদের দাবি। তার কারণ হল, স্নট বা শ্লেষ্মা খাওয়া তাদের স্বাস্থ্যের পক্ষে উপকারী হতে পারে কি না, সেই দিকটাতেই বেশি জোর দিতে চাইছেন গবেষকরা। তবে তাঁরা বিশ্বাস করেন যে, এক্ষেত্রে লেমুরের গঠন, কুঁচকি এবং নাকের অন্দরে থাকা নোংরা লবণাক্ত হওয়ার ফলে, এমন উদ্ভট কাজ করার সম্ভাবনা রয়েছে।
অ্যান-ক্লেয়ার বলেছেন, “মানুষ এবং অন্যান্য প্রাণীরা প্রকাশ্যে বা লুকিয়ে কেন নাক খুঁটতে পছন্দ করি, সে সম্পর্কে কোনও প্রমাণ এখনও পর্যন্ত মেলেনি।” তিনি মনে করেন, এটি একটি খারাপ অভ্যাস হিসেবে দেখা হয়। যদিও এ বিষয়ে গবেষণাও খুবই সামান্য পরিমাণে রয়েছে।
Aye-ayes Nose Picking Lemur: উদ্ভট একটা ভিডিয়ো নিয়ে চাঞ্চল্য দেখা গিয়েছে। আর তা দেখার পর আপনার গা ঘিনঘিনও করতে পারে! মাদাগাস্কার একটি বিশেষ প্রজাতির লেমুরের সন্ধান মিলেছে, যাদের নাক খোঁটার জন্য একটি আলাদা আঙুল রয়েছে। এই বিশেষ প্রজাতির লেমুরকে বলা হয় আয়ে-আয়েস (aye-ayes), মূলত মাদাগাস্কারেই এদের বসবাস। এই প্রথমবার গবেষকরা এমন প্রজাতির লেমুরের সন্ধান পেলেন, যারা একটা আঙুল দিয়ে নাকের ভিতরটা পরিষ্কার করে- মনযোগ সহকারে।
আয়ে-আয়েস হল প্রাইমেট প্রজাতির, যা মানুষের মতো প্রাণীদের একই পরিবারের সদস্য। বিজ্ঞানীরা প্রাণীবিদ্যা জার্নালে তাদের ফলাফল রেকর্ড করেছেন। তাঁরা জানিয়েছেন, এই লেমুর এবং তাদের নাক খোঁটার জন্য বিশেষ আঙুলটি এই গোত্রীয় প্রাণীদের নাক খোঁটার বিষয়ে বৈজ্ঞানিক দিকটি আলোকপাত করতে পারে।
গবেষণা দলটি সিটি স্ক্যান পদ্ধতির সাহায্য নিয়েছেন, যা ডাক্তাররা আপনার শরীরের ভিতরের ছবি তুলতে ব্যবহার করেন। তাদের ওই লম্বা আঙুলে কী এমন রয়েছে, তা যাচাই করার জন্য জাদুঘরের একটি আয়ে-আয়েস লেমুরের মাথার খুলি ব্যবহার করেছিলেন গবেষকরা।
এই বিশেষ প্রজাতির লেমুররা নিজেদের নাকের ভিতরে মধ্যমা আঙুলটি ব্যবহর করেছিল। গবেষণার প্রধান লেখক অ্যান-ক্লেয়ার ফ্যাব্রে, লন্ডনের প্রাকৃতিক ইতিহাস জাদুঘরের বৈজ্ঞানিক সহযোগী বিবিসিকে বলেছেন, “আমি জানতে চেয়েছিলাম, এই আঙুলটি নাকের ভিতর ঠিক কতদূর যাচ্ছে?”
পরবর্তীতে তিনি এবং অন্যান্য বিজ্ঞানীরা খুঁজে পেয়েছেন, লেমুরের আঙুলটি তার গলায় যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে! যদিও এই লেমুরদের সম্পর্কে অন্যান্য বৈজ্ঞানিক গবেষণারও যথেষ্ট প্রয়োজন রয়েছে বলে গবেষকদের দাবি। তার কারণ হল, স্নট বা শ্লেষ্মা খাওয়া তাদের স্বাস্থ্যের পক্ষে উপকারী হতে পারে কি না, সেই দিকটাতেই বেশি জোর দিতে চাইছেন গবেষকরা। তবে তাঁরা বিশ্বাস করেন যে, এক্ষেত্রে লেমুরের গঠন, কুঁচকি এবং নাকের অন্দরে থাকা নোংরা লবণাক্ত হওয়ার ফলে, এমন উদ্ভট কাজ করার সম্ভাবনা রয়েছে।
অ্যান-ক্লেয়ার বলেছেন, “মানুষ এবং অন্যান্য প্রাণীরা প্রকাশ্যে বা লুকিয়ে কেন নাক খুঁটতে পছন্দ করি, সে সম্পর্কে কোনও প্রমাণ এখনও পর্যন্ত মেলেনি।” তিনি মনে করেন, এটি একটি খারাপ অভ্যাস হিসেবে দেখা হয়। যদিও এ বিষয়ে গবেষণাও খুবই সামান্য পরিমাণে রয়েছে।