Coromandel Express Accident: ৩ মাস পর ফিরছিলেন, কিন্তু…

TV9 Bangla Digital | Edited By: Moumita Das

Jun 03, 2023 | 3:42 PM

কাজের তাগিদে তিন আগে ভিন রাজ্যের পাড়ি দিয়েছেন সাগর সহ এলাকার আরো ১৪ জন। তিনমাস পর বাড়ি ফিরছিলেন। এদিন সকালে প্রশাসনের তরফে পরিবারের লোকজন মৃত্যুর সংবাদ শুনতে পান। ইতিমধ্যেই জেলা প্রশাসনের তরফে পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে

Follow Us

করমন্ডল এক্সপ্রেসের দুর্ঘটনায় মৃত্যুর তালিকায় জলপাইগুড়ির ১,আহত ১৪। আহতদের মধ্যে ১৩ জন্যই নাগরাকাটার বাসিন্দা বলেই স্থানীয় সূত্রে খবর। প্রশাসন সূত্রে খবর, মৃতের নাম সাগর খেরিয়া (৩০)। তিনি নাগরাকাটা চা – বাগানের ফুটবল লাইনের বাসিন্দা। মৃত যুবক হামসফর এক্সপ্রেস ট্রেনে করে বাড়ি ফিরছিলো নাগরাকাটার পরিযায়ী শ্রমিকরা। পরিবার সূত্রে জানা গেছে, শুক্রবার রাতেই ফোন মারফত ট্রেন দুর্ঘটনায় মৃত্যুর সংবাদ শুনতে পায়। সঙ্গে ১৪ ছিলেন বলেই পরিবারের দাবি। কাজের তাগিদে তিন আগে ভিন রাজ্যের পাড়ি দিয়েছেন সাগর সহ এলাকার আরো ১৪ জন। তিনমাস পর বাড়ি ফিরছিলেন। এদিন সকালে প্রশাসনের তরফে পরিবারের লোকজন মৃত্যুর সংবাদ শুনতে পান। ইতিমধ্যেই জেলা প্রশাসনের তরফে পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে। বাড়িতে এসেছে পুলিশ ও প্রশাসনের কর্তারা। রয়েছেন চাম্পাগুড়ি গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান রানথী তির্কে সহ তৃণমূলের নাগরাকাটা ব্লক সভাপতি সঞ্জয় কুজুর। এদিকে মৃত্যুর সংবাদ আসতেই শোখের ছায়া নেমে আসে এলাকায়। মৃতের মা ফুলমণি খারিয়া বলেন ,পরিবারে একমাত্র উপার্জনকারী ওই ছিলো।অর্থ উপার্জন করে বাড়ি ছিলো। কাল রাতে খবর পাই ট্রেন দুর্ঘটনায় ওর মৃত্যু হয়েছে। আমি বিশ্বাস করতে পারছি না। কি ভাবে সংসার চলবে? দুশ্চিন্তায় রয়েছে। ছেলের মৃত দেহ আনার ব্যবস্থা প্রশাসন করুন এটাই আমি চাই।

করমন্ডল এক্সপ্রেসের দুর্ঘটনায় মৃত্যুর তালিকায় জলপাইগুড়ির ১,আহত ১৪। আহতদের মধ্যে ১৩ জন্যই নাগরাকাটার বাসিন্দা বলেই স্থানীয় সূত্রে খবর। প্রশাসন সূত্রে খবর, মৃতের নাম সাগর খেরিয়া (৩০)। তিনি নাগরাকাটা চা – বাগানের ফুটবল লাইনের বাসিন্দা। মৃত যুবক হামসফর এক্সপ্রেস ট্রেনে করে বাড়ি ফিরছিলো নাগরাকাটার পরিযায়ী শ্রমিকরা। পরিবার সূত্রে জানা গেছে, শুক্রবার রাতেই ফোন মারফত ট্রেন দুর্ঘটনায় মৃত্যুর সংবাদ শুনতে পায়। সঙ্গে ১৪ ছিলেন বলেই পরিবারের দাবি। কাজের তাগিদে তিন আগে ভিন রাজ্যের পাড়ি দিয়েছেন সাগর সহ এলাকার আরো ১৪ জন। তিনমাস পর বাড়ি ফিরছিলেন। এদিন সকালে প্রশাসনের তরফে পরিবারের লোকজন মৃত্যুর সংবাদ শুনতে পান। ইতিমধ্যেই জেলা প্রশাসনের তরফে পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে। বাড়িতে এসেছে পুলিশ ও প্রশাসনের কর্তারা। রয়েছেন চাম্পাগুড়ি গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান রানথী তির্কে সহ তৃণমূলের নাগরাকাটা ব্লক সভাপতি সঞ্জয় কুজুর। এদিকে মৃত্যুর সংবাদ আসতেই শোখের ছায়া নেমে আসে এলাকায়। মৃতের মা ফুলমণি খারিয়া বলেন ,পরিবারে একমাত্র উপার্জনকারী ওই ছিলো।অর্থ উপার্জন করে বাড়ি ছিলো। কাল রাতে খবর পাই ট্রেন দুর্ঘটনায় ওর মৃত্যু হয়েছে। আমি বিশ্বাস করতে পারছি না। কি ভাবে সংসার চলবে? দুশ্চিন্তায় রয়েছে। ছেলের মৃত দেহ আনার ব্যবস্থা প্রশাসন করুন এটাই আমি চাই।

Next Video