এক মাস আগেই মারা গেছে ছেলে। এবার বালেশ্বরে ভয়াবহ ট্রেন দুর্ঘটনায় নিজের নাতিও নিখোঁজ হয়ে গেল। সবে মিলে শোকে পাথর হয়ে গেছেন পুরুলিয়ার হুড়ার প্রৌঢ়া জাদু পাল। কাল রাত থেকে এখনও পর্যন্ত নাতির কোন খবর পাননি তিনি। তবে পুত্রবধুর খবর তার কাছে এসেছে। তিনি এখন হাসপাতালে। আপাতত অধীর আগ্রহে দশ বছরের নাতির জন্য অপেক্ষা করছেন জাদু দেবী। তিনি বলেন প্রায় এক মাস আগে ভেলরে চিকিত্সরত অবস্থাতেই মৃত্যু হয় তার পুত্র শুকদেবের। এরপর তার পুত্র বধূ অর্চনা এসংক্রান্ত কিছু কাগজপত্র এবং নিজের টিউমারের চিকিত্সার জন্য নিজের দাদা সঞ্জয় এবং ছেলে দশ বছরের সুমনকে নিয়ে ভেলরে যান। সেখানে থেকে ব্যাঙ্গলুরু হাওড়া সুপার এক্সপ্রেসে ফিরছিল তারা। সন্ধ্যা সাতটার পর আর ফোনে পুত্রবধুর সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেনি তিনি। রাতে অবশ্য হাসপাতাল থেকে ফোনে অর্চনা জানান যে তার চিকিত্সা চললেও কোন খোঁজ নেই তার ছেলে এবং দাদার। তখন থেকেই প্রচণ্ড চিন্তায় রয়েছে হুড়া বাজারের পাল পরিবার।
এক মাস আগেই মারা গেছে ছেলে। এবার বালেশ্বরে ভয়াবহ ট্রেন দুর্ঘটনায় নিজের নাতিও নিখোঁজ হয়ে গেল। সবে মিলে শোকে পাথর হয়ে গেছেন পুরুলিয়ার হুড়ার প্রৌঢ়া জাদু পাল। কাল রাত থেকে এখনও পর্যন্ত নাতির কোন খবর পাননি তিনি। তবে পুত্রবধুর খবর তার কাছে এসেছে। তিনি এখন হাসপাতালে। আপাতত অধীর আগ্রহে দশ বছরের নাতির জন্য অপেক্ষা করছেন জাদু দেবী। তিনি বলেন প্রায় এক মাস আগে ভেলরে চিকিত্সরত অবস্থাতেই মৃত্যু হয় তার পুত্র শুকদেবের। এরপর তার পুত্র বধূ অর্চনা এসংক্রান্ত কিছু কাগজপত্র এবং নিজের টিউমারের চিকিত্সার জন্য নিজের দাদা সঞ্জয় এবং ছেলে দশ বছরের সুমনকে নিয়ে ভেলরে যান। সেখানে থেকে ব্যাঙ্গলুরু হাওড়া সুপার এক্সপ্রেসে ফিরছিল তারা। সন্ধ্যা সাতটার পর আর ফোনে পুত্রবধুর সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেনি তিনি। রাতে অবশ্য হাসপাতাল থেকে ফোনে অর্চনা জানান যে তার চিকিত্সা চললেও কোন খোঁজ নেই তার ছেলে এবং দাদার। তখন থেকেই প্রচণ্ড চিন্তায় রয়েছে হুড়া বাজারের পাল পরিবার।