যে কোনও নতুন কিছু করার পথে একটা দুরদৃষ্টি সবসময় প্রয়োজন। একটা সিদ্ধান্ত নেওয়াটাও জরুরি। এ ক্ষেত্রেও ঠিক তাই। ২০১৭ সালে আচমকাই হাই প্রোফাইল কর্পোরেট জব ছেড়ে দিয়েছিলেন জীবন কুমার উপাধ্যায়। মন দেন পুরোপুরি ভিন্ন একটি ক্ষেত্রে।
ওয়েস্ট ম্যানেজমেন্ট ও ফুড ডেলিভারির দিকে নজর দেন তিনি। জীবন কুমারের পথচলাটা খুব একটা সহজ ছিল না। তবে তিনি কী করতে চাইছেন, কেন করছেন, সেই উত্তরগুলো তাঁর কাছে একেবারে স্পষ্ট ছিল। আর তাতেই তাঁর সাফল্যের পথ অনেকটা পরিষ্কার হয়ে যায়।
২০২২ সালে সরকারি চুক্তি স্বাক্ষর করেন তিনি। বাড়ি বাড়ি ঘুরে ময়লা সংগ্রহ করার কাজ পায় তাঁর সংস্থা। এরপরই জীবনের ব্যবসায় পাশে দাঁড়ায় Tata Ace। আর টাটা-কে পাশে পেয়েই জীবন সদর্পে বলতে পারেন, ‘আ মেরি বারি’ (এবার আমার সময় এসেছে)। এরপর আর তাঁকে পিছন ফিরে তাকাতে হয়নি। বর্তমানে ওয়েস্ট ম্যানেজমেন্টের ক্ষেত্রে জে এস এনভিরো সার্ভিসেস লিমিটেড অন্যতম সফল নাম। আজও পাশে আছে Tata Ace।
যে কোনও নতুন কিছু করার পথে একটা দুরদৃষ্টি সবসময় প্রয়োজন। একটা সিদ্ধান্ত নেওয়াটাও জরুরি। এ ক্ষেত্রেও ঠিক তাই। ২০১৭ সালে আচমকাই হাই প্রোফাইল কর্পোরেট জব ছেড়ে দিয়েছিলেন জীবন কুমার উপাধ্যায়। মন দেন পুরোপুরি ভিন্ন একটি ক্ষেত্রে।
ওয়েস্ট ম্যানেজমেন্ট ও ফুড ডেলিভারির দিকে নজর দেন তিনি। জীবন কুমারের পথচলাটা খুব একটা সহজ ছিল না। তবে তিনি কী করতে চাইছেন, কেন করছেন, সেই উত্তরগুলো তাঁর কাছে একেবারে স্পষ্ট ছিল। আর তাতেই তাঁর সাফল্যের পথ অনেকটা পরিষ্কার হয়ে যায়।
২০২২ সালে সরকারি চুক্তি স্বাক্ষর করেন তিনি। বাড়ি বাড়ি ঘুরে ময়লা সংগ্রহ করার কাজ পায় তাঁর সংস্থা। এরপরই জীবনের ব্যবসায় পাশে দাঁড়ায় Tata Ace। আর টাটা-কে পাশে পেয়েই জীবন সদর্পে বলতে পারেন, ‘আ মেরি বারি’ (এবার আমার সময় এসেছে)। এরপর আর তাঁকে পিছন ফিরে তাকাতে হয়নি। বর্তমানে ওয়েস্ট ম্যানেজমেন্টের ক্ষেত্রে জে এস এনভিরো সার্ভিসেস লিমিটেড অন্যতম সফল নাম। আজও পাশে আছে Tata Ace।