Anti-Aging Medicine: এক ট্যাবলেটেই দীর্ঘ জীবন

Jul 25, 2024 | 11:10 PM

Anti-Aging Agent: গবেষকরা বলছেন, যে ইঁদুরেরা সাধারণত দু-বছর তিন মাস বাঁচে। এই ওষুধ দেওয়ার পর তারা তিন বছরেরও বেশি বাঁচছে। মানুষের ক্ষেত্রে বাঁচার মেয়াদ আরও বাড়বে তাঁদের দাবি। কতটা বাড়বে সেটা নির্ভর করবে কিছু ফ্যাক্টরের উপর। সেই মানুষটির মেডিক্যাল হিস্ট্রি, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা, কঠিন কোনও অসুখ আছে কিনা, ইত্যাদি, ইত্যাদি।

Follow Us

জীবনটা বড্ড ছোট, তাই না। এখনই থেকে থেকে আমার মনে হয়, জীবনে কত কিছুই তো বাকি থেকে গেল। যাব-যাব করেও অনেক জায়গায় যাওয়াই হল না। কত কাজ করব করব ভেবেও করেই উঠতে পারলাম না। কখনও করা হয়ে উঠবে কি? জানি না। তবে এই মনে হওয়াটা বোধহয় আমার একার নয়। আমার মতো আরও বহু, বহু মানুষের। কারও চিন্তা আমি চলে গেলে ছেলেমেয়ের কী হবে? কেউ বা আবার অন্য কারণে আরও কিছুদিন বেঁচে থাকতে চান। তবে বেঁচে থাকা, মরে যাওয়া-এসব তো আর আমাদের হাতে নেই। দাঁড়ান, দাঁড়ান-মৃত্যুটা আমাদের হাতে নেই ঠিকই। কিন্তু বেঁচে থাকাটার ক্ষেত্রে সেটা আর বলা যাবে কি? একদল ব্রিটিশ বিজ্ঞানী যা দাবি করলেন, সেটা সত্যি হলে বেঁচে থাকার কনসেপ্টটাই বদলে যেতে পারে। ওই বিজ্ঞানীরা নাকি এমন একটা ওষুধ তৈরি করেছেন, যাতে জীবনের মেয়াদ আরও অনেকটা বেড়ে যাবে। মানে ধরুন, কেউ হয়ত ৭৫ বছর পর্যন্ত বাঁচতেন। ওই ওষুধ খেলে তিনি ১০০ বছর পর্যন্ত বাঁচতে পারবেন। ১০০ না হলেও ৯০ বছর পর্যন্ত তো বাঁচবেনই। কীভাবে?

ব্রিটিশ বিজ্ঞানীদের দাবি শরীরে ইন্টারলিউকিন ইলেভেন বা আইএল ইলেভেন নামে এক প্রোটিনকে নিষ্ক্রিয় করতে পারলেই কেল্লাফতে। বয়সকে নিয়ন্ত্রণে রাখা যাবে। মৃত্যুকেও অনেকটা পিছনে ঠেলে দেওয়া যাবে। ব্রিটেনের স্বাস্থ্য বিভাগ। ইম্পেরিয়াল কলেজ অফ লন্ডন ও ব্রিটিশ মেডিক্যাল রিসার্চ কাউন্সিল যৌথভাবে এই গবেষণা চালিয়েছিল। দুনিয়ার নামকরা সায়েন্স জার্নালে সেই গবেষণাপত্র প্রকাশিত হয়েছে। তাই এর বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে সন্দেহ থাকার কথা নয়। গবেষকরা বলছেন, যে ইঁদুরেরা সাধারণত দু-বছর তিন মাস বাঁচে। এই ওষুধ দেওয়ার পর তারা তিন বছরেরও বেশি বাঁচছে। মানুষের ক্ষেত্রে বাঁচার মেয়াদ আরও বাড়বে তাঁদের দাবি। কতটা বাড়বে সেটা নির্ভর করবে কিছু ফ্যাক্টরের উপর। সেই মানুষটির মেডিক্যাল হিস্ট্রি, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা, কঠিন কোনও অসুখ আছে কিনা, ইত্যাদি, ইত্যাদি। আপনাদের মধ্যে নিশ্চয় অনেকেই এখন ওষুধটা নিয়ে বেশ উত্‍সাহী হয়ে পড়েছেন। একটু ধৈর্য্য ধরুন। গবেষকরা বলছেন, ওষুধ কমার্সিয়ালি বাজারে আসবে। তবে সেজন্য যাবতীয় অনুমোদন পেতে আরও আড়াই থেকে তিন বছর অপেক্ষা করতে হবে।

জীবনটা বড্ড ছোট, তাই না। এখনই থেকে থেকে আমার মনে হয়, জীবনে কত কিছুই তো বাকি থেকে গেল। যাব-যাব করেও অনেক জায়গায় যাওয়াই হল না। কত কাজ করব করব ভেবেও করেই উঠতে পারলাম না। কখনও করা হয়ে উঠবে কি? জানি না। তবে এই মনে হওয়াটা বোধহয় আমার একার নয়। আমার মতো আরও বহু, বহু মানুষের। কারও চিন্তা আমি চলে গেলে ছেলেমেয়ের কী হবে? কেউ বা আবার অন্য কারণে আরও কিছুদিন বেঁচে থাকতে চান। তবে বেঁচে থাকা, মরে যাওয়া-এসব তো আর আমাদের হাতে নেই। দাঁড়ান, দাঁড়ান-মৃত্যুটা আমাদের হাতে নেই ঠিকই। কিন্তু বেঁচে থাকাটার ক্ষেত্রে সেটা আর বলা যাবে কি? একদল ব্রিটিশ বিজ্ঞানী যা দাবি করলেন, সেটা সত্যি হলে বেঁচে থাকার কনসেপ্টটাই বদলে যেতে পারে। ওই বিজ্ঞানীরা নাকি এমন একটা ওষুধ তৈরি করেছেন, যাতে জীবনের মেয়াদ আরও অনেকটা বেড়ে যাবে। মানে ধরুন, কেউ হয়ত ৭৫ বছর পর্যন্ত বাঁচতেন। ওই ওষুধ খেলে তিনি ১০০ বছর পর্যন্ত বাঁচতে পারবেন। ১০০ না হলেও ৯০ বছর পর্যন্ত তো বাঁচবেনই। কীভাবে?

ব্রিটিশ বিজ্ঞানীদের দাবি শরীরে ইন্টারলিউকিন ইলেভেন বা আইএল ইলেভেন নামে এক প্রোটিনকে নিষ্ক্রিয় করতে পারলেই কেল্লাফতে। বয়সকে নিয়ন্ত্রণে রাখা যাবে। মৃত্যুকেও অনেকটা পিছনে ঠেলে দেওয়া যাবে। ব্রিটেনের স্বাস্থ্য বিভাগ। ইম্পেরিয়াল কলেজ অফ লন্ডন ও ব্রিটিশ মেডিক্যাল রিসার্চ কাউন্সিল যৌথভাবে এই গবেষণা চালিয়েছিল। দুনিয়ার নামকরা সায়েন্স জার্নালে সেই গবেষণাপত্র প্রকাশিত হয়েছে। তাই এর বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে সন্দেহ থাকার কথা নয়। গবেষকরা বলছেন, যে ইঁদুরেরা সাধারণত দু-বছর তিন মাস বাঁচে। এই ওষুধ দেওয়ার পর তারা তিন বছরেরও বেশি বাঁচছে। মানুষের ক্ষেত্রে বাঁচার মেয়াদ আরও বাড়বে তাঁদের দাবি। কতটা বাড়বে সেটা নির্ভর করবে কিছু ফ্যাক্টরের উপর। সেই মানুষটির মেডিক্যাল হিস্ট্রি, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা, কঠিন কোনও অসুখ আছে কিনা, ইত্যাদি, ইত্যাদি। আপনাদের মধ্যে নিশ্চয় অনেকেই এখন ওষুধটা নিয়ে বেশ উত্‍সাহী হয়ে পড়েছেন। একটু ধৈর্য্য ধরুন। গবেষকরা বলছেন, ওষুধ কমার্সিয়ালি বাজারে আসবে। তবে সেজন্য যাবতীয় অনুমোদন পেতে আরও আড়াই থেকে তিন বছর অপেক্ষা করতে হবে।

Next Video