কলকাতা: অর্পিতা মুখোপাধ্যায়কে নিয়ে বিস্ফোরক তথ্য ইডির হাতে। গোয়েন্দাদের হাতে অর্পিতার ব্ল্যাকমেলের ক্লু। তথ্য ফাঁস করে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের কাছ থেকে টাকা রাখার বিনিময়য়ে প্রায় ৩০ শতাংশ কমিশন নিতেন তিনি। জানা গিয়েছে, পার্থর দেওয়া কমিশনের টাকাতেই নিজের সম্পত্তি কিনেছিলেন অর্পিতা, কাটাতেন বিলাসবহুল জীবন। ২০১২ সালে ১৫ থেকে ২০ শতাংশ কমিশন নিলেও পরের দিকে প্রায় ৩০ শতাংশ টাকা কমিশন হিসেবে নিতেন তিনি।
ইডি সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে বচসার কারণে ২০১২ সালে প্রায় ১০ কোটি টাকা নিয়ে মুম্বই পালিয়ে যান অর্পিতা। আর এতেই নাভিশ্বাস উঠে যায় তৎকালীন শিক্ষামন্ত্রীর। এরপর মোবাইল ট্র্যাক করে ফিরিয়ে নিয়ে আসা হয় অর্পিতা মুখোপাধ্যায়কে। এর পরই পার্থ চট্টোপাধ্যাইয়ের সঙ্গে তাঁর চুক্তি হয়। আর এই চুক্তির মাধ্যমে অর্পিতার কাছে টাকা রাখার বিনিময়ে কমিশনের অঙ্ক বেশ খানিকটা বাড়িয়ে দেওয়া হয়। তবে এই ঘটনার পর থেকে বেশ কিছুটা সাবধানতা অবলম্বন করেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে। তাঁদের যৌথ সম্পত্তির সমস্ত কাগজপত্র নিজের কাছেই রাখতেন প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী। এমনকি অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের জীবন বিমাতেও দেওয়া ছিল পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের ফোন নম্বর। আর এই খবর প্রকাশ্যে আসার পর থেকেই প্রশ্ন উঠছে পার্থ ও অর্পিতার সম্পর্ক নিয়েও। তাঁরা কি শুধুই ঘনিষ্ঠ ছিলেন, নাকি তার চেয়েও বেশি কিছু?
কলকাতা: অর্পিতা মুখোপাধ্যায়কে নিয়ে বিস্ফোরক তথ্য ইডির হাতে। গোয়েন্দাদের হাতে অর্পিতার ব্ল্যাকমেলের ক্লু। তথ্য ফাঁস করে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের কাছ থেকে টাকা রাখার বিনিময়য়ে প্রায় ৩০ শতাংশ কমিশন নিতেন তিনি। জানা গিয়েছে, পার্থর দেওয়া কমিশনের টাকাতেই নিজের সম্পত্তি কিনেছিলেন অর্পিতা, কাটাতেন বিলাসবহুল জীবন। ২০১২ সালে ১৫ থেকে ২০ শতাংশ কমিশন নিলেও পরের দিকে প্রায় ৩০ শতাংশ টাকা কমিশন হিসেবে নিতেন তিনি।
ইডি সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে বচসার কারণে ২০১২ সালে প্রায় ১০ কোটি টাকা নিয়ে মুম্বই পালিয়ে যান অর্পিতা। আর এতেই নাভিশ্বাস উঠে যায় তৎকালীন শিক্ষামন্ত্রীর। এরপর মোবাইল ট্র্যাক করে ফিরিয়ে নিয়ে আসা হয় অর্পিতা মুখোপাধ্যায়কে। এর পরই পার্থ চট্টোপাধ্যাইয়ের সঙ্গে তাঁর চুক্তি হয়। আর এই চুক্তির মাধ্যমে অর্পিতার কাছে টাকা রাখার বিনিময়ে কমিশনের অঙ্ক বেশ খানিকটা বাড়িয়ে দেওয়া হয়। তবে এই ঘটনার পর থেকে বেশ কিছুটা সাবধানতা অবলম্বন করেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে। তাঁদের যৌথ সম্পত্তির সমস্ত কাগজপত্র নিজের কাছেই রাখতেন প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী। এমনকি অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের জীবন বিমাতেও দেওয়া ছিল পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের ফোন নম্বর। আর এই খবর প্রকাশ্যে আসার পর থেকেই প্রশ্ন উঠছে পার্থ ও অর্পিতার সম্পর্ক নিয়েও। তাঁরা কি শুধুই ঘনিষ্ঠ ছিলেন, নাকি তার চেয়েও বেশি কিছু?