আবাস যোজনার বাড়ি পাবার আশায় বাড়ি ভেঙে বিপাকে হতদরিদ্র উত্তম।সংসার নিয়ে ত্রিপল টাঙ্গিয়ে রাস্তাতেই এখন সংসার। তার উপরে চাপ বাড়াল পথশ্রী প্রকল্পের রাস্তা। বাড়ি করার জায়গার উপর শুরু হল পথশ্রীর রাস্তা।
অন্যের জমিতে কাজ, কখনো নদী থেকে মাছ ধরে চলছিল জীবন ছোট্ট মাটির ঘরে। হঠাৎ খবর এলো, আবাস যোজনার বাড়ি হবে তাই আবাস যোজনার নতুন ঘরের আশায় বাড়ি ভেঙে বিপাকে উত্তম ও তার পরিবার।
একদিকে পথশ্রী প্রকল্প আর অন্যদিকে আবাস যোজনা। রাজ্য ও কেন্দ্রের দুই প্রকল্পের মাঝে পড়ে বাড়ি ভেঙে রাস্তায় দিন যাপন পশ্চিম মেদিনীপুর জেলায় দাসপুর ২ ব্লকের সাহাচক গ্রাম পঞ্চায়েতের অন্তর্গত উদয়চক গ্রামের বাসিন্দা উত্তম মালিক ও তার পরিবার। উত্তম বাবুর স্ত্রী শোভা মালিক জানান এখন তাঁরা রাস্তার ধারে ত্রিপল খাঁটিয়ে বসবাস করছেন। আর্থিক সামর্থ্য নেই লোকের জমিতে কাজ ও নদীতে মাছ ধরে চলে সংসার। ৪ মেয়ের বিয়ে দিয়ে সমস্ত পুঁজি শেষ। আশা ছিল এবার আবাস যোজনায় পাকা বাড়ি হবে। পাড়ার নেতারা কথাও দিয়েছিলেন। কিন্তু বাড়ি ভাঙ্গার কয়েক মাস গড়ালেও মিলল না বাড়ি।
অপরদিকে সেই সুযোগে পথশ্রী প্রকল্পে রাস্তা ঢালাইয়ের কাজ শুরু হতেই উত্তমে পুরানো মাটির বাড়িটি কিছুটা অংশে জায়গা নিয়ে শুরু হলো রাস্তা,কারণ বাড়ির কিছুটা অংশ সরকারি খাস জায়গা হওয়ার কারণে। দিনের পর দিন গেলেও আবাস যোজনার বাড়ি জুটেনি। অগত্যা রাস্তার ধারে ত্রিপল খাঁটিয়ে কোনোরকমে দিন যাপন। রাজ্য ও কেন্দ্রের প্রকল্প মানুষের জন্য, আজ সেই সব প্রকল্পের ঘেরা টোপে গৃহহারা এই মালিক পরিবার।
দারিদ্রতার কথা স্বীকার করে নিয়েছেন তৃণমূল নেতারা,তবে তারা বলেন কেন্দ্র সরকার টাকা দিলেই বাড়ি হবে ওই ব্যক্তির।আর পথশ্রি প্রকল্পের রাস্তা বাড়ির জায়গা দখল করার ঘটনায়,তারা বলেন সরকারি জায়গার উপরে বসবাস করছিল ওই ব্যক্তি।
দাসপুর ২ ব্লকের বিডিও অর্নিবান সাহু বলেন আবাস যোজনার তালিকায় উত্তম মালিকের নাম রয়েছে সবার প্রথম, রেজিস্ট্রেশন কমপ্লিট হয়ে গেছে, উপর থেকে টাকা এলে সর্বপ্রথম ওরাই টাকা পাবে। পথশ্রী প্রকল্পে ওই এলাকায় উদয়চক কাঠের পোল থেকে উদয়চক হাটতলা পর্যন্ত রাস্তাটি ঢালাই হচ্ছে। জানাগেছে ওই রাস্তার পাশের মালিকদের বাড়িটি সরকারি জায়গায় থাকায় সেটি ভেঙে ফেলার নির্দেশ দেওয়া হয়। প্রশাসনের এই আশ্বাস অন্যদিকে ঘনিয়ে আসা একের পর এক প্রাকৃতিক দুর্যোগ তার ওপর দুয়ারে কালবৈশাখী। পথশ্রীর রস্তার ধারে এক টুকরো ত্রিপলের নীচে রোদ বৃষ্টি ঝড় সহ্য করে মালিক পরিবারের একমাত্র ভরসা আবাস যোজনার বাড়ি।
আবাস যোজনার বাড়ি পাবার আশায় বাড়ি ভেঙে বিপাকে হতদরিদ্র উত্তম।সংসার নিয়ে ত্রিপল টাঙ্গিয়ে রাস্তাতেই এখন সংসার। তার উপরে চাপ বাড়াল পথশ্রী প্রকল্পের রাস্তা। বাড়ি করার জায়গার উপর শুরু হল পথশ্রীর রাস্তা।
অন্যের জমিতে কাজ, কখনো নদী থেকে মাছ ধরে চলছিল জীবন ছোট্ট মাটির ঘরে। হঠাৎ খবর এলো, আবাস যোজনার বাড়ি হবে তাই আবাস যোজনার নতুন ঘরের আশায় বাড়ি ভেঙে বিপাকে উত্তম ও তার পরিবার।
একদিকে পথশ্রী প্রকল্প আর অন্যদিকে আবাস যোজনা। রাজ্য ও কেন্দ্রের দুই প্রকল্পের মাঝে পড়ে বাড়ি ভেঙে রাস্তায় দিন যাপন পশ্চিম মেদিনীপুর জেলায় দাসপুর ২ ব্লকের সাহাচক গ্রাম পঞ্চায়েতের অন্তর্গত উদয়চক গ্রামের বাসিন্দা উত্তম মালিক ও তার পরিবার। উত্তম বাবুর স্ত্রী শোভা মালিক জানান এখন তাঁরা রাস্তার ধারে ত্রিপল খাঁটিয়ে বসবাস করছেন। আর্থিক সামর্থ্য নেই লোকের জমিতে কাজ ও নদীতে মাছ ধরে চলে সংসার। ৪ মেয়ের বিয়ে দিয়ে সমস্ত পুঁজি শেষ। আশা ছিল এবার আবাস যোজনায় পাকা বাড়ি হবে। পাড়ার নেতারা কথাও দিয়েছিলেন। কিন্তু বাড়ি ভাঙ্গার কয়েক মাস গড়ালেও মিলল না বাড়ি।
অপরদিকে সেই সুযোগে পথশ্রী প্রকল্পে রাস্তা ঢালাইয়ের কাজ শুরু হতেই উত্তমে পুরানো মাটির বাড়িটি কিছুটা অংশে জায়গা নিয়ে শুরু হলো রাস্তা,কারণ বাড়ির কিছুটা অংশ সরকারি খাস জায়গা হওয়ার কারণে। দিনের পর দিন গেলেও আবাস যোজনার বাড়ি জুটেনি। অগত্যা রাস্তার ধারে ত্রিপল খাঁটিয়ে কোনোরকমে দিন যাপন। রাজ্য ও কেন্দ্রের প্রকল্প মানুষের জন্য, আজ সেই সব প্রকল্পের ঘেরা টোপে গৃহহারা এই মালিক পরিবার।
দারিদ্রতার কথা স্বীকার করে নিয়েছেন তৃণমূল নেতারা,তবে তারা বলেন কেন্দ্র সরকার টাকা দিলেই বাড়ি হবে ওই ব্যক্তির।আর পথশ্রি প্রকল্পের রাস্তা বাড়ির জায়গা দখল করার ঘটনায়,তারা বলেন সরকারি জায়গার উপরে বসবাস করছিল ওই ব্যক্তি।
দাসপুর ২ ব্লকের বিডিও অর্নিবান সাহু বলেন আবাস যোজনার তালিকায় উত্তম মালিকের নাম রয়েছে সবার প্রথম, রেজিস্ট্রেশন কমপ্লিট হয়ে গেছে, উপর থেকে টাকা এলে সর্বপ্রথম ওরাই টাকা পাবে। পথশ্রী প্রকল্পে ওই এলাকায় উদয়চক কাঠের পোল থেকে উদয়চক হাটতলা পর্যন্ত রাস্তাটি ঢালাই হচ্ছে। জানাগেছে ওই রাস্তার পাশের মালিকদের বাড়িটি সরকারি জায়গায় থাকায় সেটি ভেঙে ফেলার নির্দেশ দেওয়া হয়। প্রশাসনের এই আশ্বাস অন্যদিকে ঘনিয়ে আসা একের পর এক প্রাকৃতিক দুর্যোগ তার ওপর দুয়ারে কালবৈশাখী। পথশ্রীর রস্তার ধারে এক টুকরো ত্রিপলের নীচে রোদ বৃষ্টি ঝড় সহ্য করে মালিক পরিবারের একমাত্র ভরসা আবাস যোজনার বাড়ি।