কলকাতা: বুকে ব্যথা অনুভব করছেন। শরীর ভাল নেই। এসএসকেএমের রিপোর্টকে হাতিয়ার করে উডবার্নের দুয়ারে এসেছিলেন শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতিতে অভিযুক্ত রাজ্যের মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়। কিন্তু ‘পাকাপোক্ত’ ঠিকানা করতে পারলেন না। মদন মিত্র, অনুব্রত মণ্ডলের মতো এসএসকেএম ‘সেফ হোম’ হল না পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের। নিরপেক্ষ স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য ভুবনেশ্বরে উড়িয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে তাঁকে। এইমসের চিকিৎসকদের রিপোর্টেই ঝুলে রেয়েছে মন্ত্রীর ভবিষ্যৎ। তৃণমূলের প্রশ্ন, এসএসকেএমের মতো সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল থাকতে কেন এইমসে নিয়ে যাওয়া হল? উত্তরে দিলীপ ঘোষের জবাব, “এসএসকেএম হাসপাতালের কর্মীরা ইডি অফিসারদের সঙ্গে সহযোগিতা করেননি। দুর্নীতিবাজ অফিসারের (রাজীব কুমার) জন্য মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ধরনা দিয়েছেন। দুর্নীতিবাজ মন্ত্রীদের জন্য নিজাম প্যালেসে গিয়েছেন। তাই ইডি এই ব্যবস্থা করেছে।”
আরও একধাপ এগিয়ে তাঁর বক্তব্য, “আইনের মারপ্যাঁচেই বেচে আছে তৃণমূল। আদালতকে ভয় দেখিয়ে কাজ উদ্ধার করেছে টিএমসি। অনেক বিচারপতিরাই মামলা থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন।” ইডির প্রতি পূর্ণ আস্থা রেখেই বিজেপির সর্বভারতীয় সহ সভাপতির বক্তব্য, “অতীতে সিবিআই অফিসারকে ম্যানেজ করেছে, ইডিকে কোটি কোটি টাকার লোভ দেখাচ্ছে তৃণমূল।”
দিলীপ ঘোষের দাবি, “নজর ঘোরাতেই একজন মহিলার বাড়িতে ২০-২৫ কোটি টাকা রাখা হয়েছে। বাংলার মুখে কালি লেগেছে। এই দুর্নীতিতে পশ্চিমবাংলার মাথা নত হয়েছে। যে অপরাধ হয়েছে তার তদন্ত করে দোষীদের শাস্তি হওয়া উচিত।”
কলকাতা: বুকে ব্যথা অনুভব করছেন। শরীর ভাল নেই। এসএসকেএমের রিপোর্টকে হাতিয়ার করে উডবার্নের দুয়ারে এসেছিলেন শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতিতে অভিযুক্ত রাজ্যের মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়। কিন্তু ‘পাকাপোক্ত’ ঠিকানা করতে পারলেন না। মদন মিত্র, অনুব্রত মণ্ডলের মতো এসএসকেএম ‘সেফ হোম’ হল না পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের। নিরপেক্ষ স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য ভুবনেশ্বরে উড়িয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে তাঁকে। এইমসের চিকিৎসকদের রিপোর্টেই ঝুলে রেয়েছে মন্ত্রীর ভবিষ্যৎ। তৃণমূলের প্রশ্ন, এসএসকেএমের মতো সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল থাকতে কেন এইমসে নিয়ে যাওয়া হল? উত্তরে দিলীপ ঘোষের জবাব, “এসএসকেএম হাসপাতালের কর্মীরা ইডি অফিসারদের সঙ্গে সহযোগিতা করেননি। দুর্নীতিবাজ অফিসারের (রাজীব কুমার) জন্য মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ধরনা দিয়েছেন। দুর্নীতিবাজ মন্ত্রীদের জন্য নিজাম প্যালেসে গিয়েছেন। তাই ইডি এই ব্যবস্থা করেছে।”
আরও একধাপ এগিয়ে তাঁর বক্তব্য, “আইনের মারপ্যাঁচেই বেচে আছে তৃণমূল। আদালতকে ভয় দেখিয়ে কাজ উদ্ধার করেছে টিএমসি। অনেক বিচারপতিরাই মামলা থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন।” ইডির প্রতি পূর্ণ আস্থা রেখেই বিজেপির সর্বভারতীয় সহ সভাপতির বক্তব্য, “অতীতে সিবিআই অফিসারকে ম্যানেজ করেছে, ইডিকে কোটি কোটি টাকার লোভ দেখাচ্ছে তৃণমূল।”
দিলীপ ঘোষের দাবি, “নজর ঘোরাতেই একজন মহিলার বাড়িতে ২০-২৫ কোটি টাকা রাখা হয়েছে। বাংলার মুখে কালি লেগেছে। এই দুর্নীতিতে পশ্চিমবাংলার মাথা নত হয়েছে। যে অপরাধ হয়েছে তার তদন্ত করে দোষীদের শাস্তি হওয়া উচিত।”