AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

কেন খুন হয়েছিলেন তৃণমূল কর্মী? ১৫ বছর পর CBI তদন্তে সত্য সামনে আসবে?

কেন খুন হয়েছিলেন তৃণমূল কর্মী? ১৫ বছর পর CBI তদন্তে সত্য সামনে আসবে?

Sanath Majhi

| Edited By: সঞ্জয় পাইকার

Updated on: Dec 18, 2025 | 8:11 PM

Share

হুগলির জাঙ্গিপাড়ায় তৃণমূল কর্মী খুনের ঘটনায় সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট। ২০১০ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি পুলিশের গুলিতে তৃণমূল কর্মী রবীন ঘোষের মৃত্যু হয় বলে অভিযোগ। এতদিন তদন্তভার ছিল সিআইডি-র হাতে। এবার সেই তদন্তভার সিবিআই-র হাতে তুলে দেওয়ার নির্দেশ দিল হাইকোর্ট। জানা গিয়েছে, ২০১০ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি প্রসাদপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের অভিভাবক প্রতিনিধি নির্বাচন ছিল। নির্বাচনে সিপিএম এবং তৃণমূল সাত জন করে প্রার্থী দেয়। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে রণক্ষেত্রের চেহারা নেয় প্রসাদপুর এলাকা। তৃণমূলের অভিযোগ ছিল, পুলিশের সহযোগিতায় সিপিএমের নেতা কর্মীরা বোমা, বন্দুক, তির, ধনুক নিয়ে আক্রমণ চালিয়েছিল তৃণমূল কর্মীদের উপর। আরও অভিযোগ, তৎকালীন জাঙ্গিপাড়া থানার ওসি সিপিএমকে সহযোগিতা করেছিলেন। সেই দিন দলীয় পতাকা হাতে ঘটনাস্থলে ছিলেন রবীন ঘোষ। অভিযোগ, ওসি নিজে রবীন ঘোষের বুকে গুলি চালান এবং গুলিবিদ্ধ অবস্থায় রাস্তার পাশে একটি পুকুরে ফেলে দেওয়া হয় তাঁকে। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় রবীন ঘোষের। তৎকালীন ওসি তাপসব্রতী চক্রবর্তীর দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাইছেন রবীন ঘোষের স্ত্রী ও আত্মীয়রা।

হুগলির জাঙ্গিপাড়ায় তৃণমূল কর্মী খুনের ঘটনায় সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট। ২০১০ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি পুলিশের গুলিতে তৃণমূল কর্মী রবীন ঘোষের মৃত্যু হয় বলে অভিযোগ। এতদিন তদন্তভার ছিল সিআইডি-র হাতে। এবার সেই তদন্তভার সিবিআই-র হাতে তুলে দেওয়ার নির্দেশ দিল হাইকোর্ট। জানা গিয়েছে, ২০১০ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি প্রসাদপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের অভিভাবক প্রতিনিধি নির্বাচন ছিল। নির্বাচনে সিপিএম এবং তৃণমূল সাত জন করে প্রার্থী দেয়। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে রণক্ষেত্রের চেহারা নেয় প্রসাদপুর এলাকা। তৃণমূলের অভিযোগ ছিল, পুলিশের সহযোগিতায় সিপিএমের নেতা কর্মীরা বোমা, বন্দুক, তির, ধনুক নিয়ে আক্রমণ চালিয়েছিল তৃণমূল কর্মীদের উপর। আরও অভিযোগ, তৎকালীন জাঙ্গিপাড়া থানার ওসি সিপিএমকে সহযোগিতা করেছিলেন। সেই দিন দলীয় পতাকা হাতে ঘটনাস্থলে ছিলেন রবীন ঘোষ। অভিযোগ, ওসি নিজে রবীন ঘোষের বুকে গুলি চালান এবং গুলিবিদ্ধ অবস্থায় রাস্তার পাশে একটি পুকুরে ফেলে দেওয়া হয় তাঁকে। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় রবীন ঘোষের। তৎকালীন ওসি তাপসব্রতী চক্রবর্তীর দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাইছেন রবীন ঘোষের স্ত্রী ও আত্মীয়রা।