মহাকাশের রহস্য অনেকটাই জানতে পারছে মানুষ। মহাকাশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে সঙ্কেত, ছবি দেখছে মানব সভ্যতা। কিন্তু কী আছে ভূগর্ভের অন্দরে? মানুষের দীর্ঘদিনের ঔৎসুক্য মাটির ভিতরের রহস্য সম্পর্কে। ভূঅভ্যন্তরের রহস্য জানতে ১০ কিমি মাটি খুঁড়েছে চিন। প্রাচীন ক্রিটেসিয়াস যুগের পাথরের খোঁজে ১০টি স্তর খনন করেছে চিনা বিজ্ঞানীরা।
এর আগে ২৪ মে, ১৯৭০ উত্তর পশ্চিম রাশিয়ার কোলা উপদ্বীপে ভূঅভ্যন্তরে ১১ কিমি খনন হয়। সেই খননের আগে বিজ্ঞানীদের ধারনা ছিল ভূঅভ্যন্তরে ব্যাসাল্ট শিলার স্তর থাকতে পারে। কিন্তু দেখা যায় রূপান্তরিত গ্রানাইট শিলা। দীর্ঘদিন ধরে বিশ্বের বহু দেশের বিজ্ঞানীরা ভূঅভ্যন্তরের রহস্যভেদ করতে চেয়েছেন। এরকম একটি অভিযানে ১৯৬০এ একদল মার্কিন বিজ্ঞানী আর্থিক কারণে বিফল হন। এই খননকাজ খুবই দুঃসাধ্য। চিনা ভূতত্ববিদদের মতে ভূত্বক পরিবর্তনশীল ও ৩০ কিলোমিটার পুরু।
মহাকাশের রহস্য অনেকটাই জানতে পারছে মানুষ। মহাকাশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে সঙ্কেত, ছবি দেখছে মানব সভ্যতা। কিন্তু কী আছে ভূগর্ভের অন্দরে? মানুষের দীর্ঘদিনের ঔৎসুক্য মাটির ভিতরের রহস্য সম্পর্কে। ভূঅভ্যন্তরের রহস্য জানতে ১০ কিমি মাটি খুঁড়েছে চিন। প্রাচীন ক্রিটেসিয়াস যুগের পাথরের খোঁজে ১০টি স্তর খনন করেছে চিনা বিজ্ঞানীরা।
এর আগে ২৪ মে, ১৯৭০ উত্তর পশ্চিম রাশিয়ার কোলা উপদ্বীপে ভূঅভ্যন্তরে ১১ কিমি খনন হয়। সেই খননের আগে বিজ্ঞানীদের ধারনা ছিল ভূঅভ্যন্তরে ব্যাসাল্ট শিলার স্তর থাকতে পারে। কিন্তু দেখা যায় রূপান্তরিত গ্রানাইট শিলা। দীর্ঘদিন ধরে বিশ্বের বহু দেশের বিজ্ঞানীরা ভূঅভ্যন্তরের রহস্যভেদ করতে চেয়েছেন। এরকম একটি অভিযানে ১৯৬০এ একদল মার্কিন বিজ্ঞানী আর্থিক কারণে বিফল হন। এই খননকাজ খুবই দুঃসাধ্য। চিনা ভূতত্ববিদদের মতে ভূত্বক পরিবর্তনশীল ও ৩০ কিলোমিটার পুরু।