Covid Social Distancing Norms: কোভিডে নতুন কেলেঙ্কারি, সময় কিনতে যাচ্ছে সময়!

TV9 Bangla Digital | Edited By: আসাদ মল্লিক

Jun 07, 2024 | 8:51 PM

Coronavirus: ২০২২-এর মাঝামাঝি থেকে ২০২৪-র প্রথম। এই দেড় বছরে কোনও জটিল অসুখ ছাড়াই কয়েক হাজার মানুষের মৃত্যু হয়েছে। এদের বড় অংশের বয়স ৪৫-এর নীচে। কোভিড টিকা নেওয়ার ২ বছরের মধ্যেই কেনো এদের মৃত্যু হল, তা নিয়ে খোঁজখবর করেছেন গবেষকরা। আগামী সপ্তাহে এনিয়ে বিস্তারিত তথ্য দেবেন তাঁরা। সেই তথ্য হাতে এলে, আমি অবশ্যই স্ট্রেট কাটে তুলে ধরব। আপনি-আমিও ভ্যাকসিন নিয়েছি। আমাদের বাবা-মা, ছেলে-মেয়েরাও নিয়েছে। তাই সত্যিটা আমাদেরও জানা দরকার।

Follow Us

কোভিডের সময় যে সোশ্যাল ডিসটেন্স মেনে চলা বাধ্যতামূলক হয়ে দাঁড়িয়েছিল, তার কোনও ভিত্তিই ছিল না। সোশ্যাল ডিসট্যান্সিং-এ আদৌ কোনও ফল হয় কিনা, তার পরীক্ষা না করেই সোশ্যাল ডিসটান্সিং-এর সুপারিশ করেছিল ফাউচির নেতৃত্বাধীন কমিটি। এমনকি মাস্ক ব্যবহার করে কোভিড আটকানো সম্ভব কিনা। সম্ভব হলেও মাস্ক কোভিডের সম্ভাবনা কত শতাংশ কমাতে পারে। এসব নিয়েও কোনও পরীক্ষা হয়নি। তথ্য সংগ্রহ করা হয়নি। অথচ ফাউচিদের এই সুপারিশের ভিত্তিতেই আমেরিকায় মাস্ক বাধ্যতামূলক হয়, সোশ্যাল ডিসটান্সিং-এর নিয়মকানুন চাপানো হয়। তাতে খারাপ হয়েছিল বলছি না, হয়ত ভালই হয়েছিল। কিন্তু তখন, মানে ২০২০-র প্রথমদিকে এসব নিয়ে লাগাতার মিথ্যে বলে গিয়েছেন ফাউচি ও আমেরিকার ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ হেলথের সদস্যরা। পরে দুনিয়ার অধিকাংশ দেশ সেটাই ফলো করেছে। মানে আমরা জানতাম মাস্ক পরছি, সোশ্যাল ডিসটান্স মেনটেন করছি মানে কোভিড থেকে নিরাপদ। কিন্তু আসলে নিরাপত্তার ন্যূনতম গ্যারান্টিও ছিল না। আমেরিকার কোভিড কেলেঙ্কারি যেন প্যান্ডোরার বক্সটা খুলে দিয়েছে। যে বক্স থেকে একে একে বেরচ্ছে হাড় হিম করে দেওয়া তথ্য। মোদ্দা কথা, কোভিডের সময় উন্নত দেশগুলো কীভাবে তাঁদের নাগরিকদের প্রাণ নিয়ে ছিনিমিনি খেলেছিল, তা নিয়ে যেন ডকুমেন্টারি ফিল্ম চলছে। প্রতি সপ্তাহে একটা একটা করে পর্ব দেখছি আমরা। এই পর্বগুলোই বলে দিচ্ছে, উন্নত দেশগুলির সরকার কোভিডের সময় তাঁদের নাগরিকদের গিনিপিগ হিসাবে ব্যবহার করেছিল। শুধু আমেরিকাতেই সরকারের দায়িত্বজ্ঞানহীনতার অভিযোগে তিরিশ হাজার মামলা হয়েছে। এসবের রায় সরকারের বিরুদ্ধে গেলে ১০ লক্ষ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দিতে হবে। ঢাকের দায়ে মনসা তো কোন ছার, আমেরিকার ফেডেরাল ব্যাঙ্কও বিকিয়ে যাবে। আমি আপনাদের আগেই বলেছিলাম মার্কিন কংগ্রেসের তদন্তেই উঠে আসে ইউহান ল্যাবের কথা। ওই ল্যাবে আমেরিকার টাকায় ভাইরাস নিয়ে পরীক্ষা-নীরিক্ষার কথা। ফউচি ২০২২ সালে সেব্যাপারেও মিথ্যে বলেছিলেন। আরেকটা খুব গুরুত্বপূর্ণ কথা বলতেই হচ্ছে। কোভিড ভ্যাকসিনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় আমেরিকা ও ইউরোপে বহু মানুষের অকালমৃত্যুর অভিযোগও উঠছে। যতটা জানতে পারছি, ২০২২-এর মাঝামাঝি থেকে ২০২৪-র প্রথম। এই দেড় বছরে কোনও জটিল অসুখ ছাড়াই কয়েক হাজার মানুষের মৃত্যু হয়েছে। এদের বড় অংশের বয়স ৪৫-এর নীচে। কোভিড টিকা নেওয়ার ২ বছরের মধ্যেই কেনো এদের মৃত্যু হল, তা নিয়ে খোঁজখবর করেছেন গবেষকরা। আগামী সপ্তাহে এনিয়ে বিস্তারিত তথ্য দেবেন তাঁরা। সেই তথ্য হাতে এলে, আমি অবশ্যই স্ট্রেট কাটে তুলে ধরব। আপনি-আমিও ভ্যাকসিন নিয়েছি। আমাদের বাবা-মা, ছেলে-মেয়েরাও নিয়েছে। তাই সত্যিটা আমাদেরও জানা দরকার।

কোভিডের সময় যে সোশ্যাল ডিসটেন্স মেনে চলা বাধ্যতামূলক হয়ে দাঁড়িয়েছিল, তার কোনও ভিত্তিই ছিল না। সোশ্যাল ডিসট্যান্সিং-এ আদৌ কোনও ফল হয় কিনা, তার পরীক্ষা না করেই সোশ্যাল ডিসটান্সিং-এর সুপারিশ করেছিল ফাউচির নেতৃত্বাধীন কমিটি। এমনকি মাস্ক ব্যবহার করে কোভিড আটকানো সম্ভব কিনা। সম্ভব হলেও মাস্ক কোভিডের সম্ভাবনা কত শতাংশ কমাতে পারে। এসব নিয়েও কোনও পরীক্ষা হয়নি। তথ্য সংগ্রহ করা হয়নি। অথচ ফাউচিদের এই সুপারিশের ভিত্তিতেই আমেরিকায় মাস্ক বাধ্যতামূলক হয়, সোশ্যাল ডিসটান্সিং-এর নিয়মকানুন চাপানো হয়। তাতে খারাপ হয়েছিল বলছি না, হয়ত ভালই হয়েছিল। কিন্তু তখন, মানে ২০২০-র প্রথমদিকে এসব নিয়ে লাগাতার মিথ্যে বলে গিয়েছেন ফাউচি ও আমেরিকার ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ হেলথের সদস্যরা। পরে দুনিয়ার অধিকাংশ দেশ সেটাই ফলো করেছে। মানে আমরা জানতাম মাস্ক পরছি, সোশ্যাল ডিসটান্স মেনটেন করছি মানে কোভিড থেকে নিরাপদ। কিন্তু আসলে নিরাপত্তার ন্যূনতম গ্যারান্টিও ছিল না। আমেরিকার কোভিড কেলেঙ্কারি যেন প্যান্ডোরার বক্সটা খুলে দিয়েছে। যে বক্স থেকে একে একে বেরচ্ছে হাড় হিম করে দেওয়া তথ্য। মোদ্দা কথা, কোভিডের সময় উন্নত দেশগুলো কীভাবে তাঁদের নাগরিকদের প্রাণ নিয়ে ছিনিমিনি খেলেছিল, তা নিয়ে যেন ডকুমেন্টারি ফিল্ম চলছে। প্রতি সপ্তাহে একটা একটা করে পর্ব দেখছি আমরা। এই পর্বগুলোই বলে দিচ্ছে, উন্নত দেশগুলির সরকার কোভিডের সময় তাঁদের নাগরিকদের গিনিপিগ হিসাবে ব্যবহার করেছিল। শুধু আমেরিকাতেই সরকারের দায়িত্বজ্ঞানহীনতার অভিযোগে তিরিশ হাজার মামলা হয়েছে। এসবের রায় সরকারের বিরুদ্ধে গেলে ১০ লক্ষ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দিতে হবে। ঢাকের দায়ে মনসা তো কোন ছার, আমেরিকার ফেডেরাল ব্যাঙ্কও বিকিয়ে যাবে। আমি আপনাদের আগেই বলেছিলাম মার্কিন কংগ্রেসের তদন্তেই উঠে আসে ইউহান ল্যাবের কথা। ওই ল্যাবে আমেরিকার টাকায় ভাইরাস নিয়ে পরীক্ষা-নীরিক্ষার কথা। ফউচি ২০২২ সালে সেব্যাপারেও মিথ্যে বলেছিলেন। আরেকটা খুব গুরুত্বপূর্ণ কথা বলতেই হচ্ছে। কোভিড ভ্যাকসিনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় আমেরিকা ও ইউরোপে বহু মানুষের অকালমৃত্যুর অভিযোগও উঠছে। যতটা জানতে পারছি, ২০২২-এর মাঝামাঝি থেকে ২০২৪-র প্রথম। এই দেড় বছরে কোনও জটিল অসুখ ছাড়াই কয়েক হাজার মানুষের মৃত্যু হয়েছে। এদের বড় অংশের বয়স ৪৫-এর নীচে। কোভিড টিকা নেওয়ার ২ বছরের মধ্যেই কেনো এদের মৃত্যু হল, তা নিয়ে খোঁজখবর করেছেন গবেষকরা। আগামী সপ্তাহে এনিয়ে বিস্তারিত তথ্য দেবেন তাঁরা। সেই তথ্য হাতে এলে, আমি অবশ্যই স্ট্রেট কাটে তুলে ধরব। আপনি-আমিও ভ্যাকসিন নিয়েছি। আমাদের বাবা-মা, ছেলে-মেয়েরাও নিয়েছে। তাই সত্যিটা আমাদেরও জানা দরকার।

Next Video