Reusable Hybrid Rocket: দেশের প্রথম রিইউজেবল, হাইব্রিড রকেটের সফল পরীক্ষা করল তামিলনাড়ুর স্পেস স্টার্ট-আপ, স্পেস জোন ইন্ডিয়া

Aug 29, 2024 | 10:30 PM

Reusable Rocket: আপনাদের আগেই বলেছিলাম যে ভারতে এখন বহু বেসরকারি সংস্থা স্পেস নিয়ে কাজ করছে। তার মধ্যে গবেষণা ও ব্যবসা, দুটোই রয়েছে এবং সকলেই বেশ সাফল্যের সঙ্গে কাজ করছে। আশা জাগাচ্ছে। সেই তালিকাতেই চেন্নাইয়ের এই সংস্থা একটা মাইলস্টোন তৈরি করে ফেলল। যা নিঃসন্দেহে দেশের পক্ষে ভাল খবর।

Follow Us

আজ ইসরো নয়। দেশের এক বেসরকারি সংস্থার সাফল্যের কথা আপনাদের বলব। মোবাইল লঞ্চার থেকে উত্‍‍ক্ষেপণের পর মহাকাশে গিয়ে আবার ফিরে এল রকেট। দেশের প্রথম রিইউজেবল, হাইব্রিড রকেটের সফল পরীক্ষা করল তামিলনাড়ুর স্পেস স্টার্ট-আপ, স্পেস জোন ইন্ডিয়া। আর রিইউজেবল ব্যাপারটা বাদ দিয়ে শুধুমাত্র মোবাইল লঞ্চার থেকে ছোঁড়া হাইব্রিড রকেটের কথা যদি বলেন, তাহলে এটা বিশ্বে প্রথম। শব্দগুলোর মানে প্রথমে স্পষ্ট করে দিই—রিইউজেবল রকেট মানে যা একবার ব্যবহারের পরই নষ্ট হয়ে যাবে না। সেটাকে মহাকাশ থেকে পৃথিবীতে ফিরিয়ে এনে ফের ব্যবহার করা যাবে। আমেরিকা-রাশিয়ার হাতে এ ধরনের রকেট থাকলেও আমাদের হাতে কিন্তু এখনও পর্যন্ত সেভাবে নেই। হাইব্রিড মানে হল এই রকেটে একইসঙ্গে কঠিন ও তরল জ্বালানি ব্যবহার করা হয়েছে। যা কিনা লঞ্চিংয়ের খরচ অনেকটাই কমিয়ে দিয়েছে। আর মোবাইল লঞ্চার থেকে উত্‍‍ক্ষেপণের অর্থ হল স্থায়ী লঞ্চিং প্যাডের দরকার নেই। যে কোনও মুভেবল প্ল্যাটফর্ম থেকে যে কোনও জায়গায় রকেট নিয়ে গিয়ে উত্‍‍ক্ষেপণ করা যাবে।

শেষের দুটো জিনিস একসঙ্গে সারা দুনিয়াতেই এই প্রথমবার হল। মার্টিন গ্রুপের সঙ্গে জোট বেঁধে স্পেস জোন ইন্ডিয়া বেশ কিছুদিন ধরেই মহাকাশ নিয়ে কাজ করছে। সংস্থার সঙ্গে যুক্ত আছেন ইসরোর স্যাটেলাইট সেন্টারের প্রাক্তন ডিরেক্টর মাইলস্বামী আন্নাদুরাই। তাঁদের তৈরি এই রিইউজেবল, হাইব্রিড রকেটের নাম দেওয়া হয়েছে RHUMI- 1. প্রথমবার উত্‍‍ক্ষেপণেই সাড়ে তিন মিটার লম্বা রকেটটি ৫৩টা ছোট স্যাটেলাইটকে মহাকাশে রেখে এসেছে। আমি আপনাদের আগেই বলেছিলাম যে ভারতে এখন বহু বেসরকারি সংস্থা স্পেস নিয়ে কাজ করছে। তার মধ্যে গবেষণা ও ব্যবসা, দুটোই রয়েছে এবং সকলেই বেশ সাফল্যের সঙ্গে কাজ করছে। আশা জাগাচ্ছে। সেই তালিকাতেই চেন্নাইয়ের এই সংস্থা একটা মাইলস্টোন তৈরি করে ফেলল। যা নিঃসন্দেহে দেশের পক্ষে ভাল খবর।

আজ ইসরো নয়। দেশের এক বেসরকারি সংস্থার সাফল্যের কথা আপনাদের বলব। মোবাইল লঞ্চার থেকে উত্‍‍ক্ষেপণের পর মহাকাশে গিয়ে আবার ফিরে এল রকেট। দেশের প্রথম রিইউজেবল, হাইব্রিড রকেটের সফল পরীক্ষা করল তামিলনাড়ুর স্পেস স্টার্ট-আপ, স্পেস জোন ইন্ডিয়া। আর রিইউজেবল ব্যাপারটা বাদ দিয়ে শুধুমাত্র মোবাইল লঞ্চার থেকে ছোঁড়া হাইব্রিড রকেটের কথা যদি বলেন, তাহলে এটা বিশ্বে প্রথম। শব্দগুলোর মানে প্রথমে স্পষ্ট করে দিই—রিইউজেবল রকেট মানে যা একবার ব্যবহারের পরই নষ্ট হয়ে যাবে না। সেটাকে মহাকাশ থেকে পৃথিবীতে ফিরিয়ে এনে ফের ব্যবহার করা যাবে। আমেরিকা-রাশিয়ার হাতে এ ধরনের রকেট থাকলেও আমাদের হাতে কিন্তু এখনও পর্যন্ত সেভাবে নেই। হাইব্রিড মানে হল এই রকেটে একইসঙ্গে কঠিন ও তরল জ্বালানি ব্যবহার করা হয়েছে। যা কিনা লঞ্চিংয়ের খরচ অনেকটাই কমিয়ে দিয়েছে। আর মোবাইল লঞ্চার থেকে উত্‍‍ক্ষেপণের অর্থ হল স্থায়ী লঞ্চিং প্যাডের দরকার নেই। যে কোনও মুভেবল প্ল্যাটফর্ম থেকে যে কোনও জায়গায় রকেট নিয়ে গিয়ে উত্‍‍ক্ষেপণ করা যাবে।

শেষের দুটো জিনিস একসঙ্গে সারা দুনিয়াতেই এই প্রথমবার হল। মার্টিন গ্রুপের সঙ্গে জোট বেঁধে স্পেস জোন ইন্ডিয়া বেশ কিছুদিন ধরেই মহাকাশ নিয়ে কাজ করছে। সংস্থার সঙ্গে যুক্ত আছেন ইসরোর স্যাটেলাইট সেন্টারের প্রাক্তন ডিরেক্টর মাইলস্বামী আন্নাদুরাই। তাঁদের তৈরি এই রিইউজেবল, হাইব্রিড রকেটের নাম দেওয়া হয়েছে RHUMI- 1. প্রথমবার উত্‍‍ক্ষেপণেই সাড়ে তিন মিটার লম্বা রকেটটি ৫৩টা ছোট স্যাটেলাইটকে মহাকাশে রেখে এসেছে। আমি আপনাদের আগেই বলেছিলাম যে ভারতে এখন বহু বেসরকারি সংস্থা স্পেস নিয়ে কাজ করছে। তার মধ্যে গবেষণা ও ব্যবসা, দুটোই রয়েছে এবং সকলেই বেশ সাফল্যের সঙ্গে কাজ করছে। আশা জাগাচ্ছে। সেই তালিকাতেই চেন্নাইয়ের এই সংস্থা একটা মাইলস্টোন তৈরি করে ফেলল। যা নিঃসন্দেহে দেশের পক্ষে ভাল খবর।

Next Video