প্রায় ৩ দশক পর জলপাইগুড়ি থেকে ফের শুরু হল দার্জিলিংয়ের বাস পরিষেবা

TV9 Bangla Digital | Edited By: Tapasi Dutta

May 18, 2023 | 4:39 PM

প্রায় ৩ দশক পর জলপাইগুড়ি NBSTC ডিপো থেকে ফের শুরু হোলো দার্জিলিং যাবার জন্য বাস পরিসেবা। মাত্র ১৪০/- টাকায় কোনও ঝঞ্জাট ভ্রমন করতে পারায় প্রথম দিনেই ভিড় উপচে পড়লো জলপাইগুড়ি - দার্জিলিংগামী বাসে।

Follow Us

প্রায় ৩ দশক পর জলপাইগুড়ি NBSTC ডিপো থেকে ফের শুরু হোলো দার্জিলিং যাবার জন্য বাস পরিসেবা। মাত্র ১৪০/- টাকায় কোনও ঝঞ্জাট ভ্রমন করতে পারায় প্রথম দিনেই ভিড় উপচে পড়লো জলপাইগুড়ি – দার্জিলিংগামী বাসে। সাধ্যের মধ্যে সাধ পূরনে খুশির হাওয়া যাত্রীদের মধ্যে

পশ্চিমবঙ্গের শৈল শহর দার্জিলিং। দার্জিলিং এর সাথে বাঙালির সেন্টিমেন্ট ওতোপ্রোতো ভাবে জড়িত। তাই এই দার্জিলিং পাহাড়ে ভ্রমনের হাতছানি কেউই হাত ছাড়া করতে চায়না।

১৯৯০ সাল নাগাদ জলপাইগুড়ি রেসকোর্স পাড়া থেকে NBSTC এর একটি বাদ সকাল সকাল ছাড়তো। এরপর জলপাইগুড়ি শান্তিপাড়া ডিপো হয়ে শিলিগুড়ি,কালিম্পং হয়ে দুপুর নাগাদ সোজা পৌঁছে যেত দার্জিলিং ডিপোতে।

কয়েকবছর এই বাস চলার পর কোনও এক অজ্ঞাত কারনে এই বাস পরিসেবা বন্দ হয়ে যায়। এরপর থেকে জলপাইগুড়ি শহরের বাসিন্দাদের দার্জিলিং যেতে হলে মোটা টাকা খরচ করে প্রাইভেট গাড়ি ভাড়া করে দার্জিলিং যেতে হোতো। অথবা অনেক ঝামেলা করে লাগেজ নিয়ে বাস অথবা লোকাল ট্রেন ধরে শিলিগুড়ি যেতে হোতো। তারপর সেখান থেকে বাস কিংবা শেয়ায় ট্যাক্সি করে দার্জিলিং যেতে হোতো। যা অনেক বেশি খরচ ও সময়সাপেক্ষ ছিলো। ফলে বিকেলের দিকে দার্জিলিং পৌঁছে সোজা হোটেলে গিয়ে রাত্রিবাস করে একটা দিন নষ্ট করতে হোতো। এবার ফের বাস চালু হওয়ায় হয়রানি অনেকটাই কমলো।

মঙ্গলবার জলপাইগুড়ি শান্তিপাড়া সরকারি বাস ডিপো থেকে সকাল সাড়ে ৮ টায় দার্জিলিং গামী বাস ছাড়ার কথা ছিল। নির্দিষ্ট দময়ের আধ ঘন্টা আগে টিকিট কাউন্টার খুললেও মাত্র ১৫ মিনিটের মধ্যে টিকিটি শেষ হয়ে যায়। বাসে ৩০ জন বসার পরিকাঠামো ছিল। কিন্তু তা সত্বেও অতিরিক্ত যাত্রী হয়। ফলে ওই বাসে জায়গা না থাকায় বাধ্য হয়ে শিলিগুড়িগামী বাসে উঠেন অনেক যাত্রী। তারা শিলিগুড়ি থেকে দার্জিলিংগামী বাস ধরবেন বলে জানা গেছে।

প্রথম দিনেই পরিবারকে সঙ্গে নিয়ে এই গাড়িতেই দার্জিলিংয়ে ঘুরতে যাচ্ছেন জলপাইগুড়ির বাসিন্দা অর্পিতা ভদ্র তিনি বলেন, জলপাইগুড়ি থেকে দার্জিলিংগামী বাস চলাচল শুরু হওয়ায় খুব ভাল লাগলো। কারণ আমাদের জলপাইগুড়ি থেকে কোথাও গিয়ে টিকিট কেটে গাড়িতে উঠার চিন্তা থাকলো না। জলপাইগুড়িতেই টিকিট কেটে গাড়িতে উঠতে পারতেছি। সিটের একটু সমস্যা আছে। বসার সিটগুলি যদি একটু উন্নতমানের হত তাহলে ভাল হোতো।

বাসের চালক গোপাল দাস জানান তিনিও পাহাড়ি পথে গাড়ি চালাবেন বলে মুখিয়ে আছেন। তিনি আরও বলেন, পাহাড়ি পথে আমি গাড়ি চালিয়েছি আমার কোন সমস্যা হবে না। আজকে সরকারি ডিপো থেকে প্রথম দাওর্জিলিংয়ে বাস চালিয়ে নিয়ে যাব এর মজাটাই আলাদা।

প্রথম দিনের শুরুতেই খুশি জলপাইগুড়ি ডিপো ইন চার্জ দীপক রাহা তিনি বলেন, প্রথম দিনেই ব্যাপক সাড়া। বাসের সিট নিয়ে কথা বললে তিনি বলেন, শিলিগুড়ি থেকে দার্জিলিং যাওয়ার বাসের সিট একই রকম জলপাইগুড়ির ক্ষেত্রে আলাদা কিছু নেই।

প্রায় ৩ দশক পর জলপাইগুড়ি NBSTC ডিপো থেকে ফের শুরু হোলো দার্জিলিং যাবার জন্য বাস পরিসেবা। মাত্র ১৪০/- টাকায় কোনও ঝঞ্জাট ভ্রমন করতে পারায় প্রথম দিনেই ভিড় উপচে পড়লো জলপাইগুড়ি – দার্জিলিংগামী বাসে। সাধ্যের মধ্যে সাধ পূরনে খুশির হাওয়া যাত্রীদের মধ্যে

পশ্চিমবঙ্গের শৈল শহর দার্জিলিং। দার্জিলিং এর সাথে বাঙালির সেন্টিমেন্ট ওতোপ্রোতো ভাবে জড়িত। তাই এই দার্জিলিং পাহাড়ে ভ্রমনের হাতছানি কেউই হাত ছাড়া করতে চায়না।

১৯৯০ সাল নাগাদ জলপাইগুড়ি রেসকোর্স পাড়া থেকে NBSTC এর একটি বাদ সকাল সকাল ছাড়তো। এরপর জলপাইগুড়ি শান্তিপাড়া ডিপো হয়ে শিলিগুড়ি,কালিম্পং হয়ে দুপুর নাগাদ সোজা পৌঁছে যেত দার্জিলিং ডিপোতে।

কয়েকবছর এই বাস চলার পর কোনও এক অজ্ঞাত কারনে এই বাস পরিসেবা বন্দ হয়ে যায়। এরপর থেকে জলপাইগুড়ি শহরের বাসিন্দাদের দার্জিলিং যেতে হলে মোটা টাকা খরচ করে প্রাইভেট গাড়ি ভাড়া করে দার্জিলিং যেতে হোতো। অথবা অনেক ঝামেলা করে লাগেজ নিয়ে বাস অথবা লোকাল ট্রেন ধরে শিলিগুড়ি যেতে হোতো। তারপর সেখান থেকে বাস কিংবা শেয়ায় ট্যাক্সি করে দার্জিলিং যেতে হোতো। যা অনেক বেশি খরচ ও সময়সাপেক্ষ ছিলো। ফলে বিকেলের দিকে দার্জিলিং পৌঁছে সোজা হোটেলে গিয়ে রাত্রিবাস করে একটা দিন নষ্ট করতে হোতো। এবার ফের বাস চালু হওয়ায় হয়রানি অনেকটাই কমলো।

মঙ্গলবার জলপাইগুড়ি শান্তিপাড়া সরকারি বাস ডিপো থেকে সকাল সাড়ে ৮ টায় দার্জিলিং গামী বাস ছাড়ার কথা ছিল। নির্দিষ্ট দময়ের আধ ঘন্টা আগে টিকিট কাউন্টার খুললেও মাত্র ১৫ মিনিটের মধ্যে টিকিটি শেষ হয়ে যায়। বাসে ৩০ জন বসার পরিকাঠামো ছিল। কিন্তু তা সত্বেও অতিরিক্ত যাত্রী হয়। ফলে ওই বাসে জায়গা না থাকায় বাধ্য হয়ে শিলিগুড়িগামী বাসে উঠেন অনেক যাত্রী। তারা শিলিগুড়ি থেকে দার্জিলিংগামী বাস ধরবেন বলে জানা গেছে।

প্রথম দিনেই পরিবারকে সঙ্গে নিয়ে এই গাড়িতেই দার্জিলিংয়ে ঘুরতে যাচ্ছেন জলপাইগুড়ির বাসিন্দা অর্পিতা ভদ্র তিনি বলেন, জলপাইগুড়ি থেকে দার্জিলিংগামী বাস চলাচল শুরু হওয়ায় খুব ভাল লাগলো। কারণ আমাদের জলপাইগুড়ি থেকে কোথাও গিয়ে টিকিট কেটে গাড়িতে উঠার চিন্তা থাকলো না। জলপাইগুড়িতেই টিকিট কেটে গাড়িতে উঠতে পারতেছি। সিটের একটু সমস্যা আছে। বসার সিটগুলি যদি একটু উন্নতমানের হত তাহলে ভাল হোতো।

বাসের চালক গোপাল দাস জানান তিনিও পাহাড়ি পথে গাড়ি চালাবেন বলে মুখিয়ে আছেন। তিনি আরও বলেন, পাহাড়ি পথে আমি গাড়ি চালিয়েছি আমার কোন সমস্যা হবে না। আজকে সরকারি ডিপো থেকে প্রথম দাওর্জিলিংয়ে বাস চালিয়ে নিয়ে যাব এর মজাটাই আলাদা।

প্রথম দিনের শুরুতেই খুশি জলপাইগুড়ি ডিপো ইন চার্জ দীপক রাহা তিনি বলেন, প্রথম দিনেই ব্যাপক সাড়া। বাসের সিট নিয়ে কথা বললে তিনি বলেন, শিলিগুড়ি থেকে দার্জিলিং যাওয়ার বাসের সিট একই রকম জলপাইগুড়ির ক্ষেত্রে আলাদা কিছু নেই।

Next Video