Dhupguri Station: দূরপাল্লার ট্রেনের নতুন স্টেশন ধূপগুড়ি
সোমবার সন্ধ্যায় প্রথম সরাইঘাট এক্সপ্রেস ট্রেন এসে দাঁড়াল ধূপগুড়ি রেলওয়ে স্টেশনে। আর প্রথম যাত্রী হয়ে ট্রেলে চড়লেন জলপাইগুড়ি সাংসদ জয়ন্ত কুমার রায়, ধুপগুড়ি বিধায়ক বিষ্ণুপদ রায়। সরাইঘাট এক্সপ্রেসে করেই চলে গেলেন কলকাতা।
দীর্ঘ প্রতিক্ষার অবসান ধূপগুড়ির, পেলো নতুন ট্রেনের স্টপেজ। সোমবার সন্ধ্যায় প্রথম সরাইঘাট এক্সপ্রেস ট্রেন এসে দাঁড়লো ধূপগুড়ি রেলওয়ে স্টেশনে। আর প্রথম যাত্রী হয়ে ট্রেলে চড়লেন জলপাইগুড়ি সাংসদ জয়ন্ত কুমার রায়, ধুপগুড়ি বিধায়ক বিষ্ণুপদ রায়। সরাইঘাট এক্সপ্রেসে করেই চলে গেলেন কলকাতা।
ধূপগুড়ি বাসি, ব্যবসায়ী এবং রাজনৈতিক দলগুলির দীর্ঘদিনের দাবি ছিল ধূপগুড়িতে দূরপাল্লার ট্রেনের স্টপেজ দেওয়ার। কারণ উত্তরবঙ্গের মধ্যে দ্বিতীয় বৃহৎ ব্যবসায়িক কেন্দ্র ধূপগুড়ি বলেই পরিচিত। স্বাভাবিকভাবে কাজের সূত্রে, ব্যাবসায়ীক কারনে এবং ভিন রাজ্যে যাতায়াতকারী মানুষের সংখ্যা অনেক বেশি। তাই দীর্ঘদিন থেকেই মহকুমা নাগরিক মঞ্চ, ধূপগুড়ি ব্যবসায়ী সমিতি এবং রাজনৈতিক দলগুলি ধূপগুড়িতে রাজধানী এক্সপ্রেস, সরাইঘাট এক্সপ্রেস সহ নর্থ-ইস্ট ট্রেনের স্টপেজ এর দাবি জানিয়ে আসছিল। এনিয়ে বিভিন্ন জায়গায় স্মারকলিপি প্রদান করা হয়েছিল।
অবশেষে ধূপগুড়িতে গতকাল সন্ধ্যা থেকে শুরু হল সরাইঘাট এক্সপ্রেসের ট্রেন দাঁড়ানো।
পয়লা মে সোমবার সন্ধ্যা বেলা ধূপগুড়ি স্টেশনে আনুষ্ঠানিকভাবে এই ট্রেনের সূচনা করলেন জলপাইগুড়ি সাংসদ জয়ন্ত কুমার রায়। উপস্থিত ছিলেন বিজেপি বিধায়ক বিষ্ণুপদ রায়, আলিপুরদুয়ারের ডিআরএম দিলীপ কুমার সিং সহ অন্যান্যরা। মঙ্গলবার সন্ধ্যাবেলা স্টেশনে এসে দাঁড়ায় সরাইঘাট এক্সপ্রেস। ট্রেন এসে দাঁড়াতেই ফুলের তোড়া ও মিষ্টির প্যাকেট দিয়ে শুভেচ্ছা জানানো হয় সরাইঘাট এক্সপ্রেস ট্রেনের চালককে এবং জলপাইগুড়ি সাংসদ জয়ন্ত কুমার রায় কে ।
অবশেষে দীর্ঘদিনের দাবি পূরণ হল, ধূপগুড়ি স্টেশনের মুকুটে জুড়লো নতুন পালক। ২৮ শে এপ্রিল এক চিঠি মারফত জলপাইগুড়ি সাংসদ জয়ন্ত কুমার রায় কে জানানো হয় ধূপগুড়ি স্টেশনে পয়লা মে থেকে দাঁড়াবে সরাইঘাট এক্সপ্রেস। আর সেদিন থেকেই মানুষের মধ্যে খুশির আবহাওয়া তৈরি হয় ।