Dow Hill Tourism: যাবেন ভূতুড়ে অরণ্যময় হিল স্টেশন?
গরমে অতিষ্ঠ পাহাড়ে যাবেন ভ্রমণে। গা ছমছমে এক ভূতুড়ে হিল স্টেশন। এই বুঝি এল অশরীরী আত্মা। দিনে সব ঠিকঠাক আর সন্ধ্যের অন্ধকার নামলেই কেমন অলৌকিক। যদি প্রকৃতির কোলে সবুজের বুকে এমন ডেসটিনেশন পছন্দ হয়। তাহলে সোজা চলুন দার্জিলিং জেলার কার্শিয়াং এর ডো হিল।
গরমে অতিষ্ঠ পাহাড়ে যাবেন ভ্রমণে। গা ছমছমে এক ভূতুড়ে হিল স্টেশন। এই বুঝি এল অশরীরী আত্মা। দিনে সব ঠিকঠাক আর সন্ধ্যের অন্ধকার নামলেই কেমন অলৌকিক। যদি প্রকৃতির কোলে সবুজের বুকে এমন ডেসটিনেশন পছন্দ হয়। তাহলে সোজা চলুন দার্জিলিং জেলার কার্শিয়াং এর ডো হিল। দার্জিলিং থেকে ৩০ কিলোমিটার। কুয়াশা ঢাকা ডো হিলে নাকি তেনাদের অবারিত দ্বার। এখানে আসা পর্যটকদের অনেকের অভিজ্ঞতা তেমনই। এখানে নাকি দেখা যায় এক স্কন্ধকাটা ভূত। এক কিশোরের মুণ্ডচ্ছেদ হতেও নাকি দেখেছেন অনেকে। অকস্মাৎ সেই কিশোর মিশে যায় হাওয়ায়। ডো হিল ভিক্টোরিয়া বয়েজ স্কুল, শতাব্দী প্রাচীন। সেখানে আবার নাকি চলে ভূতুড়ে কাণ্ড। স্কুলের ভেকেশনে কারা যেন দৌড়ে বেড়ায় স্কুলের করিডোরে। ডো হিলের মেয়েদের স্কুলেও নাকি চলে ভূতুড়ে কাণ্ডকারখানা। ছায়া ঘেরা কুয়াশা ঢাকা ডো হিলের পাইনের জঙ্গলে কে যেন ঘুরে বেড়ায় । অনুসরণ করে পর্যটকদের। কোনও কোনও পর্যটক আবার দেখেছেন লাল চোখ । যদিও অলৌকিক ডো হিলের রহস্য বারেবারে উদ্ঘাটন করতে চেয়েছেন বহু পর্যটক। তবু রহস্যময় ডো হিল রহস্যের পর্দা ঘেরাই রয়ে গেছে। নিউ জলপাইগুড়ি বা বাগডোগরা থেকে গাড়িতে কার্শিয়াং হয়ে যাওয়া যায় ডো হিলে।