দক্ষিণবঙ্গ তো ছেড়েই দিন। তাপপ্রবাহ এখানে বাড়ছে দিন কে দিন। এবার গরমের নাজেহাল অবস্থা থেকে রেহাই পেল না উত্তরবঙ্গ। গরম পড়লেই ছুটিতে উত্তরবঙ্গ যাওয়ার চল আম বাঙালির অনেকেরই। কিন্তু সেখানে গিয়েও যে গরম থেকে নিস্তার নেই, তা স্পষ্ট হচ্ছে কয়েকটি ছবিতে। জঙ্গলে ঘেরা ডুয়ার্সে হাঁসফাঁস অবস্থা। সকাল ১০টা হলেই তাপমাত্র ৩৭ ডিগ্রি ছুঁইছুঁই। একটু ছায়ার খোঁজে পথচলতি মানুষরা। বেলা গড়াতেই ঠান্ডা পানীয়ের দোকান থেকে আইসক্রিমের দোকানে ভিড়। সবচেয়ে করুণ অবস্থা ডুয়ার্সের বন্যপ্রাণীদের। এই জঙ্গলেই বসবাস হাতি থেকে গন্ডার। হরিণ থেকে লেপার্ডদের। তাদের অবস্থাও কাহিল। এই গরম থেকে বাঁচতে এদিন ডুয়ার্সের মূর্তি নদীতে হাজির একদল হাতি। ডুব দিল মূর্তি নদীর জলে। মাহুতরা তাঁদের হাতিদের করাল স্নান। একটু স্বস্তি পেল গজরাজরা। আর কত বাড়বে গরম, এখন প্রশ্ন উত্তরবঙ্গের এই জঙ্গলে ঘেরা অঞ্চলে।
দক্ষিণবঙ্গ তো ছেড়েই দিন। তাপপ্রবাহ এখানে বাড়ছে দিন কে দিন। এবার গরমের নাজেহাল অবস্থা থেকে রেহাই পেল না উত্তরবঙ্গ। গরম পড়লেই ছুটিতে উত্তরবঙ্গ যাওয়ার চল আম বাঙালির অনেকেরই। কিন্তু সেখানে গিয়েও যে গরম থেকে নিস্তার নেই, তা স্পষ্ট হচ্ছে কয়েকটি ছবিতে। জঙ্গলে ঘেরা ডুয়ার্সে হাঁসফাঁস অবস্থা। সকাল ১০টা হলেই তাপমাত্র ৩৭ ডিগ্রি ছুঁইছুঁই। একটু ছায়ার খোঁজে পথচলতি মানুষরা। বেলা গড়াতেই ঠান্ডা পানীয়ের দোকান থেকে আইসক্রিমের দোকানে ভিড়। সবচেয়ে করুণ অবস্থা ডুয়ার্সের বন্যপ্রাণীদের। এই জঙ্গলেই বসবাস হাতি থেকে গন্ডার। হরিণ থেকে লেপার্ডদের। তাদের অবস্থাও কাহিল। এই গরম থেকে বাঁচতে এদিন ডুয়ার্সের মূর্তি নদীতে হাজির একদল হাতি। ডুব দিল মূর্তি নদীর জলে। মাহুতরা তাঁদের হাতিদের করাল স্নান। একটু স্বস্তি পেল গজরাজরা। আর কত বাড়বে গরম, এখন প্রশ্ন উত্তরবঙ্গের এই জঙ্গলে ঘেরা অঞ্চলে।