Elephant Attack Video: বাঘের হামলা থেকে প্রাণ বাঁচাতে গিয়ে হাতির হানায় মৃত্যু হল সন্ধ্যা দেবীর

TV9 Bangla Digital | Edited By: আসাদ মল্লিক

May 28, 2023 | 1:07 PM

Viral: জানা গেছে শুক্রবার সন্ধ্যায় বৈকন্ঠপুরের জঙ্গল থেকে বেরিয়ে তিস্তা নদীর চরে এক দল হাতি হামলা চালায়।বেশ কয়েকটি বাড়ি ভাঙচুর চালায় তারা। গ্রামবাসীদের সাথে মিলে প্রথম দফায় তারা হাতির দলকে তাড়িয়ে দেন তারা।

Follow Us

 

সুন্দর বনে বাঘের ভয়। তাই রুজিরোজগার করতে পরিবার নিয়ে সুন্দরবন ছেড়ে জলপাইগুড়ি তিস্তা পাড়ে এসেছিলেন বাদাম তোলার কাজে এসেছিলেন প্রবীর মন্ডল। কিন্তু এখানে এসেও শেষ রক্ষা হল না। হাতির হামলায় মৃত্যু হল প্রবীর মন্ডলের স্ত্রী সন্ধ্যা রানী মন্ডলের (৩০)। এরা নর্থ ২৪ পরগনা জেলার হিঙ্গলগঞ্জ থানা এলাকার বাসিন্দা বলে জানা গেছে।

গত দুদিন আগেই সুন্দরবন থেকে স্বামীর সঙ্গে বাদাম তোলার কাজ করতে বাচ্চাদের সাথে নিয়ে জলপাইগুড়ি পাতকাটা গ্রামপঞ্চায়েতের ঠেঙ্গি পাড়ায় এসেছিলেন সন্ধ্যা দেবী।

শুধু এই পরিবার নয়। হিঙ্গলগঞ্জ থেকে এসেছিলেন মোট ১২ জন। এরা সবাই মিলে তিস্তা পারে একটি ঘরে থেকে বাদাম তোলার কাজ করছিলেন।

জানা গেছে শুক্রবার সন্ধ্যায় বৈকন্ঠপুরের জঙ্গল থেকে বেরিয়ে তিস্তা নদীর চরে এক দল হাতি হামলা চালায়।বেশ কয়েকটি বাড়ি ভাঙচুর চালায় তারা। গ্রামবাসীদের সাথে মিলে প্রথম দফায় তারা হাতির দলকে তাড়িয়ে দেন তারা।

কিন্তু এরপর রাত দেড়টা নাগাদ ফের একটি মস্ত বড়ো আকারের দলছুট বুনো দাঁতাল হাতি আসে। ওই ঘরে হামলা চালায়।

সেই সময় সকলে মিলে ঘুমিয়ে ছিলেন। ঘর ভাঙার শব্দে যে যার মতো প্রান বাঁচাতে এদিক ওদিক ছুটে যান। কিন্তু পালাতে পারেননি সন্ধ্যা দেবী।

হাতি তাকে শুঁড়ে পেচিয়ে আছাড় মারে। পরে তাকে উদ্ধার করে জলপাইগুড়ি মেডিক্যাল কলেজে নিয়ে এলে সেখানে চিকিৎসকেরা তাকে মৃত বলে ঘোষনা করে।

মৃতার স্বামী প্রবীর মন্ডল বলেন আমরা সুন্দরবন এলাকার বাসিন্দা। ওখানে প্রচন্ড বাঘের হানা হয়। তাই আমার ভাইপোর কথা মতো আমরা রুজিরোজগার করতে গত দু দিন আগে জলপাইগুড়ি এসেছি। এখানে তিস্তা নদীর পারে বাদাম তোলার কাজ করছিলাম। কিন্তু গতকাল রাতে হাতি এসে হামলা চালালো আমাদের ঘরে। প্রান বাঁচাতে যে যার মতো এদিক ওদিক ছুটে যায়। কিন্তু আমার স্ত্রী হাতির সামনে পড়ে যায়। এরপর হাতিটি আমার স্ত্রীকে শুড়ে পেচিয়ে আছাড় মারে। আমার স্ত্রী মারা যায়।

পঙ্গজ জোয়ারদার নামে অপর এক ব্যাক্তি বলেন আমরা হিঙ্গলগঞ্জ থেকে মোট ১২ জন এসেছি। কিন্তু এমন ঘটনা ঘটবে তা কখোনও ভাবিনি।

ডি এফ ও বিকাশ বিজয় টেলিফোনে জানিয়েছেন মর্মান্তিক ঘটনা। বনদপ্তর এই পরিবারের পাশে অবশ্যই দাঁড়াবে। ওই মহিলা নর্থ ২৪ পরগণা থেকে জলপাইগুড়ি এসেছিলেন। হাতির হানায় মৃত্যু হয়েছে তার। সরকারি নিয়ম অনুযায়ী এই পরিবার ৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ সহ অন্যান্য সুযোগ সুবিধা পাবে। উনাদের ব্যাঙ্ক একাউন্ট সহ প্রয়োজনীয় নথি বনদপ্তরে জমা করতে বলা হয়েছে।

 

সুন্দর বনে বাঘের ভয়। তাই রুজিরোজগার করতে পরিবার নিয়ে সুন্দরবন ছেড়ে জলপাইগুড়ি তিস্তা পাড়ে এসেছিলেন বাদাম তোলার কাজে এসেছিলেন প্রবীর মন্ডল। কিন্তু এখানে এসেও শেষ রক্ষা হল না। হাতির হামলায় মৃত্যু হল প্রবীর মন্ডলের স্ত্রী সন্ধ্যা রানী মন্ডলের (৩০)। এরা নর্থ ২৪ পরগনা জেলার হিঙ্গলগঞ্জ থানা এলাকার বাসিন্দা বলে জানা গেছে।

গত দুদিন আগেই সুন্দরবন থেকে স্বামীর সঙ্গে বাদাম তোলার কাজ করতে বাচ্চাদের সাথে নিয়ে জলপাইগুড়ি পাতকাটা গ্রামপঞ্চায়েতের ঠেঙ্গি পাড়ায় এসেছিলেন সন্ধ্যা দেবী।

শুধু এই পরিবার নয়। হিঙ্গলগঞ্জ থেকে এসেছিলেন মোট ১২ জন। এরা সবাই মিলে তিস্তা পারে একটি ঘরে থেকে বাদাম তোলার কাজ করছিলেন।

জানা গেছে শুক্রবার সন্ধ্যায় বৈকন্ঠপুরের জঙ্গল থেকে বেরিয়ে তিস্তা নদীর চরে এক দল হাতি হামলা চালায়।বেশ কয়েকটি বাড়ি ভাঙচুর চালায় তারা। গ্রামবাসীদের সাথে মিলে প্রথম দফায় তারা হাতির দলকে তাড়িয়ে দেন তারা।

কিন্তু এরপর রাত দেড়টা নাগাদ ফের একটি মস্ত বড়ো আকারের দলছুট বুনো দাঁতাল হাতি আসে। ওই ঘরে হামলা চালায়।

সেই সময় সকলে মিলে ঘুমিয়ে ছিলেন। ঘর ভাঙার শব্দে যে যার মতো প্রান বাঁচাতে এদিক ওদিক ছুটে যান। কিন্তু পালাতে পারেননি সন্ধ্যা দেবী।

হাতি তাকে শুঁড়ে পেচিয়ে আছাড় মারে। পরে তাকে উদ্ধার করে জলপাইগুড়ি মেডিক্যাল কলেজে নিয়ে এলে সেখানে চিকিৎসকেরা তাকে মৃত বলে ঘোষনা করে।

মৃতার স্বামী প্রবীর মন্ডল বলেন আমরা সুন্দরবন এলাকার বাসিন্দা। ওখানে প্রচন্ড বাঘের হানা হয়। তাই আমার ভাইপোর কথা মতো আমরা রুজিরোজগার করতে গত দু দিন আগে জলপাইগুড়ি এসেছি। এখানে তিস্তা নদীর পারে বাদাম তোলার কাজ করছিলাম। কিন্তু গতকাল রাতে হাতি এসে হামলা চালালো আমাদের ঘরে। প্রান বাঁচাতে যে যার মতো এদিক ওদিক ছুটে যায়। কিন্তু আমার স্ত্রী হাতির সামনে পড়ে যায়। এরপর হাতিটি আমার স্ত্রীকে শুড়ে পেচিয়ে আছাড় মারে। আমার স্ত্রী মারা যায়।

পঙ্গজ জোয়ারদার নামে অপর এক ব্যাক্তি বলেন আমরা হিঙ্গলগঞ্জ থেকে মোট ১২ জন এসেছি। কিন্তু এমন ঘটনা ঘটবে তা কখোনও ভাবিনি।

ডি এফ ও বিকাশ বিজয় টেলিফোনে জানিয়েছেন মর্মান্তিক ঘটনা। বনদপ্তর এই পরিবারের পাশে অবশ্যই দাঁড়াবে। ওই মহিলা নর্থ ২৪ পরগণা থেকে জলপাইগুড়ি এসেছিলেন। হাতির হানায় মৃত্যু হয়েছে তার। সরকারি নিয়ম অনুযায়ী এই পরিবার ৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ সহ অন্যান্য সুযোগ সুবিধা পাবে। উনাদের ব্যাঙ্ক একাউন্ট সহ প্রয়োজনীয় নথি বনদপ্তরে জমা করতে বলা হয়েছে।

Next Video