GST On Essential Food: সাধারণের জন্য দুঃস্বপ্ন, এবার মুড়িতেও জিএসটি

Jul 21, 2022 | 9:15 PM

তেল, চাল, চিনি, মাছ-মাংস ও গ্যাস ইত্যাদি কিনতে গিয়ে ইতিমধ্যেই নাভিশ্বাস উঠছে মধ্যবিত্তের। তারমধ্যে জিএসটির আওতায় চলে এল মুড়িও

Follow Us

মূল্যবৃদ্ধির কারণে একে দমবন্ধ অবস্থা সাধারণ মানুষের। তার উপর যোগ হয়েছে জিএসটির ফাঁড়া। প্যাকেটজাত মুড়ি, চাল, ডাল, আটাতেও এবার জিএসটি। কমদামের হোটেল বা বেশি ভাড়ার হাসপাতালের বেডে থাকলেও এবার গুণতে হবে করের বোঝা।

তেল, চাল, চিনি, মাছ-মাংস ও গ্যাস ইত্যাদি কিনতে গিয়ে ইতিমধ্যেই নাভিশ্বাস উঠছে মধ্যবিত্তের। তারমধ্যে জিএসটির আওতায় চলে এল মুড়িও। প্যাকেটের মুড়ি, আটা, চাল, ডাল, গুড় ও মধুতে এবার দিতে হবে ৫% জিএসটি। প্যাকেটবন্দি মাছ, মাংস, দই, পনিরেও দিতে হবে ৫% জিএসটি।

জিএসটি বসছে দুগ্ধজাত পণ্যের মেশিনেও। মূলত কো-অপারেটিভগুলিতে এই ধরণের মেশিনের ব্যবহার হয়। ফলে দুধ ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। পকেটে চাপ বাড়ছে আমজনতারও। খরচ বাড়ছে ব্যাঙ্কের গ্রাহকদেরও। কমদামি হোটেলে থাকলেও গুণতে হবে কর। ব্যাঙ্কের ইস্যু করা চেকবইতে ফি-র উপর ১৮% ও হোটেলে দৈনিক ১০০০ টাকার কম ভাড়ার ঘর, মানচিত্র ও চার্টে ১২% জিএসটির বোঝা চাপিয়েছে সরকার।

নতুন নিয়মে রেহাই নেই রোগীদেরও। হাসপাতালে ভর্তি হলেই গুণতে হবে বাড়তি কর। ৫ হাজার টাকার বেশি খরচের হাসপাতালের বেডে ৫% কর। জিএসটি বেড়েছে বেশ কিছু নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যেও।। প্রিন্টিং ইঙ্ক, এলইডি ল্যাম্প, টেট্রে প্যাক ইত্যাদিতে জিএসটি ১২% থেকে বেড়ে হয়েছে ১৮%। জিএসটি বাড়ল সোলার হিটারেও। ৫ শতাংশ থেকে বেড়ে হয়েছে ১২ শতাংশ। মূল্যবৃদ্ধির মধ্যে চাপছে করের বোঝা, কোন সরকার ভাববে সাধারণের কথা?

 

মূল্যবৃদ্ধির কারণে একে দমবন্ধ অবস্থা সাধারণ মানুষের। তার উপর যোগ হয়েছে জিএসটির ফাঁড়া। প্যাকেটজাত মুড়ি, চাল, ডাল, আটাতেও এবার জিএসটি। কমদামের হোটেল বা বেশি ভাড়ার হাসপাতালের বেডে থাকলেও এবার গুণতে হবে করের বোঝা।

তেল, চাল, চিনি, মাছ-মাংস ও গ্যাস ইত্যাদি কিনতে গিয়ে ইতিমধ্যেই নাভিশ্বাস উঠছে মধ্যবিত্তের। তারমধ্যে জিএসটির আওতায় চলে এল মুড়িও। প্যাকেটের মুড়ি, আটা, চাল, ডাল, গুড় ও মধুতে এবার দিতে হবে ৫% জিএসটি। প্যাকেটবন্দি মাছ, মাংস, দই, পনিরেও দিতে হবে ৫% জিএসটি।

জিএসটি বসছে দুগ্ধজাত পণ্যের মেশিনেও। মূলত কো-অপারেটিভগুলিতে এই ধরণের মেশিনের ব্যবহার হয়। ফলে দুধ ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। পকেটে চাপ বাড়ছে আমজনতারও। খরচ বাড়ছে ব্যাঙ্কের গ্রাহকদেরও। কমদামি হোটেলে থাকলেও গুণতে হবে কর। ব্যাঙ্কের ইস্যু করা চেকবইতে ফি-র উপর ১৮% ও হোটেলে দৈনিক ১০০০ টাকার কম ভাড়ার ঘর, মানচিত্র ও চার্টে ১২% জিএসটির বোঝা চাপিয়েছে সরকার।

নতুন নিয়মে রেহাই নেই রোগীদেরও। হাসপাতালে ভর্তি হলেই গুণতে হবে বাড়তি কর। ৫ হাজার টাকার বেশি খরচের হাসপাতালের বেডে ৫% কর। জিএসটি বেড়েছে বেশ কিছু নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যেও।। প্রিন্টিং ইঙ্ক, এলইডি ল্যাম্প, টেট্রে প্যাক ইত্যাদিতে জিএসটি ১২% থেকে বেড়ে হয়েছে ১৮%। জিএসটি বাড়ল সোলার হিটারেও। ৫ শতাংশ থেকে বেড়ে হয়েছে ১২ শতাংশ। মূল্যবৃদ্ধির মধ্যে চাপছে করের বোঝা, কোন সরকার ভাববে সাধারণের কথা?

 

Next Video