অনেকেই দিনের অনেকটা সময় কানে হেডফোন লাগিয়ে গান শোনেন। এর ফলে কানে নানান রকমের সমস্যা হয়। কিন্তু অনেকে আছেন যাঁদের বিনোদনের জন্য নয় প্রয়োজনে পরে থাকতে হয় হেডফোন। কল সেন্টারে যারা কাজ করেন তাঁদের কাজের প্রয়োজনেই পরে থাকতে হয় হেডফোন। এতেই বাড়ে বিপত্তি। সারাদিন একটানা উচ্চ কম্পাঙ্কের শব্দ কানের অভ্যন্তরে হিয়ারিং সেলের ক্ষতি করে। বেশি দিন এমন চলতে থাকলে হতে পারে টিনিটাস। টিনিটাস কষ্টকর এক কানের রোগ। রোগীর কানের ভিতরে অনবরত ঘণ্টা বাজার মত শব্দ হবার অনুভূতি হয়। তৎক্ষণাৎ বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ না নিলে পরিস্থিতি আরও। পরিস্থিতি আরও খারাপ হলে শ্রবণশক্তি নষ্ট হয়ে যায়। নয়েজ ইনডিউজড হিয়ারিং লস হতে পারে হেডফোনের অতি ব্যবহারে। নিয়মিত হেডফোন পরিষ্কার না করলে হেডফোনে ব্যাকটেরিয়া বাড়ে। এতে কানে হয় সংক্রমণ। পুঁজ বেরোয় কান দিয়ে, রক্ত পড়ে। কানে ব্যথাও হয়। হেডফোন ব্যবহারে ইয়ার ওয়াক্স বা কানের খোল জমে বাড়ে বিপত্তি। ব্রেনের সূক্ষ্ম নার্ভের ক্ষতি করে হেডফোনের শব্দ। ডিজেনারেটিভ ডিজিজের আশঙ্কা বাড়ে। স্মৃতি নষ্ট হতে থাকে।
অনেকেই দিনের অনেকটা সময় কানে হেডফোন লাগিয়ে গান শোনেন। এর ফলে কানে নানান রকমের সমস্যা হয়। কিন্তু অনেকে আছেন যাঁদের বিনোদনের জন্য নয় প্রয়োজনে পরে থাকতে হয় হেডফোন। কল সেন্টারে যারা কাজ করেন তাঁদের কাজের প্রয়োজনেই পরে থাকতে হয় হেডফোন। এতেই বাড়ে বিপত্তি। সারাদিন একটানা উচ্চ কম্পাঙ্কের শব্দ কানের অভ্যন্তরে হিয়ারিং সেলের ক্ষতি করে। বেশি দিন এমন চলতে থাকলে হতে পারে টিনিটাস। টিনিটাস কষ্টকর এক কানের রোগ। রোগীর কানের ভিতরে অনবরত ঘণ্টা বাজার মত শব্দ হবার অনুভূতি হয়। তৎক্ষণাৎ বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ না নিলে পরিস্থিতি আরও। পরিস্থিতি আরও খারাপ হলে শ্রবণশক্তি নষ্ট হয়ে যায়। নয়েজ ইনডিউজড হিয়ারিং লস হতে পারে হেডফোনের অতি ব্যবহারে। নিয়মিত হেডফোন পরিষ্কার না করলে হেডফোনে ব্যাকটেরিয়া বাড়ে। এতে কানে হয় সংক্রমণ। পুঁজ বেরোয় কান দিয়ে, রক্ত পড়ে। কানে ব্যথাও হয়। হেডফোন ব্যবহারে ইয়ার ওয়াক্স বা কানের খোল জমে বাড়ে বিপত্তি। ব্রেনের সূক্ষ্ম নার্ভের ক্ষতি করে হেডফোনের শব্দ। ডিজেনারেটিভ ডিজিজের আশঙ্কা বাড়ে। স্মৃতি নষ্ট হতে থাকে।