“২০১১-য় আমি চণ্ডিগড় পুলিশে কনস্টেবল পদে ভর্তি হই। ওখানের সবুজ দেখলাম, সবুজ একটা শহর দেখলাম, সেই সময়ই আমার মনেও দানা বাঁধল যে মাতৃভূমির জন্য, প্রকৃতি মায়ের জন্য আমি কিছু করতে চাই। গ্রামের যুবকদের সঙ্গে নিয়ে যবে থেকে বীজরোপণ শুরু করি, তারপর থেকে প্রতিবছর বিশ-পঁচিশ হাজার গাছ আমরা গ্রামে লাগাই। গ্রামবাসীদেরও এই কাজে লাগিয়েছি। তারপর ২০২০-তে বিশ্বজুড়ে করোনা মহামারী এল আর সেটা দেখে আমি ভাবলাম গ্রামে গ্রামে এই রকম অক্সিজেনের বাগান হওয়া উচিত। হাজারও ভারতীয় প্রজাতির গাছ বেশি মাত্রায় অক্সিজেন দেয়, হাজার হাজার পাখিকে আশ্রয় দেয়। গ্রামবাসীরাও এই প্রয়াসে এগিয়ে আসে। এটা জন-আন্দোলনে পরিণত হয়। গাছ লাগানো শুধু আমারই কর্তব্য না, এটা আমাদের সকলের কর্তব্য। গাছ লাগান, পরিবেশ বাঁচান”- দেবেন্দ্র সুরা, ট্রি-ম্যান, হরিয়ানা
“২০১১-য় আমি চণ্ডিগড় পুলিশে কনস্টেবল পদে ভর্তি হই। ওখানের সবুজ দেখলাম, সবুজ একটা শহর দেখলাম, সেই সময়ই আমার মনেও দানা বাঁধল যে মাতৃভূমির জন্য, প্রকৃতি মায়ের জন্য আমি কিছু করতে চাই। গ্রামের যুবকদের সঙ্গে নিয়ে যবে থেকে বীজরোপণ শুরু করি, তারপর থেকে প্রতিবছর বিশ-পঁচিশ হাজার গাছ আমরা গ্রামে লাগাই। গ্রামবাসীদেরও এই কাজে লাগিয়েছি। তারপর ২০২০-তে বিশ্বজুড়ে করোনা মহামারী এল আর সেটা দেখে আমি ভাবলাম গ্রামে গ্রামে এই রকম অক্সিজেনের বাগান হওয়া উচিত। হাজারও ভারতীয় প্রজাতির গাছ বেশি মাত্রায় অক্সিজেন দেয়, হাজার হাজার পাখিকে আশ্রয় দেয়। গ্রামবাসীরাও এই প্রয়াসে এগিয়ে আসে। এটা জন-আন্দোলনে পরিণত হয়। গাছ লাগানো শুধু আমারই কর্তব্য না, এটা আমাদের সকলের কর্তব্য। গাছ লাগান, পরিবেশ বাঁচান”- দেবেন্দ্র সুরা, ট্রি-ম্যান, হরিয়ানা