সিলিকোসিস নিয়ে কেন এত লুকোচুরি? সিলিকোসিস আক্রান্তদের নিয়ে কী ভাবছে সরকার?

TV9 Bangla Digital | Edited By: Tapasi Dutta

Jun 23, 2024 | 11:25 PM

সিলিকোসিস রোগে মারা যাচ্ছেন হাজার হাজার খাদান শ্রমিকের। অসুস্থ অসংখ্য মানুষ। অথচ এই রোগ চেপে রাখতে মরিয়া প্রশাসন। কীভাবে প্রতিদিন এই মারণ রোগের সঙ্গে লড়ছেন আক্রান্তরা? সিলিকোসিস কেন লেখা হয় না প্রেসক্রিপশনে? কারা লিখতে দেন না? এই প্রথমবার তার তদন্ত করল TV9 বাংলা।

Follow Us

জীবনে জুড়ছে হাইপার টেনশন, স্পন্ডেলাইটিস, হাই ব্লাড প্রেশার, বাড়ছে পেশাগত রোগ। প্রেসক্রিপশনের এই শব্দগুলো আমাদের প্রত্যেকেরই কম বেশি চেনা। লাখ লাখ গরিব মানুষেরা যে মারণ রোগে আক্রান্ত! সেই পেশাগত রজার নাম ডক্তারবাবুরা এড়িয়ে যান তাঁদের প্রেসক্রিপশনে। সিলিকোসিস! আবারও বলছি নামটা সিলিকোসিস। এই মুহূর্তে এই মারণ রোগে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ছেন হাজার হাজার গরিব শ্রমজীবী মানুষ | কিন্তু কেন? কাদের জন্য দিনে দিনে বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যা। কী পদক্ষেপ করছে সরকার? সিলিকোসিস আক্রান্তদের সরকারের থেকে যে পরিষেবা পাওয়া উচিত তা কি পাচ্ছেন তাঁরা?কীভাবে প্রতিদিন এই রোগের সঙ্গে লড়ছেন আক্রান্তরা আর তাঁদের পরিবার? আজকের TV9 বাংলা নিউজ সিরিজে খোঁজ নেব তারই। আজকের নিউজ সিরিজ ‘মৃত্যুর সঙ্গে ঘর-দুয়ার’।

বিধবাদের গ্রাম

কলকাতা থেকে ঢিল ছোঁড়া দূরত্বে উত্তর ২৪ পরগনার মিনাখাঁ। সেই মিনাখাঁ ব্লকেরই একটা ছোট্ট গ্রাম গোয়ালদহ। | এক অদ্ভুত থম থমে পরিবেশ এই গ্রামে। জোয়ান ছেলেদের দেখা পাওয়া ভার। বেশিরভাগ মহিলাই কাজ করেন শাড়িতে জরি চুমকী বসানোর। এভাবেই চলে এখানকার বেশিরভাগ সংসার | গ্রামটিতে যেন মৃত্যু মিছিল চলেছে। ভাত জুটুক আর নাই জুটুক, জোটাতে হয়েছে অক্সিজেন। কী মারাত্মক বিষয় বলুন তো? সিলিকোসিস যে কত মারাত্মক হতে পারে তারই ছবি ধরা পড়বে এই গ্রামগুলোতে ঘুরলে। সেই গ্রাম গুলিতে গিয়ে, স্বজন হারানো পরিবার গুলির সঙ্গে কথা বলেছে TV9 বাংলা। তুলে ধরেছে বাস্তব ছবিটা।

আড়ালে আততায়ী

সিলিকোসিস নিয়ে মুখে কুলুপ প্রশাসনের। কেন এত লুকোচুরি এই রোগ নিয়ে? সিলিকোসিস আক্রান্তদের কেন TB বলে দেগে দেওয়া হয়? প্রেসক্রিপশনে কেন লেখা হয় না সিলিকোসিস? কাদের দড়িতে টান পড়তে পারে? তারই ময়নাতদন্ত করল TV9 বাংলা।

অবহেলার অন্ধকারে

আমরা করোনাকালে লক ডাউনে হাজারো পরিযায়ী শ্রমিককে পরিবার সমেত হেঁটে বাড়ি ফিরতে দেখেছি, পথে মৃত্যুর কোলে ঢোলে পড়েছেন বহু শ্রমিক তাঁদের জন্য আমরা অনেক শোক প্রকাশ করলেও, সেই শোক হয়তো ড্রয়িং রুমের বাইরে বের হয়নি। হ্যাঁ, পরিযায়ী শ্রমিকদের জীবনগুলো ঠিক এরকমই। সিলিকোসিসে আক্রান্ত শ্রমিকরা খাদান থেকে ফিরে এসে মৃত্যু মুখে ঢোলে পড়লেও তাঁদের খোঁজ কেউ রাখে না। আর যাঁরা মৃত্যুর সঙ্গে প্রতিদিন লড়ছেন? তাঁদের মাথায় ছাদ টুকুও নেই। ভাঙা মাটির বাড়িতে দিনগুজরান। কীভাবে বেঁচে আছেন এই সব পরিযায়ী শ্রমিক ও তাঁদের পরিবার?

বাঁচতে চাই

রাজ্যে চারদিকে অবৈধ খাদান, প্রতিদিন সিলিকোসিসের মত মারণ রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন হাজারো শ্রমিক। তাঁদের স্বাস্থ্যের জন্য নূন্যতম চিন্তা নেই প্রশাসনের। খাদানে নেই নিরাপত্তার কিট, আর সিলিকোসিসে আক্রান্ত হলে মেলেনা অনুদান। নিজেদের স্বাস্থ্যের অধিকার গুলো আদায়ের জন্যই পথে নেমেছেন সিলিকোসিস আক্রান্তরা। তাঁদের লড়াইয়ের চিত্রটাই তুলে ধরবো TV9 বাংলা নিউজ সিরিজ ‘মৃত্যুর সঙ্গে ঘর-দুয়ারের’ চতুর্থ পর্বে।

জীবনে জুড়ছে হাইপার টেনশন, স্পন্ডেলাইটিস, হাই ব্লাড প্রেশার, বাড়ছে পেশাগত রোগ। প্রেসক্রিপশনের এই শব্দগুলো আমাদের প্রত্যেকেরই কম বেশি চেনা। লাখ লাখ গরিব মানুষেরা যে মারণ রোগে আক্রান্ত! সেই পেশাগত রজার নাম ডক্তারবাবুরা এড়িয়ে যান তাঁদের প্রেসক্রিপশনে। সিলিকোসিস! আবারও বলছি নামটা সিলিকোসিস। এই মুহূর্তে এই মারণ রোগে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ছেন হাজার হাজার গরিব শ্রমজীবী মানুষ | কিন্তু কেন? কাদের জন্য দিনে দিনে বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যা। কী পদক্ষেপ করছে সরকার? সিলিকোসিস আক্রান্তদের সরকারের থেকে যে পরিষেবা পাওয়া উচিত তা কি পাচ্ছেন তাঁরা?কীভাবে প্রতিদিন এই রোগের সঙ্গে লড়ছেন আক্রান্তরা আর তাঁদের পরিবার? আজকের TV9 বাংলা নিউজ সিরিজে খোঁজ নেব তারই। আজকের নিউজ সিরিজ ‘মৃত্যুর সঙ্গে ঘর-দুয়ার’।

বিধবাদের গ্রাম

কলকাতা থেকে ঢিল ছোঁড়া দূরত্বে উত্তর ২৪ পরগনার মিনাখাঁ। সেই মিনাখাঁ ব্লকেরই একটা ছোট্ট গ্রাম গোয়ালদহ। | এক অদ্ভুত থম থমে পরিবেশ এই গ্রামে। জোয়ান ছেলেদের দেখা পাওয়া ভার। বেশিরভাগ মহিলাই কাজ করেন শাড়িতে জরি চুমকী বসানোর। এভাবেই চলে এখানকার বেশিরভাগ সংসার | গ্রামটিতে যেন মৃত্যু মিছিল চলেছে। ভাত জুটুক আর নাই জুটুক, জোটাতে হয়েছে অক্সিজেন। কী মারাত্মক বিষয় বলুন তো? সিলিকোসিস যে কত মারাত্মক হতে পারে তারই ছবি ধরা পড়বে এই গ্রামগুলোতে ঘুরলে। সেই গ্রাম গুলিতে গিয়ে, স্বজন হারানো পরিবার গুলির সঙ্গে কথা বলেছে TV9 বাংলা। তুলে ধরেছে বাস্তব ছবিটা।

আড়ালে আততায়ী

সিলিকোসিস নিয়ে মুখে কুলুপ প্রশাসনের। কেন এত লুকোচুরি এই রোগ নিয়ে? সিলিকোসিস আক্রান্তদের কেন TB বলে দেগে দেওয়া হয়? প্রেসক্রিপশনে কেন লেখা হয় না সিলিকোসিস? কাদের দড়িতে টান পড়তে পারে? তারই ময়নাতদন্ত করল TV9 বাংলা।

অবহেলার অন্ধকারে

আমরা করোনাকালে লক ডাউনে হাজারো পরিযায়ী শ্রমিককে পরিবার সমেত হেঁটে বাড়ি ফিরতে দেখেছি, পথে মৃত্যুর কোলে ঢোলে পড়েছেন বহু শ্রমিক তাঁদের জন্য আমরা অনেক শোক প্রকাশ করলেও, সেই শোক হয়তো ড্রয়িং রুমের বাইরে বের হয়নি। হ্যাঁ, পরিযায়ী শ্রমিকদের জীবনগুলো ঠিক এরকমই। সিলিকোসিসে আক্রান্ত শ্রমিকরা খাদান থেকে ফিরে এসে মৃত্যু মুখে ঢোলে পড়লেও তাঁদের খোঁজ কেউ রাখে না। আর যাঁরা মৃত্যুর সঙ্গে প্রতিদিন লড়ছেন? তাঁদের মাথায় ছাদ টুকুও নেই। ভাঙা মাটির বাড়িতে দিনগুজরান। কীভাবে বেঁচে আছেন এই সব পরিযায়ী শ্রমিক ও তাঁদের পরিবার?

বাঁচতে চাই

রাজ্যে চারদিকে অবৈধ খাদান, প্রতিদিন সিলিকোসিসের মত মারণ রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন হাজারো শ্রমিক। তাঁদের স্বাস্থ্যের জন্য নূন্যতম চিন্তা নেই প্রশাসনের। খাদানে নেই নিরাপত্তার কিট, আর সিলিকোসিসে আক্রান্ত হলে মেলেনা অনুদান। নিজেদের স্বাস্থ্যের অধিকার গুলো আদায়ের জন্যই পথে নেমেছেন সিলিকোসিস আক্রান্তরা। তাঁদের লড়াইয়ের চিত্রটাই তুলে ধরবো TV9 বাংলা নিউজ সিরিজ ‘মৃত্যুর সঙ্গে ঘর-দুয়ারের’ চতুর্থ পর্বে।

Next Video