Apple iPhone Production: স্মার্টফোনের বাজারে চিনকে এখন ভাতে মারা শুরু করেছে ভারত

Aug 24, 2024 | 10:07 PM

iPhone: আপনারা জানেন অ্যাপল দিল্লি ও মুম্বইয়ে নিজস্ব স্টোর খুলেছে। এর পর গত আর্থিক বছরে ভারতে তাদের ব্যবসা ৩৩ শতাংশ বেড়ে ৮০০ কোটি ডলারে পৌঁছে গেছে। অ্যাপলের টার্গেট ২০৩০ সালের মধ্যে ভারতের বাজারে সাড়ে ৩ হাজার কোটি টাকার ব্যবসা করা। সেই লক্ষ্যে তারা তামিলনাড়ুতেই টাটার কারখানাতেও নভেম্বর মাস থেকে আই ফোনের উত্‍পাদন শুরু করে দিচ্ছে। ইন্ডাস্ট্রি এক্সপার্টরা বলছেন, এখন সারা দুনিয়ায় অ্যাপলের সব প্রডাক্টের ১৪ শতাংশ ভারতে তৈরি।

Follow Us

অ্যাপলের নতুন কোনও প্রডাক্ট আসা মানেই দুনিয়াজুড়ে উত্‍সাহ। এটা আমরা সবাই জানি। এখন iPhone 16 সিরিজের বাজারে আসার অপেক্ষা। আপাতত যা জানা যাচ্ছে চারটে ভার্সান অ্যাপল বাজারে আনছে। iPhone 16, 16 Plus, 16 Pro আর 16 Pro Max. এর মধ্যে সবচেয়ে অ্যাডভান্সড দুটো মডেল 16 Pro আর 16 Pro Max সম্পূর্ণভাবে তৈরি হচ্ছে ভারতে। অ্যাপলের প্রিমিয়াম সেগমেন্টের কোনও ফোনের পুরোটাই এই প্রথমবার ভারতে তৈরি হচ্ছে। যেগুলোয় থাকছে bigger batteries, better cameras, processors, display. অ্যাপলের পার্টনার সংস্থা Foxconn Technology Group-এর তামিলনাড়ুর কারখানা থেকে আসন্ন উত্‍সবের মরসুমে বাজারে আসছে iPhone 16 সিরিজের ফোন। এখান থেকেই ফোন রফতানি হবে আমেরিকা, ইউরোপ ও মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোয়। আর ফোন ভারতে তৈরি হওয়ায় আমদানি শুল্ক লাগছে না। ফলে, ভারতের বাজারে এর দাম অন্তত ১০ শতাংশ কম হবে। এবার প্রশ্ন হল অ্যাপল কেন চিন থেকে ভারতে শিফ্ট করছে। এক, আমেরিকা-চিনের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের টানাপড়েন। দুই, ভারতে ফোন তৈরি করায় financial incentives. তিন, ভারতের বিশাল বাজার। এই মুহূর্তে অ্যাপলের কাছে ভারত প্রায়োরিটি মার্কেট। কারণ আমাদের দেশের বহু মানুষ অ্যাপেলের ফোন কিনতে আগ্রহী। জাস্ট দামের জন্য কিনতে পারেন না, এই যা। ইউরোপের অধিকাংশ দেশে অ্যাপলের ব্যবসা খুব বেশি বাড়ানোর সুযোগ নেই। তাই ভারত নিয়ে উঠেপড়ে লেগেছে তারা। তাদের হিসেব বলছে, আগামী ৩-৪ বছরে ভারতেই সব ফোন ও তার যন্ত্রাংশ উত্‍পাদন শুরু হলে আইফোনের দাম ৩৫ শতাংশ পর্যন্ত কমতে পারে। সেক্ষেত্রে ভারতেই বছরে ২৫ লক্ষ ফোন বেচতে পারবে অ্যাপল। যাঁরা দামের জন্য আইফোন কিনতে পারেন না, তাঁরাও তখন আইফোন কিনবেন। এটাই প্ল্যান।

আপনারা জানেন অ্যাপল দিল্লি ও মুম্বইয়ে নিজস্ব স্টোর খুলেছে। এর পর গত আর্থিক বছরে ভারতে তাদের ব্যবসা ৩৩ শতাংশ বেড়ে ৮০০ কোটি ডলারে পৌঁছে গেছে। অ্যাপলের টার্গেট ২০৩০ সালের মধ্যে ভারতের বাজারে সাড়ে ৩ হাজার কোটি টাকার ব্যবসা করা। সেই লক্ষ্যে তারা তামিলনাড়ুতেই টাটার কারখানাতেও নভেম্বর মাস থেকে আই ফোনের উত্‍পাদন শুরু করে দিচ্ছে। ইন্ডাস্ট্রি এক্সপার্টরা বলছেন, এখন সারা দুনিয়ায় অ্যাপলের সব প্রডাক্টের ১৪ শতাংশ ভারতে তৈরি। আগামী ৩ বছরে তাদের লক্ষ্য ভারতে ৫ কোটি আইফোন তৈরি করা। ফক্সকন ও টাটা ছাড়াও পেগাট্রন নামে আরও একটি সংস্থার সঙ্গেও ভারতে উত্‍পাদন নিয়ে অ্যাপলের কথা চলছে। শুধু অ্যাপল কেন। ভারতের মাটিতে ফোন উত্‍পাদনে নজর দিচ্ছে গুগলও। তামিলনাড়ুতে Foxconn Technology-র কারখানাতেই শুরু হতে চলেছে গুগলের পিক্সেল স্মার্টফোনের উত্‍পাদন। এজন্য কয়েকদিন আগে তামিলনাড়ুর শিল্পমন্ত্রী সরকারি প্রতিনিধিদের সঙ্গে নিয়ে আমেরিকা যান। গুরুগ্রামে স্যামসংয়ের কারখানা থেকেও ৪৫ দেশে ফোন রফতানি হচ্ছে। আর এসবের নিট রেজাল্ট হল, স্মার্টফোনের বাজারে চিনকে এখন ভাতে মারা শুরু করেছে ভারত।

অ্যাপলের নতুন কোনও প্রডাক্ট আসা মানেই দুনিয়াজুড়ে উত্‍সাহ। এটা আমরা সবাই জানি। এখন iPhone 16 সিরিজের বাজারে আসার অপেক্ষা। আপাতত যা জানা যাচ্ছে চারটে ভার্সান অ্যাপল বাজারে আনছে। iPhone 16, 16 Plus, 16 Pro আর 16 Pro Max. এর মধ্যে সবচেয়ে অ্যাডভান্সড দুটো মডেল 16 Pro আর 16 Pro Max সম্পূর্ণভাবে তৈরি হচ্ছে ভারতে। অ্যাপলের প্রিমিয়াম সেগমেন্টের কোনও ফোনের পুরোটাই এই প্রথমবার ভারতে তৈরি হচ্ছে। যেগুলোয় থাকছে bigger batteries, better cameras, processors, display. অ্যাপলের পার্টনার সংস্থা Foxconn Technology Group-এর তামিলনাড়ুর কারখানা থেকে আসন্ন উত্‍সবের মরসুমে বাজারে আসছে iPhone 16 সিরিজের ফোন। এখান থেকেই ফোন রফতানি হবে আমেরিকা, ইউরোপ ও মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোয়। আর ফোন ভারতে তৈরি হওয়ায় আমদানি শুল্ক লাগছে না। ফলে, ভারতের বাজারে এর দাম অন্তত ১০ শতাংশ কম হবে। এবার প্রশ্ন হল অ্যাপল কেন চিন থেকে ভারতে শিফ্ট করছে। এক, আমেরিকা-চিনের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের টানাপড়েন। দুই, ভারতে ফোন তৈরি করায় financial incentives. তিন, ভারতের বিশাল বাজার। এই মুহূর্তে অ্যাপলের কাছে ভারত প্রায়োরিটি মার্কেট। কারণ আমাদের দেশের বহু মানুষ অ্যাপেলের ফোন কিনতে আগ্রহী। জাস্ট দামের জন্য কিনতে পারেন না, এই যা। ইউরোপের অধিকাংশ দেশে অ্যাপলের ব্যবসা খুব বেশি বাড়ানোর সুযোগ নেই। তাই ভারত নিয়ে উঠেপড়ে লেগেছে তারা। তাদের হিসেব বলছে, আগামী ৩-৪ বছরে ভারতেই সব ফোন ও তার যন্ত্রাংশ উত্‍পাদন শুরু হলে আইফোনের দাম ৩৫ শতাংশ পর্যন্ত কমতে পারে। সেক্ষেত্রে ভারতেই বছরে ২৫ লক্ষ ফোন বেচতে পারবে অ্যাপল। যাঁরা দামের জন্য আইফোন কিনতে পারেন না, তাঁরাও তখন আইফোন কিনবেন। এটাই প্ল্যান।

আপনারা জানেন অ্যাপল দিল্লি ও মুম্বইয়ে নিজস্ব স্টোর খুলেছে। এর পর গত আর্থিক বছরে ভারতে তাদের ব্যবসা ৩৩ শতাংশ বেড়ে ৮০০ কোটি ডলারে পৌঁছে গেছে। অ্যাপলের টার্গেট ২০৩০ সালের মধ্যে ভারতের বাজারে সাড়ে ৩ হাজার কোটি টাকার ব্যবসা করা। সেই লক্ষ্যে তারা তামিলনাড়ুতেই টাটার কারখানাতেও নভেম্বর মাস থেকে আই ফোনের উত্‍পাদন শুরু করে দিচ্ছে। ইন্ডাস্ট্রি এক্সপার্টরা বলছেন, এখন সারা দুনিয়ায় অ্যাপলের সব প্রডাক্টের ১৪ শতাংশ ভারতে তৈরি। আগামী ৩ বছরে তাদের লক্ষ্য ভারতে ৫ কোটি আইফোন তৈরি করা। ফক্সকন ও টাটা ছাড়াও পেগাট্রন নামে আরও একটি সংস্থার সঙ্গেও ভারতে উত্‍পাদন নিয়ে অ্যাপলের কথা চলছে। শুধু অ্যাপল কেন। ভারতের মাটিতে ফোন উত্‍পাদনে নজর দিচ্ছে গুগলও। তামিলনাড়ুতে Foxconn Technology-র কারখানাতেই শুরু হতে চলেছে গুগলের পিক্সেল স্মার্টফোনের উত্‍পাদন। এজন্য কয়েকদিন আগে তামিলনাড়ুর শিল্পমন্ত্রী সরকারি প্রতিনিধিদের সঙ্গে নিয়ে আমেরিকা যান। গুরুগ্রামে স্যামসংয়ের কারখানা থেকেও ৪৫ দেশে ফোন রফতানি হচ্ছে। আর এসবের নিট রেজাল্ট হল, স্মার্টফোনের বাজারে চিনকে এখন ভাতে মারা শুরু করেছে ভারত।

Next Video