MD Rafi Fan: রফি শ্রদ্ধায় পরমেশ্বর
পরনে কালো শার্টের উপর বাদামী ব্লেজার,শ্রীরামপুরে সাইকেল নিয়ে ঘুরছেন আর অনুরোধে মহঃ রফির গান গেয়ে শোনাচ্ছেন।নাম তার পরমেশ্বর টুডু হলেও সবাইকে তাকে রফি সাহাব বলে ডাকে।কারন রফির গান তার কন্ঠে সব সময় শোনা যায়।
পরনে কালো শার্টের উপর বাদামী ব্লেজার,শ্রীরামপুরে সাইকেল নিয়ে ঘুরছেন আর অনুরোধে মহঃ রফির গান গেয়ে শোনাচ্ছেন।নাম তার পরমেশ্বর টুডু হলেও সবাইকে তাকে রফি সাহাব বলে ডাকে।কারন রফির গান তার কন্ঠে সব সময় শোনা যায়। আজ ৩১ জুলাই মহঃ রফির মৃত্যু দিন।রফি চলে গেছেন চার দশক আগে তবু তার গান জীবন্ত থাকে পরমেশ্বরের মত রফি ভক্তদের জন্য।শ্রীরামপুরে একটি সেলুনে রফির ছবিতে মালা দিয়ে তাকে শ্রদ্ধা জানান রফি ভক্তরা।সেখানেই দেখা মেলে পরমেশ্বরের। পরমেশ্বর নিজেই বলেন,তিনি রফির অন্ধ ভক্ত।তার বয়স যখন দশ এগারো তখন থেকেই মহঃ রফির গান তার প্রিয়।বর্তমানে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে রফির গান গাওয়ার জন্য ডাক পরে তার।পরমেশ্বর গেয়ে শোনান,লিকখে যো খত তুঝে,ও তেরি ইয়াদ মে,,,,ইক না ইক দিন ইয়ে কাহানি বানেগি তুমেরি স্বপ্ন কি রানী বানেগি,,,,জিন্দেগী তো বেওয়াফা হে,,,,পুকার তা চালা হু মে,গলি গলি বাহার কি,,,, এর মত অবিস্মরণীয় মন ভালো করা সেই সব গান।প্রথাগত গানের তালিম নেই তবু তার গান শুনতে মন্দ লাগে না শ্রোতাদের।তাই পরমেশ্বর গান ধরলেই রাস্তায় লোক জরো হয়ে যায়।যতদিন বাঁচবেন রফির গান থাকবে তার সঙ্গে বলেন পরমেশ্বর। ভারতীয় সিনেমায় মহঃ রফির হিট গানের সংখ্যা অসংখ্য।এক সময় আসমুদ্রহিমাচল তার গানে পাগল হত।হুগলির ধনিয়াখালীর বাসিন্দা পরমেশ্বর যেখানে যান অনুরোধ আসে দু কলি গেয়ে শোনানোর হাসি মুখে গান ধরেন পরমেশ্বর রফি সাহাব।গুলাবি আঁখে যো তেরি দেখি শরাবি ইয়ে দিল হো গয়া।