মাথায় একরাশ এলোমেলো নেগেটিভ চিন্তা ভাবনা ভিড় করলে বন্ধুবান্ধব বা আত্মীয়রা বলেন হতাশা দূর করতে। মনোরোগ বিশেষজ্ঞর চেম্বারের বাইরে দীর্ঘ হয় লাইন। যেন তেন প্রকারণে তাড়াতে হবে মনের অবসাদ। কিন্তু এই দুনিয়াতেই আছে বিচিত্র এক রেস্তোরাঁ যেখানে প্রবেশাধিকার পান একমাত্র নেগেটিভ মাইন্ডসেট ওয়ালা মানুষজন। অবাক হবেন না। জাপানের টোকিও শহরে শিমোকিতাজাওয়া অঞ্চলে আছে –
অতীতে নেগেটিভ ক্যাফের মালিক দীর্ঘদিন ভোগেন বিষাদ আর অবসাদে। প্রায় বছর দশেক আগে তাঁর মাথায় এরকম একটা ক্যাফে তৈরির ভাবনা আসে। তারপর করোনা অতিমারির সময়ে ২০২০তে এই রেস্তোরাঁ খোলার সিদ্ধান্ত নেন তিনি। ক্যাফের মালিকের উদ্দেশ্য ছিল অবসাদগ্রস্তদের জন্য একটি শান্তির জায়গা খোলা। সেই মতো শুরু হয় এই রেস্তোরাঁর পথ চলা। আপনি যদি এই ক্যাফেতে যেতে চান কী কী নিয়ম মানতে হবে?
নেগেটিভ ক্যাফে অ্যান্ড বার মরি ওউচিতে আছে কাঠের তৈরি আলাদা আলাদা ঘর। সেখানে নিজেদের মতো করে সময় কাটাতে পারেন মানুষজন। মনের ক্লেদ, ময়লা আর গ্লানি ধুয়ে ফেলতে একটু সাহায্য করে জাপানের এই ক্যাফে। সেটাই বা কম কি?
মাথায় একরাশ এলোমেলো নেগেটিভ চিন্তা ভাবনা ভিড় করলে বন্ধুবান্ধব বা আত্মীয়রা বলেন হতাশা দূর করতে। মনোরোগ বিশেষজ্ঞর চেম্বারের বাইরে দীর্ঘ হয় লাইন। যেন তেন প্রকারণে তাড়াতে হবে মনের অবসাদ। কিন্তু এই দুনিয়াতেই আছে বিচিত্র এক রেস্তোরাঁ যেখানে প্রবেশাধিকার পান একমাত্র নেগেটিভ মাইন্ডসেট ওয়ালা মানুষজন। অবাক হবেন না। জাপানের টোকিও শহরে শিমোকিতাজাওয়া অঞ্চলে আছে –
অতীতে নেগেটিভ ক্যাফের মালিক দীর্ঘদিন ভোগেন বিষাদ আর অবসাদে। প্রায় বছর দশেক আগে তাঁর মাথায় এরকম একটা ক্যাফে তৈরির ভাবনা আসে। তারপর করোনা অতিমারির সময়ে ২০২০তে এই রেস্তোরাঁ খোলার সিদ্ধান্ত নেন তিনি। ক্যাফের মালিকের উদ্দেশ্য ছিল অবসাদগ্রস্তদের জন্য একটি শান্তির জায়গা খোলা। সেই মতো শুরু হয় এই রেস্তোরাঁর পথ চলা। আপনি যদি এই ক্যাফেতে যেতে চান কী কী নিয়ম মানতে হবে?
নেগেটিভ ক্যাফে অ্যান্ড বার মরি ওউচিতে আছে কাঠের তৈরি আলাদা আলাদা ঘর। সেখানে নিজেদের মতো করে সময় কাটাতে পারেন মানুষজন। মনের ক্লেদ, ময়লা আর গ্লানি ধুয়ে ফেলতে একটু সাহায্য করে জাপানের এই ক্যাফে। সেটাই বা কম কি?