ম্যাচমেকিং সাইটে এত বেশি ফিল্টার রয়েছে যেন, অনায়াসে আপনি আপনার ‘মনের মানুষ’ পেয়ে যাবেন।সমীক্ষায় দেখা গেছে, কম বয়সীরা সরকারি চাকুরে, স্নাতক ডিগ্রি আর আর্থিকভাবে স্বচ্ছল এমন জীবনসঙ্গী খুঁজছেন।ভারতীয় পুরুষেরা অন্যান্য মহিলার তুলনায় ২ গুণ বেশি পুলিশকর্মী পার্টনার পছন্দ করছেন।অন্যদিকে, মহিলারা সিভিল সার্ভিসের সঙ্গে যুক্ত পুরুষকে ৭ গুণ বেশি পছন্দ করছেন।কৃষিকাজ হচ্ছে এমন পেশা, যা জীবনসঙ্গীর কেরিয়ার হোক, কেউই খুব বেশি চাইছেন না।যে পুরুষের বার্ষিক রোজগার ৩০ লাখ, তাঁদের ম্যাচমেকিং সাইটে চাহিদা ১৯০ শতাংশ ।যদিও মহিলাদের ক্ষেত্রে এই বিষয়টা একদম উল্টো।যে সব মহিলাদের রোজগার বেশি, তাঁদের চাহিদা তত কম ম্যাচমেকিং সাইটে।যে মহিলার বার্ষিক রোজগার ৩০ লাখ, তাঁদের চাহিদা মাত্র ১৭ শতাংশ ম্যাচমেকিং সাইটে।যে মহিলা বছরে ৪ লাখ টাকা রোজগার করে, তাঁদের চাহিদা পুরুষদের মধ্যে সবচেয়ে কম।এক থেকে আড়াই বছর সময় লেগে যায় অনলাইনে জীবনসঙ্গী খুঁজে পেতে।বেশিরভাগ ক্ষেত্রে মহিলারা ২৬-২৯ বছর বয়সের মধ্যে পছন্দের মানুষ খুঁজে পান।পুরুষদের ক্ষেত্রে এই বয়সটা হল ২৮-৩১ বছর। ভালবাসা যে যৌবনেই হয়, এমন কোনও নিয়ম নেই।৬০ বছরের বেশি পুরুষ ও মহিলার ৬,৫০০ প্রোফাইলও রয়েছে Shaadi.com-এ।