দিল্লি: স্বাধীনতার অমৃত মহৎসবে প্রজাতন্ত্র দিবসের প্যারেডে থাকছে বেশ কিছু চমক। ঔপনিবেশিকতার চিহ্ন মুছতে তৎপর কেন্দ্রীয় সরকার। রাষ্ট্রপতি ভবন থেকে ইন্ডিয়া গেট পর্যন্ত রাস্তার নাম বদল করে হয়েছে কর্তব্যপথ। রেসকোর্স রোডের নাম বদলে হয়েছে লোক কল্যাণ মার্গ। আগেই বদল করা হয়েছে বিটিং দ্য রিট্রিটের শেষ গান। ‘অ্যাবাইড উইথ মি’ গানের বদলে এসেছে লতা মঙ্গেশকরের ‘অ্যায় মেরে ওয়াতন কি লোগো’। আর এবার প্রজাতন্ত্র দিবসের সেই বিটিং দ্য রিট্রিটে মিলিটারি টিউনের বদলে বাজবে ভারতীয় রাগ ভূপালি ও খামাজের মিশেলে এক অনন্য সুর। যদিও এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছে শাস্ত্রীয় সঙ্গীত শিল্পীরা। যদিও এই বদলে খুব একটা খুশি নন প্রাক্তন সেনাকর্তারা।
বিটিং দ্য রিট্রিটে ভারতীয় রাগ সঙ্গীতের ব্যবহারের মধ্যে দিয়ে দেশের সংস্কৃতিকে তুলে ধরতে চাইছে কেন্দ্রীয় সরকার, এমনটাই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।
দিল্লি: স্বাধীনতার অমৃত মহৎসবে প্রজাতন্ত্র দিবসের প্যারেডে থাকছে বেশ কিছু চমক। ঔপনিবেশিকতার চিহ্ন মুছতে তৎপর কেন্দ্রীয় সরকার। রাষ্ট্রপতি ভবন থেকে ইন্ডিয়া গেট পর্যন্ত রাস্তার নাম বদল করে হয়েছে কর্তব্যপথ। রেসকোর্স রোডের নাম বদলে হয়েছে লোক কল্যাণ মার্গ। আগেই বদল করা হয়েছে বিটিং দ্য রিট্রিটের শেষ গান। ‘অ্যাবাইড উইথ মি’ গানের বদলে এসেছে লতা মঙ্গেশকরের ‘অ্যায় মেরে ওয়াতন কি লোগো’। আর এবার প্রজাতন্ত্র দিবসের সেই বিটিং দ্য রিট্রিটে মিলিটারি টিউনের বদলে বাজবে ভারতীয় রাগ ভূপালি ও খামাজের মিশেলে এক অনন্য সুর। যদিও এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছে শাস্ত্রীয় সঙ্গীত শিল্পীরা। যদিও এই বদলে খুব একটা খুশি নন প্রাক্তন সেনাকর্তারা।
বিটিং দ্য রিট্রিটে ভারতীয় রাগ সঙ্গীতের ব্যবহারের মধ্যে দিয়ে দেশের সংস্কৃতিকে তুলে ধরতে চাইছে কেন্দ্রীয় সরকার, এমনটাই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।