মিমিকে ধর্ষণের হুমকি
‘ধর্ষণটা মিমির সঙ্গে হলে আরও ভাল হত’। সমাজমাধ্যমের পাতায় অভিনেত্রী মিমি চক্রবর্তীকে আক্রমণ। এক জন লেখেন,”ধর্ষণটা মিমির সঙ্গে হলে ভাল হত।” প্রকাশ্যে প্রতিবাদ জানান নায়িকা। মিমি লেখেন,”আর আমরা একজন মহিলার জন্যই ন্যায় বিচার চাইছি তাই না? এঁরা অনেকের মধ্যে কিছুজন। এখন ধর্ষণের হুমকিকে নর্মলাইজ করে ফেলেছে এই বিষাক্ত পুরুষ সমাজ। একই সঙ্গে ভিড়ের মধ্যে মিশে গিয়ে বলছে যে তাঁরা নাকি মেয়েদের পাশে আছেন! এটা কোন শিক্ষার পরিচয়?”
প্রতিবাদে বিশ্বাসী, তাই মিছিলে
১৪ অগস্ট মধ্যরাতে প্রথম ‘রাত দখল’-এ তিনি ছিলেন অ্যাকাডেমিতে। রবিবার যখন টলিউড পথে নেমেছিল তখনও ছিলেন তিনি। তিনি অর্থাৎ অঞ্জন দত্ত। তবে মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টের প্রথম শুনানির পর মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টের প্রথম শুনানির পর তিনি লিখলেন, “ব্যক্তিগত ভাবে, স্বতঃস্ফূর্তভাবে হেঁটে, সোচ্চারে এবং নীরবে প্রতিবাদ করলেও এখনও খুব আশাবাদী নই।”
প্রতিবাদ ইমনের
আরজি কর কাণ্ডের প্রতিবাদে একজোট হয়ে প্রতিবাদে নেমেছিলেন টলিউডের সঙ্গীতশিল্পীরা। সেখান থেকেই এক ছবি হঠাৎই ভাইরাল সামাজিক মাধ্যমে। যে ছবিতে দেখা যাচ্ছে নিজের মধ্যে হাসাহাসি করছেন গায়িকা অন্বেষা দত্তগুপ্ত, কৌশিকী চক্রবর্তীরা। এ নিয়ে যখন চরম নিন্দে তখন তা নিয়ে মুখ খুললেন মিছিলে উপস্থিত ইমন চক্রবর্তী। তাঁর কথায়, “বহুদিন পর দেখা যদি কেউ কাউকে দেখে হাসে তাতে অসুবিধে কোথায়? এ নিয়ে কেন কটাক্ষ? এখন সবার একটাই দাবি হওয়া উচিৎ। তিলোত্তমার বিচার চাই।”
প্রয়াত উৎপলেন্দু
গত মে মাসে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছিলেন তিনি। স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেছিলেন ভক্তরা। তবে শেষরক্ষা হল না। এ দিন অর্থাৎ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় কলকাতায় নিজের বাড়িতে প্রয়াত হয়েছেন পরিচালক উৎপলেন্দু চক্রবর্তী। বয়স হয়েছিল ৭৮ বছর। জানা যাচ্ছে, সকাল অবধি সুস্থ ছিলেন তিনি। সন্ধ্যাবেলায় চা-ও খেয়েছিলেন। হঠাৎই অসুস্থ বোধ করেন তিনি। এর পরেই সব শেষ। নিজের বাড়িতেই মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন তিনি। জানা গিয়েছে, হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছে তাঁর।
দুর্ঘটনার মুখে সম্রাট মুখোপাধ্যায়
সোমবার রাতে দুর্ঘটনার মুখে অভিনেতা সম্রাট মুখোপাধ্যায়। বাড়ি ফিরছিলেন শুটিং সেরে। প্রথমে শোনা গিয়েছিল দুর্ঘটনার পর গ্রেফতার করা হয়েছিল অভিনেতাকে। তবে সেই সব অভিযোগই নস্যাত্ করে দেন। TV9 বাংলাকে অভিনেতা জানান, সবটাই ভুয়ো খবর। তাঁর গাড়িটার ক্ষতি হয়েছে। থানায় জমা রাখা হয়েছিল অভিনেতার গাড়ি। তিনি রোজকার মতো এ দিনও সিরিয়ালের শুটিং করেন।
আবেগপ্রবণ রুক্মিণী মৈত্র
বাবার জন্মদিনে আবেগপ্রবণ হয়ে পড়লেন রুক্মিণী মৈত্র। দাদা আর বাবার সঙ্গে একটি বিশেষ ছবি ভাগ করে নেন অভিনেত্রী। এক দিকে ছিল রাখি উত্সব অন্য দিকে আবার ছিল বাবার জন্মদিন। দুই মিলে পুরনো দিনে ফিরে গিয়েছিলেন নায়িকা। ছোটহবেলার ছবি পোস্ট করে অভিনেত্রী লেখেন,”তোমায় এখনও মিস করি পাপা।”
সরব মিশমি
আরজি কর কাণ্ডে এবার সরব হলেন অভিনেত্রী মিশমি দাস। সোশ্যাল মিডিয়ায় গর্জে উঠে লিখলেন ‘ফাঁসি? নাহ! ৯০ ডিগ্রিতে পা ভেঙে দাও। কলারবোন গুড়িয়ে দাও। এরপর ক্ষতবিক্ষত করো যৌনাঙ্গ। বাঁচিয়ে রাখো ধর্ষককে, এই নৃশংস অত্যাচারটা ভোগ করতে দাও। তারপর দাও ফাঁসি।’
শ্রেয়সের ভুয়ো মৃত্যু সংবাদ
শ্রেয়াস তালপাড়ের ভুয়ো মৃত্যু সংসাদ মঙ্গলবার সকাল থেকেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়ে। শোকের ছায়া যখন ভক্তমহলে, তখনই সোশ্যাল মিডিয়ায় হাজির অভিনেতা। লিখলেন, বেঁচে আছি, আনন্দে আছি, সুস্থ আছি।
কাদের পাশে স্বস্তিকা?
অনেকেই আরজি কর কাণ্ডে এখনও মুখ খোলেননি, কিংবা খুব সচেতনভাবে পা ফেলছিলেন, তাঁদের হয়েই এবার মুখ খুললেন স্বস্তিকা মুখোপাধ্যায়। তিনি লিখলেন, ‘কে কীভাবে প্রতিবাদ করবে, কে কতদিন দেরি করলো, কে কোন শব্দ ব্যবহার করলো, কে কোনটা এড়িয়ে গেল, কে কে নেই, কে কে আছে… সবকিছু গুরুত্বপুর্ণ, অসম্ভব গুরুত্বপুর্ণ। তবে সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ ভুলে না যাওয়া, মনে রাখা। ভেবে দেখবেন, তাঁরা ভয় পাননি তো?
মিমিকে ধর্ষণের হুমকি
‘ধর্ষণটা মিমির সঙ্গে হলে আরও ভাল হত’। সমাজমাধ্যমের পাতায় অভিনেত্রী মিমি চক্রবর্তীকে আক্রমণ। এক জন লেখেন,”ধর্ষণটা মিমির সঙ্গে হলে ভাল হত।” প্রকাশ্যে প্রতিবাদ জানান নায়িকা। মিমি লেখেন,”আর আমরা একজন মহিলার জন্যই ন্যায় বিচার চাইছি তাই না? এঁরা অনেকের মধ্যে কিছুজন। এখন ধর্ষণের হুমকিকে নর্মলাইজ করে ফেলেছে এই বিষাক্ত পুরুষ সমাজ। একই সঙ্গে ভিড়ের মধ্যে মিশে গিয়ে বলছে যে তাঁরা নাকি মেয়েদের পাশে আছেন! এটা কোন শিক্ষার পরিচয়?”
প্রতিবাদে বিশ্বাসী, তাই মিছিলে
১৪ অগস্ট মধ্যরাতে প্রথম ‘রাত দখল’-এ তিনি ছিলেন অ্যাকাডেমিতে। রবিবার যখন টলিউড পথে নেমেছিল তখনও ছিলেন তিনি। তিনি অর্থাৎ অঞ্জন দত্ত। তবে মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টের প্রথম শুনানির পর মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টের প্রথম শুনানির পর তিনি লিখলেন, “ব্যক্তিগত ভাবে, স্বতঃস্ফূর্তভাবে হেঁটে, সোচ্চারে এবং নীরবে প্রতিবাদ করলেও এখনও খুব আশাবাদী নই।”
প্রতিবাদ ইমনের
আরজি কর কাণ্ডের প্রতিবাদে একজোট হয়ে প্রতিবাদে নেমেছিলেন টলিউডের সঙ্গীতশিল্পীরা। সেখান থেকেই এক ছবি হঠাৎই ভাইরাল সামাজিক মাধ্যমে। যে ছবিতে দেখা যাচ্ছে নিজের মধ্যে হাসাহাসি করছেন গায়িকা অন্বেষা দত্তগুপ্ত, কৌশিকী চক্রবর্তীরা। এ নিয়ে যখন চরম নিন্দে তখন তা নিয়ে মুখ খুললেন মিছিলে উপস্থিত ইমন চক্রবর্তী। তাঁর কথায়, “বহুদিন পর দেখা যদি কেউ কাউকে দেখে হাসে তাতে অসুবিধে কোথায়? এ নিয়ে কেন কটাক্ষ? এখন সবার একটাই দাবি হওয়া উচিৎ। তিলোত্তমার বিচার চাই।”
প্রয়াত উৎপলেন্দু
গত মে মাসে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছিলেন তিনি। স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেছিলেন ভক্তরা। তবে শেষরক্ষা হল না। এ দিন অর্থাৎ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় কলকাতায় নিজের বাড়িতে প্রয়াত হয়েছেন পরিচালক উৎপলেন্দু চক্রবর্তী। বয়স হয়েছিল ৭৮ বছর। জানা যাচ্ছে, সকাল অবধি সুস্থ ছিলেন তিনি। সন্ধ্যাবেলায় চা-ও খেয়েছিলেন। হঠাৎই অসুস্থ বোধ করেন তিনি। এর পরেই সব শেষ। নিজের বাড়িতেই মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন তিনি। জানা গিয়েছে, হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছে তাঁর।
দুর্ঘটনার মুখে সম্রাট মুখোপাধ্যায়
সোমবার রাতে দুর্ঘটনার মুখে অভিনেতা সম্রাট মুখোপাধ্যায়। বাড়ি ফিরছিলেন শুটিং সেরে। প্রথমে শোনা গিয়েছিল দুর্ঘটনার পর গ্রেফতার করা হয়েছিল অভিনেতাকে। তবে সেই সব অভিযোগই নস্যাত্ করে দেন। TV9 বাংলাকে অভিনেতা জানান, সবটাই ভুয়ো খবর। তাঁর গাড়িটার ক্ষতি হয়েছে। থানায় জমা রাখা হয়েছিল অভিনেতার গাড়ি। তিনি রোজকার মতো এ দিনও সিরিয়ালের শুটিং করেন।
আবেগপ্রবণ রুক্মিণী মৈত্র
বাবার জন্মদিনে আবেগপ্রবণ হয়ে পড়লেন রুক্মিণী মৈত্র। দাদা আর বাবার সঙ্গে একটি বিশেষ ছবি ভাগ করে নেন অভিনেত্রী। এক দিকে ছিল রাখি উত্সব অন্য দিকে আবার ছিল বাবার জন্মদিন। দুই মিলে পুরনো দিনে ফিরে গিয়েছিলেন নায়িকা। ছোটহবেলার ছবি পোস্ট করে অভিনেত্রী লেখেন,”তোমায় এখনও মিস করি পাপা।”
সরব মিশমি
আরজি কর কাণ্ডে এবার সরব হলেন অভিনেত্রী মিশমি দাস। সোশ্যাল মিডিয়ায় গর্জে উঠে লিখলেন ‘ফাঁসি? নাহ! ৯০ ডিগ্রিতে পা ভেঙে দাও। কলারবোন গুড়িয়ে দাও। এরপর ক্ষতবিক্ষত করো যৌনাঙ্গ। বাঁচিয়ে রাখো ধর্ষককে, এই নৃশংস অত্যাচারটা ভোগ করতে দাও। তারপর দাও ফাঁসি।’
শ্রেয়সের ভুয়ো মৃত্যু সংবাদ
শ্রেয়াস তালপাড়ের ভুয়ো মৃত্যু সংসাদ মঙ্গলবার সকাল থেকেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়ে। শোকের ছায়া যখন ভক্তমহলে, তখনই সোশ্যাল মিডিয়ায় হাজির অভিনেতা। লিখলেন, বেঁচে আছি, আনন্দে আছি, সুস্থ আছি।
কাদের পাশে স্বস্তিকা?
অনেকেই আরজি কর কাণ্ডে এখনও মুখ খোলেননি, কিংবা খুব সচেতনভাবে পা ফেলছিলেন, তাঁদের হয়েই এবার মুখ খুললেন স্বস্তিকা মুখোপাধ্যায়। তিনি লিখলেন, ‘কে কীভাবে প্রতিবাদ করবে, কে কতদিন দেরি করলো, কে কোন শব্দ ব্যবহার করলো, কে কোনটা এড়িয়ে গেল, কে কে নেই, কে কে আছে… সবকিছু গুরুত্বপুর্ণ, অসম্ভব গুরুত্বপুর্ণ। তবে সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ ভুলে না যাওয়া, মনে রাখা। ভেবে দেখবেন, তাঁরা ভয় পাননি তো?