নদী ভাঙ্গন মানিকচকে। নদী ভাঙ্গনে জেরবার নদী তীরবর্তী এলাকার জন সাধারণ। আতঙ্কিত মানিকচকবাসী। যে কোন মুহূর্তে বাড়িছাড়া হতে পারে। এই আতঙ্কে রাতের ঘুম উড়েছে মানিকচকের নারায়ণপুর এলাকার বাসিন্দাদের। এবার শুধু মাটি নয়,পাথর বাঁধানো নদী পাড় গঙ্গা নদী বক্কে তলিয়ে যাচ্ছে।কবে মিলবে এর স্থায়ী সমাধান এই প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে মানিকচকের গোপালপুর,ভুতনী সহ নারায়ণপুর এলাকার মানুষের মনে। ভাঙ্গন কবলিত এলাকার মানুষজনের কাছে কোনো সদুত্তর দিতে পারছেন না কোনো রাজনৈতিক দলের নেতা মন্ত্রীরা।রাজনীতির মাঠে নিজের পা থেকে অন্যের পায়ে শুধু বল ঠেলছেন।রবিবার মানিকচক ব্লকের নারায়ণপুর এলাকায় গঙ্গা নদীতে ব্যাপক ভাঙ্গনের আতঙ্ক ছড়ায়। নদী পাড়ে পাথর দিয়ে বাঁধানো অবস্থায় ভাঙ্গন হয়। মানিকচক নারায়ণপুর ভাঙ্গন কবলিত এলাকার বাসিন্দা সঞ্জুর আলী বলেন রাত তিনটা থেকে ভাঙ্গন শুরু হয়েছে। এখন পর্যন্ত প্রায় ৪০ ফুট নদীগর্ভে তলিয়ে গেছে। কেউ দেখতে আসছে না। বাঁধ লাগুয়া এলাকায় চলছে ভাঙ্গন। রাতে ঘুম উঠেছে আমাদের। ১০০ মিটার দূরেই মানুষের বসবাস কিছুই বুঝে উঠতে পারছি না। ওপর এক বছর ষাটের স্থানীয় বাসিন্দা, উজির আলী বলেন নদী ভাঙ্গন আতঙ্কে খেতে পারছি না। পাথর ভাঙ্গানো পাড় নদী গর্ভে চলে যাচ্ছে। তিন চার কাঠা কাটলেই বাঁধ নদীগর্ভে তলিয়ে যাবে।
নদী ভাঙ্গন মানিকচকে। নদী ভাঙ্গনে জেরবার নদী তীরবর্তী এলাকার জন সাধারণ। আতঙ্কিত মানিকচকবাসী। যে কোন মুহূর্তে বাড়িছাড়া হতে পারে। এই আতঙ্কে রাতের ঘুম উড়েছে মানিকচকের নারায়ণপুর এলাকার বাসিন্দাদের। এবার শুধু মাটি নয়,পাথর বাঁধানো নদী পাড় গঙ্গা নদী বক্কে তলিয়ে যাচ্ছে।কবে মিলবে এর স্থায়ী সমাধান এই প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে মানিকচকের গোপালপুর,ভুতনী সহ নারায়ণপুর এলাকার মানুষের মনে। ভাঙ্গন কবলিত এলাকার মানুষজনের কাছে কোনো সদুত্তর দিতে পারছেন না কোনো রাজনৈতিক দলের নেতা মন্ত্রীরা।রাজনীতির মাঠে নিজের পা থেকে অন্যের পায়ে শুধু বল ঠেলছেন।রবিবার মানিকচক ব্লকের নারায়ণপুর এলাকায় গঙ্গা নদীতে ব্যাপক ভাঙ্গনের আতঙ্ক ছড়ায়। নদী পাড়ে পাথর দিয়ে বাঁধানো অবস্থায় ভাঙ্গন হয়। মানিকচক নারায়ণপুর ভাঙ্গন কবলিত এলাকার বাসিন্দা সঞ্জুর আলী বলেন রাত তিনটা থেকে ভাঙ্গন শুরু হয়েছে। এখন পর্যন্ত প্রায় ৪০ ফুট নদীগর্ভে তলিয়ে গেছে। কেউ দেখতে আসছে না। বাঁধ লাগুয়া এলাকায় চলছে ভাঙ্গন। রাতে ঘুম উঠেছে আমাদের। ১০০ মিটার দূরেই মানুষের বসবাস কিছুই বুঝে উঠতে পারছি না। ওপর এক বছর ষাটের স্থানীয় বাসিন্দা, উজির আলী বলেন নদী ভাঙ্গন আতঙ্কে খেতে পারছি না। পাথর ভাঙ্গানো পাড় নদী গর্ভে চলে যাচ্ছে। তিন চার কাঠা কাটলেই বাঁধ নদীগর্ভে তলিয়ে যাবে।