কলকাতা: পয়গম্বর বিতর্কে উত্তাল বাংলা সহ গোটা দেশ। এমতাবস্থায়, পরিস্থিতি সামাল দিতে এগিয়ে আসেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়। এই প্রসঙ্গ টেনে শুক্রবার রাজ্যের গ্রন্থাগারমন্ত্রী সিদ্দিকুল্লা চৌধুরী ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, “সব ওষুধ মুখ্যমন্ত্রী একা দিতে পারেন না।”
প্রসঙ্গত, বিজেপি মুখপাত্রর বিতর্কিত মন্তব্যের জেরে ৯ জুন অঙ্কুরহাটি ও ১০ জুন উলুবেড়িয়া সহ বিভিন্ন জায়গায় রাস্তা বন্ধ করে বিক্ষোভ দেখায় প্রতিবাদী জনতা। গাড়ি ভাঙচুর করেও জ্বালিয়ে দেয় তারা। ৬ নং জাতীয় সড়ক অবরোধের জেরে যানজটের প্রভাব পড়ে পাশাপাশি জেলাগুলোতেও। রেলের দক্ষিণ-পূর্ব শাখাতেও প্রতিবাদের প্রভাব লক্ষ্য করা যায়। ফলে দীর্ঘক্ষণ স্তব্ধ হয়ে থাকে রেল পরিষেবা।
বৃহস্পতিবার নবান্নে সাংবাদিক বৈঠক করে মুখ্যমন্ত্রী হাতজোড় করে প্রতিবাদী জনতাকে অবরোধ তুলে নেওয়ার অনুরোধ করেন। তিনি বলেন, প্রতিবাদ করতে হলে দিল্লিতে গিয়ে করুন। রাজ্যের সম্পত্তি নষ্ট না করার অনুরোধও করেন তিনি।
তাঁর এই অনুরোধে সাড়া দিয়ে রাত ৯টা নাগাদ অবরোধ তুলে নেয় প্রতিবাদী জনতা। যদিও এই বিষয়টি নিয়ে সরব হয়েছেন রাজ্যের গ্রন্থাগারমন্ত্রী সিদ্দিকুল্লা চৌধুরী। তিনি বলেন, “সব ওষুধ মুখ্যমন্ত্রী একা দিতে পারেন না। ধর্মশাস্ত্রের সঙ্গে যুক্ত এবং অভিজ্ঞ ব্যক্তিরা এই বিষয়টি নিয়ে কথা বললে ভাল হত।” তিনি এও বলেন যে, সব কথা মুখ্যমন্ত্রী বললেই হয় না। মসজিদের ইমামদেরকে দিয়ে বলানো উচিৎ ছিল মুখ্যমন্ত্রীর।
এদিন সিদ্দিকুল্লা চৌধুরী মমতা বন্দোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, মুখ্যমন্ত্রীর উচিৎ ছিল বাংলার আলেমদেরকে আবেদন করা যাতে তারা পাশে দাঁড়ায়। তাহলে বিষয়টি আরও সহজ হত। তিনি আরও যোগ করেন, “এটা কোনো অভিযোগ নয়। মুখ্যমন্ত্রীকে কেউ হয়তো এই পরামর্শ দেওয়ার সাহস পায়নি, আমি সেই পরামর্শ দিলাম।”
কলকাতা: পয়গম্বর বিতর্কে উত্তাল বাংলা সহ গোটা দেশ। এমতাবস্থায়, পরিস্থিতি সামাল দিতে এগিয়ে আসেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়। এই প্রসঙ্গ টেনে শুক্রবার রাজ্যের গ্রন্থাগারমন্ত্রী সিদ্দিকুল্লা চৌধুরী ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, “সব ওষুধ মুখ্যমন্ত্রী একা দিতে পারেন না।”
প্রসঙ্গত, বিজেপি মুখপাত্রর বিতর্কিত মন্তব্যের জেরে ৯ জুন অঙ্কুরহাটি ও ১০ জুন উলুবেড়িয়া সহ বিভিন্ন জায়গায় রাস্তা বন্ধ করে বিক্ষোভ দেখায় প্রতিবাদী জনতা। গাড়ি ভাঙচুর করেও জ্বালিয়ে দেয় তারা। ৬ নং জাতীয় সড়ক অবরোধের জেরে যানজটের প্রভাব পড়ে পাশাপাশি জেলাগুলোতেও। রেলের দক্ষিণ-পূর্ব শাখাতেও প্রতিবাদের প্রভাব লক্ষ্য করা যায়। ফলে দীর্ঘক্ষণ স্তব্ধ হয়ে থাকে রেল পরিষেবা।
বৃহস্পতিবার নবান্নে সাংবাদিক বৈঠক করে মুখ্যমন্ত্রী হাতজোড় করে প্রতিবাদী জনতাকে অবরোধ তুলে নেওয়ার অনুরোধ করেন। তিনি বলেন, প্রতিবাদ করতে হলে দিল্লিতে গিয়ে করুন। রাজ্যের সম্পত্তি নষ্ট না করার অনুরোধও করেন তিনি।
তাঁর এই অনুরোধে সাড়া দিয়ে রাত ৯টা নাগাদ অবরোধ তুলে নেয় প্রতিবাদী জনতা। যদিও এই বিষয়টি নিয়ে সরব হয়েছেন রাজ্যের গ্রন্থাগারমন্ত্রী সিদ্দিকুল্লা চৌধুরী। তিনি বলেন, “সব ওষুধ মুখ্যমন্ত্রী একা দিতে পারেন না। ধর্মশাস্ত্রের সঙ্গে যুক্ত এবং অভিজ্ঞ ব্যক্তিরা এই বিষয়টি নিয়ে কথা বললে ভাল হত।” তিনি এও বলেন যে, সব কথা মুখ্যমন্ত্রী বললেই হয় না। মসজিদের ইমামদেরকে দিয়ে বলানো উচিৎ ছিল মুখ্যমন্ত্রীর।
এদিন সিদ্দিকুল্লা চৌধুরী মমতা বন্দোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, মুখ্যমন্ত্রীর উচিৎ ছিল বাংলার আলেমদেরকে আবেদন করা যাতে তারা পাশে দাঁড়ায়। তাহলে বিষয়টি আরও সহজ হত। তিনি আরও যোগ করেন, “এটা কোনো অভিযোগ নয়। মুখ্যমন্ত্রীকে কেউ হয়তো এই পরামর্শ দেওয়ার সাহস পায়নি, আমি সেই পরামর্শ দিলাম।”