কলকাতা: দেশে বড়সড় হামলার ছক ছিল, আর তার জন্য অস্ত্র জোগাড়ের তোড়জোড়ও শুরু হয়েছিল পুলিশের নাকের ডগায়! হাওড়া থেকে ধৃত দুই সম্ভাব্য আইএস জঙ্গি সাদ্দাম ও সৈয়দ আহমেদকে জেরা করে উঠে আসছে এমনই একের পর এক বিস্ফোরক তথ্য। কলকাতা পুলিশের STF-এর হাতে এসেছে জঙ্গি সংগঠন সংক্রান্ত নতুন নতুন তথ্য। সোমবার লালবাজার থানায় ধৃতদের জেরা করেন NIA আধিকারিকরা।
গ্রেফতারের পর থেকেই ম্যারাথন জেরা চলছে। তন্নতন্ন করে খুঁজে দেখা হচ্ছে নথি, সন্দেহভাজনদের থেকে বাজেয়াপ্ত ল্যাপটপ-মোবাইল ঘেঁটে বের করা হচ্ছে যাবতীয় তথ্যপ্রমাণ। প্রাথমিক তদন্তে গোয়েন্দারা জানতে পেরেছেন, গত কয়েকমাস ধরেই অর্থ তহবিল তৈরি করেছিলেন, পাশাপাশি একাধিক যুবককে মগজধোলাই করে নিজেদের দলে টানছিলেন এই দুই যুবক। বিদেশে IS-এর প্রশিক্ষণ শিবিরে এই নতুন যুবকদের পাঠানোর জন্য সৌদি আরব, সিরিয়া সহ পশ্চিম এশিয়ার একাধিক দেশ থেকে ‘ফান্ড কালেকশন’-এ নেমেছিল সৈয়দ ও সাদ্দাম। বিদেশের অর্থ নিরাপদে সংগ্রহ এবং শিক্ষানবিশদের শিবিরে পাঠাতে ভুয়ো সংস্থাও খুলেছিল এই দুই ধৃত যুবক, খবর STF সূত্রে। এইসকল ভুয়ো সংস্থার নথিও খতিয়ে দেখছে গোয়েন্দারা। বাংলায় কি তাহলে বেড়ে উঠছে জঙ্গি সংগঠনের চারাগাছ? প্রশ্ন উঠছে জনসাধারণের নিরাপত্তা নিয়েও।
কলকাতা: দেশে বড়সড় হামলার ছক ছিল, আর তার জন্য অস্ত্র জোগাড়ের তোড়জোড়ও শুরু হয়েছিল পুলিশের নাকের ডগায়! হাওড়া থেকে ধৃত দুই সম্ভাব্য আইএস জঙ্গি সাদ্দাম ও সৈয়দ আহমেদকে জেরা করে উঠে আসছে এমনই একের পর এক বিস্ফোরক তথ্য। কলকাতা পুলিশের STF-এর হাতে এসেছে জঙ্গি সংগঠন সংক্রান্ত নতুন নতুন তথ্য। সোমবার লালবাজার থানায় ধৃতদের জেরা করেন NIA আধিকারিকরা।
গ্রেফতারের পর থেকেই ম্যারাথন জেরা চলছে। তন্নতন্ন করে খুঁজে দেখা হচ্ছে নথি, সন্দেহভাজনদের থেকে বাজেয়াপ্ত ল্যাপটপ-মোবাইল ঘেঁটে বের করা হচ্ছে যাবতীয় তথ্যপ্রমাণ। প্রাথমিক তদন্তে গোয়েন্দারা জানতে পেরেছেন, গত কয়েকমাস ধরেই অর্থ তহবিল তৈরি করেছিলেন, পাশাপাশি একাধিক যুবককে মগজধোলাই করে নিজেদের দলে টানছিলেন এই দুই যুবক। বিদেশে IS-এর প্রশিক্ষণ শিবিরে এই নতুন যুবকদের পাঠানোর জন্য সৌদি আরব, সিরিয়া সহ পশ্চিম এশিয়ার একাধিক দেশ থেকে ‘ফান্ড কালেকশন’-এ নেমেছিল সৈয়দ ও সাদ্দাম। বিদেশের অর্থ নিরাপদে সংগ্রহ এবং শিক্ষানবিশদের শিবিরে পাঠাতে ভুয়ো সংস্থাও খুলেছিল এই দুই ধৃত যুবক, খবর STF সূত্রে। এইসকল ভুয়ো সংস্থার নথিও খতিয়ে দেখছে গোয়েন্দারা। বাংলায় কি তাহলে বেড়ে উঠছে জঙ্গি সংগঠনের চারাগাছ? প্রশ্ন উঠছে জনসাধারণের নিরাপত্তা নিয়েও।