চারদিন কেটে যাওয়ার পরও খোঁজ মেলেনি আলিপুরদুয়ার ২ নম্বর ব্লকের পুকুরিয়া গ্রামের বাসিন্দা স্বপন বিশ্বাসের। তাঁর এক আত্মীয় ও এক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের প্রতিনিধি উড়িষ্যা গিয়ে মর্গে, হাসপাতালে গিয়ে অবশেষে তাঁর খোঁজ পেয়েছেন।তাঁরাই সনাক্ত করেছেন স্বপন বিশ্বাসের দেহ।যদিও আলিপুরদুয়ার ২ নম্বর ব্লকের পুকুরিয়া গ্রামে তাঁর বাড়িতে কেউ জানেন না।আসল ঘটনাটি কি?এ নিয়ে এদিন ব্লক প্রশাসনের আধিকারিক রা স্বপন বিশ্বাসের বাড়িতে গিয়ে পরিবারের সঙ্গে কথা বলেন।আলিপুরদুয়ার ২ নং ব্লকের বিডিও চিরঞ্জীব সরকার,সভাপতি অনুপ দাস,ডিপি এস সি র চেয়ারম্যান পরিতোষ বর্মন,সমাজ সেবী লুইস কুজুর স্বপন বিশ্বাসের বাড়িতে গিয়ে পরিবারকে সমবেদনা দেন।এবং পরিবারের পাশে থাকার আশ্বাস দিয়েছেন তারা। আলিপুরদুয়ার জেলায় ট্রেন দুর্ঘটনায় ৪ জন আহত হয়েছেন।এখন ও নিখোঁজ ১ জন।আহত রা জেলা প্রশাসনের ততপরতায় ফিরতে শুরু করেছেন। এদিকে বিকেলে পুকুরিয়া গ্রামে গিয়ে দেখা গেল অজানা আতঙ্কে দিশেহারা বাড়ির লোকজন।এখন ও স্বপন বিশ্বাস যে মারা গেছে তা জানেন না কেউ। স্তব্ধ বাড়ির লোকজন। স্বপন বিশ্বাসের ভাই সুজন বিশ্বাস বলেন,দাদা এখান থেকে পদাতিক এক্সপ্রেসে কলকাতা যান।তারপর কলকাতা থেকে করমন্ডল এক্সপ্রেস ট্রেনে দক্ষিন ভারতে যাচ্ছিলেন কাজে।এরমধ্যে উড়িষ্যার বালেশ্বরে দুর্ঘটনা। স্বপন বিশ্বাসের মৃত্যু নিয়ে গুঞ্জন উঠলেও বাড়ির লোক কেউ জানে না।যদিও জেলা প্রশাসন এখন ও এ নিয়ে কোন মন্তব্য করেনি।
চারদিন কেটে যাওয়ার পরও খোঁজ মেলেনি আলিপুরদুয়ার ২ নম্বর ব্লকের পুকুরিয়া গ্রামের বাসিন্দা স্বপন বিশ্বাসের। তাঁর এক আত্মীয় ও এক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের প্রতিনিধি উড়িষ্যা গিয়ে মর্গে, হাসপাতালে গিয়ে অবশেষে তাঁর খোঁজ পেয়েছেন।তাঁরাই সনাক্ত করেছেন স্বপন বিশ্বাসের দেহ।যদিও আলিপুরদুয়ার ২ নম্বর ব্লকের পুকুরিয়া গ্রামে তাঁর বাড়িতে কেউ জানেন না।আসল ঘটনাটি কি?এ নিয়ে এদিন ব্লক প্রশাসনের আধিকারিক রা স্বপন বিশ্বাসের বাড়িতে গিয়ে পরিবারের সঙ্গে কথা বলেন।আলিপুরদুয়ার ২ নং ব্লকের বিডিও চিরঞ্জীব সরকার,সভাপতি অনুপ দাস,ডিপি এস সি র চেয়ারম্যান পরিতোষ বর্মন,সমাজ সেবী লুইস কুজুর স্বপন বিশ্বাসের বাড়িতে গিয়ে পরিবারকে সমবেদনা দেন।এবং পরিবারের পাশে থাকার আশ্বাস দিয়েছেন তারা। আলিপুরদুয়ার জেলায় ট্রেন দুর্ঘটনায় ৪ জন আহত হয়েছেন।এখন ও নিখোঁজ ১ জন।আহত রা জেলা প্রশাসনের ততপরতায় ফিরতে শুরু করেছেন। এদিকে বিকেলে পুকুরিয়া গ্রামে গিয়ে দেখা গেল অজানা আতঙ্কে দিশেহারা বাড়ির লোকজন।এখন ও স্বপন বিশ্বাস যে মারা গেছে তা জানেন না কেউ। স্তব্ধ বাড়ির লোকজন। স্বপন বিশ্বাসের ভাই সুজন বিশ্বাস বলেন,দাদা এখান থেকে পদাতিক এক্সপ্রেসে কলকাতা যান।তারপর কলকাতা থেকে করমন্ডল এক্সপ্রেস ট্রেনে দক্ষিন ভারতে যাচ্ছিলেন কাজে।এরমধ্যে উড়িষ্যার বালেশ্বরে দুর্ঘটনা। স্বপন বিশ্বাসের মৃত্যু নিয়ে গুঞ্জন উঠলেও বাড়ির লোক কেউ জানে না।যদিও জেলা প্রশাসন এখন ও এ নিয়ে কোন মন্তব্য করেনি।