Purba Burdwan News: ঋণ শোধের চাপ,পরিণতি…

TV9 Bangla Digital | Edited By: Tapasi Dutta

Sep 21, 2023 | 5:25 PM

বেসরকারি ক্ষুদ্র ঋণ সংস্থার টাকা শোধ দেবার চাপ সামলাতে না পেরে স্বামী স্ত্রীর আত্মহত্যার অভিযোগ।ঘটনাটি ঘটেছে পূর্ব বর্ধমানের শক্তিগড় থানার দক্ষিণ গোপালপুর গ্রামে।

Follow Us

বেসরকারি ক্ষুদ্র ঋণ সংস্থার টাকা শোধ দেবার চাপ সামলাতে না পেরে স্বামী স্ত্রীর আত্মহত্যার অভিযোগ।ঘটনাটি ঘটেছে পূর্ব বর্ধমানের শক্তিগড় থানার দক্ষিণ গোপালপুর গ্রামে। মৃতদের নাম ;হেমন্ত মালিক( ৫৬) ও রেখা মালিক ( ৫৩)।মৃতার বড় ছেলে সনাতন মালিক জানান, ‘আজ সকালে কাজের জন্য বাবাকে ডাকতে গিয়ে দেখি ঘরের ছাদ থেকে বাবা এবং মা ঝুলছে। সঙ্গে সঙ্গে প্রতিবেশীদের খবর দেওয়া হয়। ‘তাদের ধারণা, ঋণ শোধ করার চাপ সামলাতে না পেরেই এই চরম সিদ্ধান্ত।

তিনি আরো বলেন, তার ভাই রমেশ মালিক মায়ের নামে ক্ষুদ্র ঋণদানকারী সংস্থার থেকে ঋণ নিয়েছিল। এরপর থেকে শোধ দেবার চাপে ছেলেমেয়েদের নিয়ে বাড়ি থেকে উধাও হয়ে যায়। এদিকে ঋণদানকারী সংস্থার প্রতিনিধিরা বারবার চাপ দিতে থাকে রেখা মালিককে। তাদের চাপে দুদিন আগে বাপের বাড়ি জামদহে চলে যান রেখা। রেখার ভাই রামু দলুই ও ভাইপো বিশ্বজিৎ দলুইয়ের অভিযোগ, সংস্থার আধিকারিকরা সেখানেও হানা দেয়। তিনি একমাস সময় চাইলেও দিতে রাজি হয় না তারা। এমনকি তারা ভয় দেখিয়ে তাকে গোপালপুর চলে আসতে বাধ্য করে।

আরো জানা গেছে,তার বড়ছেলে পরিবার নিয়ে আলাদা থাকে। বুধবার সারাদিন মনমরা হয়ে ঘরেই ছিলেন স্বামী স্ত্রী। দু বেলাই ছেলে তাদের ভাত দিলেও তা খান নি তারা। রাতে একটু চা খেতে চান।সেই চা খান তারা। সকালে ছেলে উঠে এই ঘটনা দেখে হতবাক হয়ে যায়। এই মর্মান্তিক ঘটনায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে গ্রামে। মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে৷ পুলিশ ঘটনাটির তদন্ত করে দেখছে।।

বেসরকারি ক্ষুদ্র ঋণ সংস্থার টাকা শোধ দেবার চাপ সামলাতে না পেরে স্বামী স্ত্রীর আত্মহত্যার অভিযোগ।ঘটনাটি ঘটেছে পূর্ব বর্ধমানের শক্তিগড় থানার দক্ষিণ গোপালপুর গ্রামে। মৃতদের নাম ;হেমন্ত মালিক( ৫৬) ও রেখা মালিক ( ৫৩)।মৃতার বড় ছেলে সনাতন মালিক জানান, ‘আজ সকালে কাজের জন্য বাবাকে ডাকতে গিয়ে দেখি ঘরের ছাদ থেকে বাবা এবং মা ঝুলছে। সঙ্গে সঙ্গে প্রতিবেশীদের খবর দেওয়া হয়। ‘তাদের ধারণা, ঋণ শোধ করার চাপ সামলাতে না পেরেই এই চরম সিদ্ধান্ত।

তিনি আরো বলেন, তার ভাই রমেশ মালিক মায়ের নামে ক্ষুদ্র ঋণদানকারী সংস্থার থেকে ঋণ নিয়েছিল। এরপর থেকে শোধ দেবার চাপে ছেলেমেয়েদের নিয়ে বাড়ি থেকে উধাও হয়ে যায়। এদিকে ঋণদানকারী সংস্থার প্রতিনিধিরা বারবার চাপ দিতে থাকে রেখা মালিককে। তাদের চাপে দুদিন আগে বাপের বাড়ি জামদহে চলে যান রেখা। রেখার ভাই রামু দলুই ও ভাইপো বিশ্বজিৎ দলুইয়ের অভিযোগ, সংস্থার আধিকারিকরা সেখানেও হানা দেয়। তিনি একমাস সময় চাইলেও দিতে রাজি হয় না তারা। এমনকি তারা ভয় দেখিয়ে তাকে গোপালপুর চলে আসতে বাধ্য করে।

আরো জানা গেছে,তার বড়ছেলে পরিবার নিয়ে আলাদা থাকে। বুধবার সারাদিন মনমরা হয়ে ঘরেই ছিলেন স্বামী স্ত্রী। দু বেলাই ছেলে তাদের ভাত দিলেও তা খান নি তারা। রাতে একটু চা খেতে চান।সেই চা খান তারা। সকালে ছেলে উঠে এই ঘটনা দেখে হতবাক হয়ে যায়। এই মর্মান্তিক ঘটনায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে গ্রামে। মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে৷ পুলিশ ঘটনাটির তদন্ত করে দেখছে।।

Next Video