হাওড়া জগৎবল্লভপুর এর মুন্সিরহাট নাবাসন মালিক পাড়ার বাসিন্দা, সুমিত মালিক বছর বয়সের ২২ শুক্রবার করমন্ডল এক্সপ্রেস ধরে চেন্নাই উদ্দেশ্যে পাড়ি দিয়েছিল। স্লাইডিংয়ের কাজ করার জন্য। এর আগেও তিনি চেন্নাইতে স্লাইডিং এর কাজ করেছিলেন কিন্তু করোনার সময় তিনি বাড়ি ফিরে আসেন। এবং আবারও গতকাল তিন বন্ধুদের সাথে নিয়ে চেন্নাই উদ্দেশ্যে বেরিয়েছিলেন বাড়ি থেকে দুপুর ১২ টার সময়। এবং তিনটের সময় শেষবার তার মায়ের সঙ্গে কথা হয় বলে জানিয়েছেন মা নমিতা মালিক এবং তারপর বাড়ির লোকেরা রাত নটার পর থেকে খোঁজখবর শুরু করলেও বাকি তিন বন্ধুর খোঁজ পেলেও এখনো পর্যন্ত সুমিত মালিকের কোনো খোঁজ পাইনি।বাড়ির আত্মীয়-স্বজন থেকে আরম্ভ করে সকলেই উদ্বেগে রয়েছেন। তারা জানিয়েছেন পরিবারের পক্ষ থেকে বেশ কিছু জন বালেশ্বরে উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছে গতকালই এবং পরিবারের বেশ কিছু সদস্য হাওড়া স্টেশন ও শালিমার স্টেশনে বিভিন্ন জায়গায় খোঁজখবর চালাচ্ছে তবে এখনো পর্যন্ত খোঁজ পাওয়া যায়নি হাওড়ার জগৎবল্লভপুর এর নবাসন মালিক পাড়ার বাসিন্দা সুমিত মালিকের।
হাওড়া জগৎবল্লভপুর এর মুন্সিরহাট নাবাসন মালিক পাড়ার বাসিন্দা, সুমিত মালিক বছর বয়সের ২২ শুক্রবার করমন্ডল এক্সপ্রেস ধরে চেন্নাই উদ্দেশ্যে পাড়ি দিয়েছিল। স্লাইডিংয়ের কাজ করার জন্য। এর আগেও তিনি চেন্নাইতে স্লাইডিং এর কাজ করেছিলেন কিন্তু করোনার সময় তিনি বাড়ি ফিরে আসেন। এবং আবারও গতকাল তিন বন্ধুদের সাথে নিয়ে চেন্নাই উদ্দেশ্যে বেরিয়েছিলেন বাড়ি থেকে দুপুর ১২ টার সময়। এবং তিনটের সময় শেষবার তার মায়ের সঙ্গে কথা হয় বলে জানিয়েছেন মা নমিতা মালিক এবং তারপর বাড়ির লোকেরা রাত নটার পর থেকে খোঁজখবর শুরু করলেও বাকি তিন বন্ধুর খোঁজ পেলেও এখনো পর্যন্ত সুমিত মালিকের কোনো খোঁজ পাইনি।বাড়ির আত্মীয়-স্বজন থেকে আরম্ভ করে সকলেই উদ্বেগে রয়েছেন। তারা জানিয়েছেন পরিবারের পক্ষ থেকে বেশ কিছু জন বালেশ্বরে উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছে গতকালই এবং পরিবারের বেশ কিছু সদস্য হাওড়া স্টেশন ও শালিমার স্টেশনে বিভিন্ন জায়গায় খোঁজখবর চালাচ্ছে তবে এখনো পর্যন্ত খোঁজ পাওয়া যায়নি হাওড়ার জগৎবল্লভপুর এর নবাসন মালিক পাড়ার বাসিন্দা সুমিত মালিকের।