চাকরি না করে নিজের মতো ব্যবসা করতে সবাই চায়। টাকার অভাবে অনেকেই নিজের ব্যবসা করতে পারেন না। বেশ কিছু ব্যবসা আছে যা কম পুঁজিতেই শুরু করা যায়। কাগজের ন্যাপকিন তৈরি করা যায় বেশ কম বিনিয়োগ করেই। গাড়ি, বাড়ি,রান্নাঘর, বাথরুম সর্বত্র ব্যবহার করা হয় কাগজের ন্যাপকিন। হোটেল, রেস্তোরাঁ, অফিসেও রোজ লাগে কাগজের ন্যাপকিন।
মুখ পরিষ্কার, হাত মোছা, টয়লেট পেপার হিসাবে কাগজের টিস্যুর ব্যবহার হয়। এই ব্যবসার জন্য প্রয়োজন বিদ্যুৎ। খাদি ও গ্রামীণ উদ্যোগের সহায়তায় এই ব্যবসা শুরু করা যায়। এই ব্যবসার জন্য ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত সরকারি ঋণ পাওয়া যায়। পিএম মুদ্রা লোন ন্যাপকিন তৈরির ব্যবসায় নেওয়া যায়। লাভের অঙ্ক ১ম বছরে ৩.৬৬ লক্ষ টাকা, ২য় বছরে ৪.১৯ লক্ষ টাকা। ৩য় বছরে ৫ লক্ষ টাকা,৪র্থ বছরে ৫.৭৭ লক্ষ টাকা আর ৫ম বছরে ৬.৫০ লক্ষ টাকা লাভ করা সম্ভব।
চাকরি না করে নিজের মতো ব্যবসা করতে সবাই চায়। টাকার অভাবে অনেকেই নিজের ব্যবসা করতে পারেন না। বেশ কিছু ব্যবসা আছে যা কম পুঁজিতেই শুরু করা যায়। কাগজের ন্যাপকিন তৈরি করা যায় বেশ কম বিনিয়োগ করেই। গাড়ি, বাড়ি,রান্নাঘর, বাথরুম সর্বত্র ব্যবহার করা হয় কাগজের ন্যাপকিন। হোটেল, রেস্তোরাঁ, অফিসেও রোজ লাগে কাগজের ন্যাপকিন।
মুখ পরিষ্কার, হাত মোছা, টয়লেট পেপার হিসাবে কাগজের টিস্যুর ব্যবহার হয়। এই ব্যবসার জন্য প্রয়োজন বিদ্যুৎ। খাদি ও গ্রামীণ উদ্যোগের সহায়তায় এই ব্যবসা শুরু করা যায়। এই ব্যবসার জন্য ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত সরকারি ঋণ পাওয়া যায়। পিএম মুদ্রা লোন ন্যাপকিন তৈরির ব্যবসায় নেওয়া যায়। লাভের অঙ্ক ১ম বছরে ৩.৬৬ লক্ষ টাকা, ২য় বছরে ৪.১৯ লক্ষ টাকা। ৩য় বছরে ৫ লক্ষ টাকা,৪র্থ বছরে ৫.৭৭ লক্ষ টাকা আর ৫ম বছরে ৬.৫০ লক্ষ টাকা লাভ করা সম্ভব।