The Tardigrade: খাবার ছাড়াই ৩০ বছর পার!
মহাকাশে স্পেস স্যুট পরে মানুষ বাঁচতে পারে। বিজ্ঞানীদের মতে,মানুষ ছাড়াও সেখানে টার্ডিগ্রেড বাঁচতে পারে । খাবার ছাড়াই এই প্রাণী ৩০ বছর বাঁচতে পারে। প্রাণীটি খুবই ক্ষুদ্র। খালি চোখে দেখা যায় না টার্ডিগ্রেডকে। অনুবীক্ষণ যন্ত্র দিয়ে দেখা যায় এই প্রাণীকে। গবেষকদের দাবি, টার্ডিগ্রেড বাঁচতে পারে যে কোনও জায়গায়।
মহাকাশে স্পেস স্যুট পরে মানুষ বাঁচতে পারে। বিজ্ঞানীদের মতে,মানুষ ছাড়াও সেখানে টার্ডিগ্রেড বাঁচতে পারে । খাবার ছাড়াই এই প্রাণী ৩০ বছর বাঁচতে পারে। প্রাণীটি খুবই ক্ষুদ্র। খালি চোখে দেখা যায় না টার্ডিগ্রেডকে। অনুবীক্ষণ যন্ত্র দিয়ে দেখা যায় এই প্রাণীকে। গবেষকদের দাবি, টার্ডিগ্রেড বাঁচতে পারে যে কোনও জায়গায়। প্রাণীটি জৈবিক কাজ বন্ধ করতে পারে যে কোনও সময়। কোনও রং চিনতে পারেনা এই প্রাণীটি। ১৭৭৩ সালে এই প্রাণীটি আবিষ্কার করেন বিজ্ঞানী জোহান আগস্ট । তাপমাত্রার অনেক পরিবর্তন হলেও জীবন চক্রের বদল হয় না টার্ডিগ্রেডের। গবেষকদের দাবি,এই প্রাণী খাবার না পেলে শারীরবৃত্তীয় কাজ বন্ধ করে। এইভাবে বছরের পর বছর বেঁচে থাকে। এমনকি উচ্চ ও নিম্ন বায়ুচাপে টার্ডিগ্রেড বাঁচতে পারে।