Viral Video: আদালতে শুনানির সময়ে নিজের মেয়ের ধর্ষক-খুনিকে পরপর গুলি!

Sep 06, 2024 | 10:30 PM

Germany: আদালতে শুনানির সময়ে নিজের মেয়ের খুনি-ধর্ষককে লক্ষ্য করে পরপর সাতটি গুলি ছোঁড়েন মারিয়ান। অপরাধীর মৃত্যু হয়। আর বিচারে মারিয়ানের ৬ বছরের জেল হয়। ছাড়া পাওয়ার পরপরই ক্যানসারে তাঁর মৃত্যু হয়। মেয়ে অ্যানার পাশেই সমাধিস্থ করা হয় মারিয়ানকে। এই ঘটনা সেই সময়ে সারা পশ্চিম জার্মানিতে আলোড়ন ফেলে দিয়েছিল। তিলোত্তমার মৃত্যুর পর এই শহরে, আমাদের দেশে একজনের মোবাইল থেকে অন্যজনের মোবাইলে শেয়ার হচ্ছে এই ভিডিও।

Follow Us

আরজি করের ঘটনার পর সোশ্যাল মিডিয়ায় আরও অনেক কিছুর সঙ্গে একটা ভিডিও ঘুরছে। অনেকে হয়ত সেটা দেখেওছেন। যাঁরা দেখেননি বা যাঁরা একঝলক দেখলেও ভিডিওটা কীসের, সেটা ঠিক বুঝে উঠতে পারেননি, তাঁদের জন্য বলি। আমার পাশে ভিডিওটা দেখতে দেখতে আমার কথা শুনতে থাকুন। মহিলার নাম মারিয়ান বাখমায়ার। সাবেক পশ্চিম জার্মানির ছোট্ট শহর সারস্টেডে ৭ বছরের মেয়ে অ্যানাকে নিয়ে থাকতেন তিনি। অ্যানা একদিন আচমকা হারিয়ে যায়। পরে দেহ উদ্ধার হয়। ময়না তদন্তে জানা যায় ৭ বছরের মেয়েটাকে ধর্ষণ করে খুন করা হয়েছে। ক্লাউস গ্রাবোস্কি নামে এক ব্যক্তিকে পুলিশ গ্রেফতার করে। জেরায় সে জানায়, অ্যানাকে ঘণ্টার পর ঘণ্টা বাড়িতে আটকে রেখে, যৌন নির্যাতনের পর শ্বাসরোধ করে খুন করেছে। শুরু হয় বিচার। তারিখটা ছিল ১৯৮১ সালের ৬ মার্চ। আদালতে শুনানির সময়ে নিজের মেয়ের খুনি-ধর্ষককে লক্ষ্য করে পরপর সাতটি গুলি ছোঁড়েন মারিয়ান। অপরাধীর মৃত্যু হয়। আর বিচারে মারিয়ানের ৬ বছরের জেল হয়। ছাড়া পাওয়ার পরপরই ক্যানসারে তাঁর মৃত্যু হয়। মেয়ে অ্যানার পাশেই সমাধিস্থ করা হয় মারিয়ানকে। এই ঘটনা সেই সময়ে সারা পশ্চিম জার্মানিতে আলোড়ন ফেলে দিয়েছিল। তিলোত্তমার মৃত্যুর পর এই শহরে, আমাদের দেশে একজনের মোবাইল থেকে অন্যজনের মোবাইলে শেয়ার হচ্ছে এই ভিডিও।

আরজি করের ঘটনার পর সোশ্যাল মিডিয়ায় আরও অনেক কিছুর সঙ্গে একটা ভিডিও ঘুরছে। অনেকে হয়ত সেটা দেখেওছেন। যাঁরা দেখেননি বা যাঁরা একঝলক দেখলেও ভিডিওটা কীসের, সেটা ঠিক বুঝে উঠতে পারেননি, তাঁদের জন্য বলি। আমার পাশে ভিডিওটা দেখতে দেখতে আমার কথা শুনতে থাকুন। মহিলার নাম মারিয়ান বাখমায়ার। সাবেক পশ্চিম জার্মানির ছোট্ট শহর সারস্টেডে ৭ বছরের মেয়ে অ্যানাকে নিয়ে থাকতেন তিনি। অ্যানা একদিন আচমকা হারিয়ে যায়। পরে দেহ উদ্ধার হয়। ময়না তদন্তে জানা যায় ৭ বছরের মেয়েটাকে ধর্ষণ করে খুন করা হয়েছে। ক্লাউস গ্রাবোস্কি নামে এক ব্যক্তিকে পুলিশ গ্রেফতার করে। জেরায় সে জানায়, অ্যানাকে ঘণ্টার পর ঘণ্টা বাড়িতে আটকে রেখে, যৌন নির্যাতনের পর শ্বাসরোধ করে খুন করেছে। শুরু হয় বিচার। তারিখটা ছিল ১৯৮১ সালের ৬ মার্চ। আদালতে শুনানির সময়ে নিজের মেয়ের খুনি-ধর্ষককে লক্ষ্য করে পরপর সাতটি গুলি ছোঁড়েন মারিয়ান। অপরাধীর মৃত্যু হয়। আর বিচারে মারিয়ানের ৬ বছরের জেল হয়। ছাড়া পাওয়ার পরপরই ক্যানসারে তাঁর মৃত্যু হয়। মেয়ে অ্যানার পাশেই সমাধিস্থ করা হয় মারিয়ানকে। এই ঘটনা সেই সময়ে সারা পশ্চিম জার্মানিতে আলোড়ন ফেলে দিয়েছিল। তিলোত্তমার মৃত্যুর পর এই শহরে, আমাদের দেশে একজনের মোবাইল থেকে অন্যজনের মোবাইলে শেয়ার হচ্ছে এই ভিডিও।

Next Video