কাটোয়া দাইহাট স্টেশনের মর্ধ্যবর্তী কাজীপাড়ায় রেলের আন্ডার পাশে জমে এক বুক জল। জল পেরিয়ে যেতে ঘটছে দুর্ঘটনা। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে রেল লাইন পেরিয়ে যাতায়াত করতে হচ্ছে মানুষজনদের। ফলে সমস্যায় কাজীপাড়া সহ দে পাড়া,সুদপুর,করজগ্রাম সহ আরো কয়েকটি গ্রামের মানুষ।এছাড়াও এই আন্ডার পাশ পেরিয়ে রয়েছে কবরস্থান। অভিযোগ সব জেনেও নির্বিকার রেল দপ্তর। দিন দিন বাড়ছে ক্ষোভ। দাইহাট থেকে টিকরখাজি হাইরোড যাবার রাস্তায় রয়েছে রেলের 20/1 রেল গেটের আন্ডার পাশ। বর্ষায় এই আন্ডার পাশে জল জমে থাকে এক বুক। যাতায়াত করতে পারেনা ভারী গাড়ি,টোটো,সাইকেল। জল বেশি হওয়ায় হেটে যাওয়াও সমস্যা। বাধ্য হয়েই ঝুঁকি নিয়ে রেল লাইন পারাপার করে যাতায়াত মানুষজনদের। অভিযোগ, এই আন্ডার পাশ তৈরীর সময় জল জমবে না,জমলেও তা মেশিনের সাহায্যে নিকাশ করা হবার প্রতিশ্রুতি রেল দপ্তর থেকে দেওয়া হয়েছিল। এখন আর দেখা নেই তাদের।তবে এই সমস্যা নিয়ে রেল দপ্তরের কোন প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।
কাটোয়া দাইহাট স্টেশনের মর্ধ্যবর্তী কাজীপাড়ায় রেলের আন্ডার পাশে জমে এক বুক জল। জল পেরিয়ে যেতে ঘটছে দুর্ঘটনা। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে রেল লাইন পেরিয়ে যাতায়াত করতে হচ্ছে মানুষজনদের। ফলে সমস্যায় কাজীপাড়া সহ দে পাড়া,সুদপুর,করজগ্রাম সহ আরো কয়েকটি গ্রামের মানুষ।এছাড়াও এই আন্ডার পাশ পেরিয়ে রয়েছে কবরস্থান। অভিযোগ সব জেনেও নির্বিকার রেল দপ্তর। দিন দিন বাড়ছে ক্ষোভ। দাইহাট থেকে টিকরখাজি হাইরোড যাবার রাস্তায় রয়েছে রেলের 20/1 রেল গেটের আন্ডার পাশ। বর্ষায় এই আন্ডার পাশে জল জমে থাকে এক বুক। যাতায়াত করতে পারেনা ভারী গাড়ি,টোটো,সাইকেল। জল বেশি হওয়ায় হেটে যাওয়াও সমস্যা। বাধ্য হয়েই ঝুঁকি নিয়ে রেল লাইন পারাপার করে যাতায়াত মানুষজনদের। অভিযোগ, এই আন্ডার পাশ তৈরীর সময় জল জমবে না,জমলেও তা মেশিনের সাহায্যে নিকাশ করা হবার প্রতিশ্রুতি রেল দপ্তর থেকে দেওয়া হয়েছিল। এখন আর দেখা নেই তাদের।তবে এই সমস্যা নিয়ে রেল দপ্তরের কোন প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।