Jagaddal News: আইনের রক্ষক যেন স্কুলের শিক্ষক! ‘নবদিশা’-য় দিশা দেখাচ্ছে পুলিশ

TV9 Bangla Digital | Edited By: Tapasi Dutta

Jan 09, 2023 | 9:16 PM

জগদ্দল ভাটপাড়ায় মূলত দরিদ্র, প্রান্তিক মানুষের বাস। তদন্তে নেমে পুলিশ জানতে পেরেছে, শিক্ষার অভাবই অনেককে ঠেলে দিয়েছে অপরাধের অন্ধকারে। তাদেরই মূল স্রোতে ফিরিয়ে আনতে বন্দুকের বদলে বই নিয়ে ময়দানে পুলিশ।

Follow Us

ব্যারাকপুর: বোমাবাজি, দুষ্কৃতীদের ধরপাকড়ের মধ্যেই নতুন দিশা। বন্দুকের বদলে বই। লাঠির বদলে হাতে চক, ডাস্টার। এ কেমন পুলিশ? অপরাধজগতের উৎস খুঁজতে গিয়েই হয়ে উঠেছেন দিদিমণি বা স্যার। জগদ্দলে পুলিশের ‘নবদিশা’।

গুলির শব্দ। রাত নামলেই বোমাবাজি। ব্যারাকপুর মহকুমা এলাকার মানুষ এতেই অভ্যস্ত। এই পরিস্থিতি নিয়ে সাধারণ মানুষের মতো স্বস্তিতে নেই পুলিশও। কিন্তু কেন এত অশান্ত এই সব এলাকা? ভাবিয়ে তুলেছে পুলিশকেও। উৎসের খোঁজ করেত গিয়েই উর্দিধারী পুলিশ হয়ে উঠেছেন শিক্ষক!

জগদ্দল ভাটপাড়ায় মূলত দরিদ্র, প্রান্তিক মানুষের বাস। তদন্তে নেমে পুলিশ জানতে পেরেছে, শিক্ষার অভাবই অনেককে ঠেলে দিয়েছে অপরাধের অন্ধকারে। তাদেরই মূল স্রোতে ফিরিয়ে আনতে বন্দুকের বদলে বই নিয়ে ময়দানে পুলিশ। নিজেদের থানার দায়িত্ব সামলে জগদ্দল থানার ওসি, এসআই, এএসআই থেকে অন্যান্য পুলিশ কর্মীরা ছাত্রছাত্রীদের পড়াচ্ছে। পুলিশ কাকুদের কোচিং স্কুলের নাম ‘নবদিশা’। এখন সেই দুঃস্থ ছাত্রছাত্রীরাই ভাবছে ভবিষ্যতে কেউ পুলিশ হবে, কেউ শিক্ষক হবে, কেউ ভাবছে প্রতিষ্ঠিত হবে। বিনামূল্যে এই কোচিং ক্লাস চালিয়ে জগদ্দল থানা একাধিক সংস্থার কাছ থেকে পেয়েছে পুরস্কার।

ব্যারাকপুর কমিশনারেটের এসিপি সুব্রত মণ্ডল জানিয়েছেন, ‘জগদ্দল থানার একটা প্রয়াস ছিল, এই সব এলাকা অর্থনৈতিক দিক থেকে পিছিয়ে পড়া। তাই ওখানকার ছেলেমেয়েদের কোচিংয়ের ব্যবস্থা যাতে করা যায়। গত ৬ মাস ধরে এই কোচিং ক্লাস চালানো হচ্ছে। আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে, এইসব ছেলেমেয়েদের শিক্ষায় একটু উন্নত করার।’ প্রতিদিনই একটু একটু করে পড়ুয়ার সংখ্যা বাড়ছে। নবদিশার উদ্যোগে বদলাচ্ছে বসতি এলাকার চালচিত্র। শুধু জগদ্দলই নয়, ‘নবদিশা’ দিশা দেখাচ্ছে রাজ্যের অন্যান্য থানাকেও।

ব্যারাকপুর: বোমাবাজি, দুষ্কৃতীদের ধরপাকড়ের মধ্যেই নতুন দিশা। বন্দুকের বদলে বই। লাঠির বদলে হাতে চক, ডাস্টার। এ কেমন পুলিশ? অপরাধজগতের উৎস খুঁজতে গিয়েই হয়ে উঠেছেন দিদিমণি বা স্যার। জগদ্দলে পুলিশের ‘নবদিশা’।

গুলির শব্দ। রাত নামলেই বোমাবাজি। ব্যারাকপুর মহকুমা এলাকার মানুষ এতেই অভ্যস্ত। এই পরিস্থিতি নিয়ে সাধারণ মানুষের মতো স্বস্তিতে নেই পুলিশও। কিন্তু কেন এত অশান্ত এই সব এলাকা? ভাবিয়ে তুলেছে পুলিশকেও। উৎসের খোঁজ করেত গিয়েই উর্দিধারী পুলিশ হয়ে উঠেছেন শিক্ষক!

জগদ্দল ভাটপাড়ায় মূলত দরিদ্র, প্রান্তিক মানুষের বাস। তদন্তে নেমে পুলিশ জানতে পেরেছে, শিক্ষার অভাবই অনেককে ঠেলে দিয়েছে অপরাধের অন্ধকারে। তাদেরই মূল স্রোতে ফিরিয়ে আনতে বন্দুকের বদলে বই নিয়ে ময়দানে পুলিশ। নিজেদের থানার দায়িত্ব সামলে জগদ্দল থানার ওসি, এসআই, এএসআই থেকে অন্যান্য পুলিশ কর্মীরা ছাত্রছাত্রীদের পড়াচ্ছে। পুলিশ কাকুদের কোচিং স্কুলের নাম ‘নবদিশা’। এখন সেই দুঃস্থ ছাত্রছাত্রীরাই ভাবছে ভবিষ্যতে কেউ পুলিশ হবে, কেউ শিক্ষক হবে, কেউ ভাবছে প্রতিষ্ঠিত হবে। বিনামূল্যে এই কোচিং ক্লাস চালিয়ে জগদ্দল থানা একাধিক সংস্থার কাছ থেকে পেয়েছে পুরস্কার।

ব্যারাকপুর কমিশনারেটের এসিপি সুব্রত মণ্ডল জানিয়েছেন, ‘জগদ্দল থানার একটা প্রয়াস ছিল, এই সব এলাকা অর্থনৈতিক দিক থেকে পিছিয়ে পড়া। তাই ওখানকার ছেলেমেয়েদের কোচিংয়ের ব্যবস্থা যাতে করা যায়। গত ৬ মাস ধরে এই কোচিং ক্লাস চালানো হচ্ছে। আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে, এইসব ছেলেমেয়েদের শিক্ষায় একটু উন্নত করার।’ প্রতিদিনই একটু একটু করে পড়ুয়ার সংখ্যা বাড়ছে। নবদিশার উদ্যোগে বদলাচ্ছে বসতি এলাকার চালচিত্র। শুধু জগদ্দলই নয়, ‘নবদিশা’ দিশা দেখাচ্ছে রাজ্যের অন্যান্য থানাকেও।

Next Video