VIDEO STORY: বিধায়কের গ্রামেই ঢোকে না অ্যাম্বুলেন্স, রাজনীতির আকচাআকচিতে বঞ্চিত কিছু সাধারণ মানুষ, রইল ভিডিয়ো

TV9 Bangla Digital | Edited By: সায়নী জোয়ারদার

May 27, 2022 | 11:41 PM

BJP MLA: চন্দনা বাউরি অবশ্য সব দোষই ঠেলে দিয়েছেন স্থানীয় ব্লক অফিসের দিকে। বলছেন, বারবার বলেও কাজ হয়নি।

Follow Us

বিধায়কের গ্রামেই ঢোকে না অ্যাম্বুলেন্স। এলাকার লোকজন ভেবেছিল, গ্রামের বউ বিধায়ক হয়েছেন, এবার বোধহয় ভাগ্য কিছুটা প্রসন্ন হবে। কিন্তু কোথায় কী! সেই মাটির রাস্তা, বিরাট সব গর্ত। সামান্য বৃষ্টিতেই কোথাও এক ফুট জমা জল। কোথাও জমে রয়েছে দু’ ফুট থেকে আড়াই ফুট জল। সেসব কাটিয়ে পায়ে হেঁটেই যাওয়া যায় না। তাতে গাড়িঘোড়া কী চলবে? শালতোড়ার বিজেপি বিধায়ক চন্দনা বাউরি। তাঁর বাড়ি গঙ্গাজলঘাটি ব্লকের বন আশুড়িয়া গ্রামপঞ্চায়েতের কেলাই গ্রামে। সেই গ্রামেই এই দুর্ভোগের চিত্র প্রকট।

গঙ্গাজলঘাটি থেকে শালতোড়া যাওয়ার পাকা রাস্তা শ্যাওড়াতলা মোড় ছেড়ে কেলাইয়ের দিকে বাঁক নিতেই শুরু হয় খানাখন্দের পথ। মাটির রাস্তা, একটু মোরামও কোনওদিন কেউ ফেলেনি। কালবৈশাখীর ঝড়বৃষ্টিতেই সেখানে চলাচল বন্ধ। বর্ষা এলে তো আরও খারাপ ছবি। এলাকার লোকজন জানান, শুকনো খটখটে থাকলেও এই রাস্তায় গাড়ি, অ্যাম্বুলেন্স যেতে চায় না।

চন্দনা বাউরি অবশ্য সব দোষই ঠেলে দিয়েছেন স্থানীয় ব্লক অফিসের দিকে। বলছেন, বারবার বলেও কাজ হয়নি। কিন্তু তাঁর তো বিধায়ক তহবিলের টাকা আছে। চন্দনার দাবি, সে টাকা এতই কম তাতে রাস্তা পাকা করা সম্ভব নয়। তাই এভাবেই চলছে। অন্যদিকে শাসকদল বলছে, কেন্দ্রের সরকার রাজ্যকে প্রাপ্য টাকাই দেয় না। সে কারণে বহু রাস্তাই সংস্কারের অভাবে ধুঁকছে।

বিধায়কের গ্রামেই ঢোকে না অ্যাম্বুলেন্স। এলাকার লোকজন ভেবেছিল, গ্রামের বউ বিধায়ক হয়েছেন, এবার বোধহয় ভাগ্য কিছুটা প্রসন্ন হবে। কিন্তু কোথায় কী! সেই মাটির রাস্তা, বিরাট সব গর্ত। সামান্য বৃষ্টিতেই কোথাও এক ফুট জমা জল। কোথাও জমে রয়েছে দু’ ফুট থেকে আড়াই ফুট জল। সেসব কাটিয়ে পায়ে হেঁটেই যাওয়া যায় না। তাতে গাড়িঘোড়া কী চলবে? শালতোড়ার বিজেপি বিধায়ক চন্দনা বাউরি। তাঁর বাড়ি গঙ্গাজলঘাটি ব্লকের বন আশুড়িয়া গ্রামপঞ্চায়েতের কেলাই গ্রামে। সেই গ্রামেই এই দুর্ভোগের চিত্র প্রকট।

গঙ্গাজলঘাটি থেকে শালতোড়া যাওয়ার পাকা রাস্তা শ্যাওড়াতলা মোড় ছেড়ে কেলাইয়ের দিকে বাঁক নিতেই শুরু হয় খানাখন্দের পথ। মাটির রাস্তা, একটু মোরামও কোনওদিন কেউ ফেলেনি। কালবৈশাখীর ঝড়বৃষ্টিতেই সেখানে চলাচল বন্ধ। বর্ষা এলে তো আরও খারাপ ছবি। এলাকার লোকজন জানান, শুকনো খটখটে থাকলেও এই রাস্তায় গাড়ি, অ্যাম্বুলেন্স যেতে চায় না।

চন্দনা বাউরি অবশ্য সব দোষই ঠেলে দিয়েছেন স্থানীয় ব্লক অফিসের দিকে। বলছেন, বারবার বলেও কাজ হয়নি। কিন্তু তাঁর তো বিধায়ক তহবিলের টাকা আছে। চন্দনার দাবি, সে টাকা এতই কম তাতে রাস্তা পাকা করা সম্ভব নয়। তাই এভাবেই চলছে। অন্যদিকে শাসকদল বলছে, কেন্দ্রের সরকার রাজ্যকে প্রাপ্য টাকাই দেয় না। সে কারণে বহু রাস্তাই সংস্কারের অভাবে ধুঁকছে।

Next Video