দক্ষিণ ২৪ পরগণার অন্যতম জনবহুল শহর বারুইপুর। কলকাতামুখী গাড়ির ভিড় হয় অহরহ। ব্যস্ততার বারুইপুর জগদ্বিখ্যাত পেয়ারার জন্য। বারুইপুরের মত আর কোথায় পেয়ারার এত মিষ্টত্ব! কিন্তু সবুজ ফল নিয়েও যে উত্তাল হবে বিধানসভা, তা আর কে কবে ভেবেছিল।
বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই বৃষ্টি। ঠান্ডা ঠান্ডা ভাব কলকাতা জুড়ে। ব্যতিক্রম ছিল বিধানসভা। বিধানসভার ভেতরের তাপমাত্রার সঙ্গে কলকাতা শহরের তাপমাত্রার কোনও মিল নেই। একেবারে উত্তপ্ত। প্রথমে উত্তাপ ছড়াল অধিবেশনে। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী গিরিরাজ সিংয়ের মন্তব্য নিয়ে এদিন বিধানসভায় স্পিকারের সামনে গলা চড়ান তৃণমূল বিধায়করা। পাল্টা আক্রমণ শুরু করেন বিজেপি বিধায়করা। উত্তাপ কিছুটা কমতেই স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়ের আবেদন শাসক ও বিরোধী ২ বিধায়কদেরই। ‘আপনাদের জন্য বারুইপুরের পেয়ারা এনেছি। নিয়ে যান!’বললেন স্পিকার। সেখান থেকেই বিধানসভা মোড় নিল অন্য খাতে
আসলে বিধানসভায় পেয়ারা বিলির ঘটনা নতুন নয়। স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায় প্রতি বছরই পেয়ারা দেন সব বিধায়ককেই। বিমানবাবু নিজে বারুইপুর পশ্চিমের বিধায়ক। সেখানে পেয়ারার ফলন ও গুণগত মান জানা সবার। সেই পেয়ারার মিষ্টত্ব সবার মুখেই ছড়িয়ে দিতে চান প্রতি বছর। তেমন এদিনও স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায় এনেছিলেন ঝুড়ি ভর্তি পেয়ারা। কিন্তু অন্যবারের মত এদিন আবহাওয়া তো তেমন ছিল না। তাই বিধানসভার উত্তাপে মিইয়ে গেল পেয়ারার মিষ্টি! পেয়ারা বয়কট বিজেপি বিধায়কদের।
তবে পেয়ারার গন্ধ ম ম করেছে এদিনের বিধানসভায়। বিধানসভার কর্মী থেকে শাসকদরেল বিধায়করা প্যাকেটভর্তি করে নিয়ে গিয়েছেন স্পিকারের উপহার! কিন্তু সবুজ পেয়ারাও যে রাজনীতির শিকার হবে, কে আর কবে ভেবেছিল বলুন তো!
দক্ষিণ ২৪ পরগণার অন্যতম জনবহুল শহর বারুইপুর। কলকাতামুখী গাড়ির ভিড় হয় অহরহ। ব্যস্ততার বারুইপুর জগদ্বিখ্যাত পেয়ারার জন্য। বারুইপুরের মত আর কোথায় পেয়ারার এত মিষ্টত্ব! কিন্তু সবুজ ফল নিয়েও যে উত্তাল হবে বিধানসভা, তা আর কে কবে ভেবেছিল।
বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই বৃষ্টি। ঠান্ডা ঠান্ডা ভাব কলকাতা জুড়ে। ব্যতিক্রম ছিল বিধানসভা। বিধানসভার ভেতরের তাপমাত্রার সঙ্গে কলকাতা শহরের তাপমাত্রার কোনও মিল নেই। একেবারে উত্তপ্ত। প্রথমে উত্তাপ ছড়াল অধিবেশনে। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী গিরিরাজ সিংয়ের মন্তব্য নিয়ে এদিন বিধানসভায় স্পিকারের সামনে গলা চড়ান তৃণমূল বিধায়করা। পাল্টা আক্রমণ শুরু করেন বিজেপি বিধায়করা। উত্তাপ কিছুটা কমতেই স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়ের আবেদন শাসক ও বিরোধী ২ বিধায়কদেরই। ‘আপনাদের জন্য বারুইপুরের পেয়ারা এনেছি। নিয়ে যান!’বললেন স্পিকার। সেখান থেকেই বিধানসভা মোড় নিল অন্য খাতে
আসলে বিধানসভায় পেয়ারা বিলির ঘটনা নতুন নয়। স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায় প্রতি বছরই পেয়ারা দেন সব বিধায়ককেই। বিমানবাবু নিজে বারুইপুর পশ্চিমের বিধায়ক। সেখানে পেয়ারার ফলন ও গুণগত মান জানা সবার। সেই পেয়ারার মিষ্টত্ব সবার মুখেই ছড়িয়ে দিতে চান প্রতি বছর। তেমন এদিনও স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায় এনেছিলেন ঝুড়ি ভর্তি পেয়ারা। কিন্তু অন্যবারের মত এদিন আবহাওয়া তো তেমন ছিল না। তাই বিধানসভার উত্তাপে মিইয়ে গেল পেয়ারার মিষ্টি! পেয়ারা বয়কট বিজেপি বিধায়কদের।
তবে পেয়ারার গন্ধ ম ম করেছে এদিনের বিধানসভায়। বিধানসভার কর্মী থেকে শাসকদরেল বিধায়করা প্যাকেটভর্তি করে নিয়ে গিয়েছেন স্পিকারের উপহার! কিন্তু সবুজ পেয়ারাও যে রাজনীতির শিকার হবে, কে আর কবে ভেবেছিল বলুন তো!