Food Delivery in Kolkata: সবমিলিয়ে বাইরে খাওয়া-দাওয়ার পিছনে কলকাতাবাসীর খরচ বছরে সাড়ে ১৫ হাজার কোটি টাকা

Aug 16, 2024 | 9:02 PM

Kolkata News: শুধু অনলাইনে খাবার ডেলিভারি করে এমন রেস্তোরাঁর সংখ্যাও লাফিয়ে বাড়ছে। কোভিডের সময় এদেরকে ক্লাইড কিচেন বলে ডাকা হতো। কলকাতায় এখন এমন রেস্তোরাঁর সংখ্যা কমবেশি ৬০০। আর মোট রেস্তোঁরার সংখ্যা ৬১ হাজারের বেশি। এর মধ্যে রেজিস্ট্রার্ড রেস্তোরাঁ প্রায় ৩৪ হাজার। সারা দেশে রেজিস্টার্ড রেস্তোরাঁর সংখ্যায় কলকাতা ৭ নম্বরে। সবমিলিয়ে বাইরে খাওয়া-দাওয়ার পিছনে কলকাতাবাসীর খরচ বছরে সাড়ে ১৫ হাজার কোটি টাকা।

Follow Us

এই যে আমরা কথায় কথায় অনলাইনে খাবার আনাচ্ছি। হরবখত রেস্তোরাঁয় খেতে যাচ্ছি। কখনও হিসেব করে দেখেছি কি যে এইসব করতে গিয়ে কত টাকা পকেট থেকে বেরিয়ে যাচ্ছে? সত্যি বলতে কী ফুড বিলের হিসেব আমারও রাখা হয় না। আমি জানি আপনাদের মধ্যেও অনেকে আমার মতোই আছেন। হিসেবটা তাহলে এবার শোনাই। হোটেলে খাওয়া-দাওয়া করতে মাসে কলকাতাবাসীর খরচ গড়ে প্রায় হাজার টাকা। তিনজনের পরিবার হলে খরচ তিন হাজার টাকা। মাসে অন্তত গড়ে ৪ বার রেস্তোরাঁয় খাওয়া-দাওয়া করেন শহর কলকাতার মানুষ। আর মাসে অন্তত ১০ বার অনলাইনে অর্ডার দিয়ে খাবার আনান। সবটা ধরলে খরচ গড়ে পাঁচ থেকে সাড়ে ছয় হাজার টাকা। মজার ব্যাপার হলো, গত কয়েক বছরে অনলাইনে খাবার আনানো লাফিয়ে বেড়েছে। রেস্তোরাঁয় গিয়ে খাওয়াদাওয়াও কিন্তু কমেনি। হোটেল-রেস্তোরাঁগুলোর সর্বভারতীয় সংগঠন ন্যাশনাল রেস্টুরেন্ট অ্যাসোসিয়েশন অফ ইন্ডিয়ার করা সমীক্ষায় এমন আরও নানা চমকপ্রদ তথ্যের ছড়াছড়ি। ভেবে দেখুন আপনি রাস্তায় বেরিয়েছেন, অথচ অনলাইন ফুড ডেলিভারি কর্মীদের দেখেননি, এমনটা শেষ কবে ঘটেছে? আপনি চেষ্টা করেও মনে করতে পারবেন না। উইকএন্ডে আগে থেকে টেবিল বুক না করে গেলে নামী রেস্তোরাঁয় আপনি আসনই পাবেন না।

আরও একটা মজার তথ্য দিই। সমীক্ষা বলছে, কলকাতায় অনলাইন অ্যাপের মাধ্যমে শুধু রুটিই ডেলিভারি হচ্ছে ৫০ হাজার। কলকাতায় অনেক বাড়িতেই এখন নাকি রুটি তৈরির পাটই উঠে গিয়েছে। কোভিডের আগে ব্রেকফাস্টে অনলাইনে খাবার অর্ডার করার বিশেষ চল ছিল না। এখন কলকাতায় দিনে গড়ে দেড় লক্ষ ব্রেকফাস্ট ডেলিভারি করে সুইগি, জোমাটোর মতো সংস্থা। আপনি কী জানেন কলকাতার বাঙালিদের একটা অংশ এখন সাত সকালে ধোসা, ইডলি খেয়ে দিব্যি আছে। শুধু কলকাতা নয়, দুর্গাপুর, আসানসোল, শিলিগুড়ির মতো শহরেও একই ট্রেন্ড। জোমাটোর নিজস্ব রিপোর্ট বলছে, দিল্লি, মুম্বই এবং বেঙ্গালুরুর পরে কলকাতাতেই সবচেয়ে বেশি খাবার ডেলিভারি করেন তাঁরা। খাবারের পছন্দের দিকে তাকালে এক নম্বরে চিনা খাবার, দু-নম্বরে পাস্তা-পিত্‍জা ও তিন নম্বরে বিরিয়ানি-সহ মোগলাই খাবার। তবে ইদানিং বিরিয়ানি খাওয়ার ট্রেন্ডটা একটু হলেও কমেছে। সেই জায়গা নিয়েছে রুটি-চিকেন কিংবা রুটি-তড়কা। শুধু অনলাইনে খাবার ডেলিভারি করে এমন রেস্তোরাঁর সংখ্যাও লাফিয়ে বাড়ছে। কোভিডের সময় এদেরকে ক্লাইড কিচেন বলে ডাকা হতো। কলকাতায় এখন এমন রেস্তোরাঁর সংখ্যা কমবেশি ৬০০। আর মোট রেস্তোঁরার সংখ্যা ৬১ হাজারের বেশি। এর মধ্যে রেজিস্ট্রার্ড রেস্তোরাঁ প্রায় ৩৪ হাজার। সারা দেশে রেজিস্টার্ড রেস্তোরাঁর সংখ্যায় কলকাতা ৭ নম্বরে। সবমিলিয়ে বাইরে খাওয়া-দাওয়ার পিছনে কলকাতাবাসীর খরচ বছরে সাড়ে ১৫ হাজার কোটি টাকা।

 

এই যে আমরা কথায় কথায় অনলাইনে খাবার আনাচ্ছি। হরবখত রেস্তোরাঁয় খেতে যাচ্ছি। কখনও হিসেব করে দেখেছি কি যে এইসব করতে গিয়ে কত টাকা পকেট থেকে বেরিয়ে যাচ্ছে? সত্যি বলতে কী ফুড বিলের হিসেব আমারও রাখা হয় না। আমি জানি আপনাদের মধ্যেও অনেকে আমার মতোই আছেন। হিসেবটা তাহলে এবার শোনাই। হোটেলে খাওয়া-দাওয়া করতে মাসে কলকাতাবাসীর খরচ গড়ে প্রায় হাজার টাকা। তিনজনের পরিবার হলে খরচ তিন হাজার টাকা। মাসে অন্তত গড়ে ৪ বার রেস্তোরাঁয় খাওয়া-দাওয়া করেন শহর কলকাতার মানুষ। আর মাসে অন্তত ১০ বার অনলাইনে অর্ডার দিয়ে খাবার আনান। সবটা ধরলে খরচ গড়ে পাঁচ থেকে সাড়ে ছয় হাজার টাকা। মজার ব্যাপার হলো, গত কয়েক বছরে অনলাইনে খাবার আনানো লাফিয়ে বেড়েছে। রেস্তোরাঁয় গিয়ে খাওয়াদাওয়াও কিন্তু কমেনি। হোটেল-রেস্তোরাঁগুলোর সর্বভারতীয় সংগঠন ন্যাশনাল রেস্টুরেন্ট অ্যাসোসিয়েশন অফ ইন্ডিয়ার করা সমীক্ষায় এমন আরও নানা চমকপ্রদ তথ্যের ছড়াছড়ি। ভেবে দেখুন আপনি রাস্তায় বেরিয়েছেন, অথচ অনলাইন ফুড ডেলিভারি কর্মীদের দেখেননি, এমনটা শেষ কবে ঘটেছে? আপনি চেষ্টা করেও মনে করতে পারবেন না। উইকএন্ডে আগে থেকে টেবিল বুক না করে গেলে নামী রেস্তোরাঁয় আপনি আসনই পাবেন না।

আরও একটা মজার তথ্য দিই। সমীক্ষা বলছে, কলকাতায় অনলাইন অ্যাপের মাধ্যমে শুধু রুটিই ডেলিভারি হচ্ছে ৫০ হাজার। কলকাতায় অনেক বাড়িতেই এখন নাকি রুটি তৈরির পাটই উঠে গিয়েছে। কোভিডের আগে ব্রেকফাস্টে অনলাইনে খাবার অর্ডার করার বিশেষ চল ছিল না। এখন কলকাতায় দিনে গড়ে দেড় লক্ষ ব্রেকফাস্ট ডেলিভারি করে সুইগি, জোমাটোর মতো সংস্থা। আপনি কী জানেন কলকাতার বাঙালিদের একটা অংশ এখন সাত সকালে ধোসা, ইডলি খেয়ে দিব্যি আছে। শুধু কলকাতা নয়, দুর্গাপুর, আসানসোল, শিলিগুড়ির মতো শহরেও একই ট্রেন্ড। জোমাটোর নিজস্ব রিপোর্ট বলছে, দিল্লি, মুম্বই এবং বেঙ্গালুরুর পরে কলকাতাতেই সবচেয়ে বেশি খাবার ডেলিভারি করেন তাঁরা। খাবারের পছন্দের দিকে তাকালে এক নম্বরে চিনা খাবার, দু-নম্বরে পাস্তা-পিত্‍জা ও তিন নম্বরে বিরিয়ানি-সহ মোগলাই খাবার। তবে ইদানিং বিরিয়ানি খাওয়ার ট্রেন্ডটা একটু হলেও কমেছে। সেই জায়গা নিয়েছে রুটি-চিকেন কিংবা রুটি-তড়কা। শুধু অনলাইনে খাবার ডেলিভারি করে এমন রেস্তোরাঁর সংখ্যাও লাফিয়ে বাড়ছে। কোভিডের সময় এদেরকে ক্লাইড কিচেন বলে ডাকা হতো। কলকাতায় এখন এমন রেস্তোরাঁর সংখ্যা কমবেশি ৬০০। আর মোট রেস্তোঁরার সংখ্যা ৬১ হাজারের বেশি। এর মধ্যে রেজিস্ট্রার্ড রেস্তোরাঁ প্রায় ৩৪ হাজার। সারা দেশে রেজিস্টার্ড রেস্তোরাঁর সংখ্যায় কলকাতা ৭ নম্বরে। সবমিলিয়ে বাইরে খাওয়া-দাওয়ার পিছনে কলকাতাবাসীর খরচ বছরে সাড়ে ১৫ হাজার কোটি টাকা।

 

Next Video