দুনিয়ার বেশ কিছু দেশ আছে যেখানে ট্রেন দুর্ঘটনা ঘটা অসম্ভব। ভবিষ্যতেও এখানে হবে না কোনও ট্রেন দুর্ঘটনা। কারণ এখানকার মানুষজন যাতায়াতের জন্য ব্যবহার করেন সড়ক। ভুটানে নেই কোনও রেল যোগাযোগ। নিকট ভবিষ্যতে ভারতের সঙ্গে ভুটান যুক্ত হবে রেলপথে। তাই এখানে হয় না কোনও রেল দুর্ঘটনা। ইউরোপের অ্যান্ডোরায় নেই কোনও রেল যোগাযোগ। এখানকার নিকটতম রেলস্টেশন ফ্রান্সে। কুয়েতেও নেই কোনও রেলপথ। বিশ্বের ধনীতম দেশ কুয়েত তেলের খনি। এখানে যোগাযোগের মাধ্যম সড়ক পথ ও বিমান। তাই এখানেও নেই রেল দুর্ঘটনার অবকাশ। সাইপ্রাসেও নেই রেল যোগাযোগ। ১৯৫১ পর্যন্ত চলত ট্রেন। তারপর বন্ধ হয় আবার রেল চালু হয় কিন্তু বন্ধ হয়ে যায় ১৯৭৪এ। ১৯৬৫ থেকে লিবিয়ায় বন্ধ রেল পরিবহন। পূর্ব তিমুরেও নেই রেল যোগাযোগ। মাল্টা, কাতার, মরিশাস, ওমান, সোমালিয়া, ম্যাকাও আর ইয়েমেনেও নেই রেল যোগাযোগ। তাই এই সব দেশে রেল দুর্ঘটনার কোনও অবকাশই নেই।
দুনিয়ার বেশ কিছু দেশ আছে যেখানে ট্রেন দুর্ঘটনা ঘটা অসম্ভব। ভবিষ্যতেও এখানে হবে না কোনও ট্রেন দুর্ঘটনা। কারণ এখানকার মানুষজন যাতায়াতের জন্য ব্যবহার করেন সড়ক। ভুটানে নেই কোনও রেল যোগাযোগ। নিকট ভবিষ্যতে ভারতের সঙ্গে ভুটান যুক্ত হবে রেলপথে। তাই এখানে হয় না কোনও রেল দুর্ঘটনা। ইউরোপের অ্যান্ডোরায় নেই কোনও রেল যোগাযোগ। এখানকার নিকটতম রেলস্টেশন ফ্রান্সে। কুয়েতেও নেই কোনও রেলপথ। বিশ্বের ধনীতম দেশ কুয়েত তেলের খনি। এখানে যোগাযোগের মাধ্যম সড়ক পথ ও বিমান। তাই এখানেও নেই রেল দুর্ঘটনার অবকাশ। সাইপ্রাসেও নেই রেল যোগাযোগ। ১৯৫১ পর্যন্ত চলত ট্রেন। তারপর বন্ধ হয় আবার রেল চালু হয় কিন্তু বন্ধ হয়ে যায় ১৯৭৪এ। ১৯৬৫ থেকে লিবিয়ায় বন্ধ রেল পরিবহন। পূর্ব তিমুরেও নেই রেল যোগাযোগ। মাল্টা, কাতার, মরিশাস, ওমান, সোমালিয়া, ম্যাকাও আর ইয়েমেনেও নেই রেল যোগাযোগ। তাই এই সব দেশে রেল দুর্ঘটনার কোনও অবকাশই নেই।